"লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি"- মানব সভ্যতার ইতিহাসে অবিস্মরণীয় একটি নাম। যুগের পর যুগ ধরে অজস্র মানুষের মনে কৌতূহল ও বিস্ময় জাগানো এই মানুষটি আসলেই তুলনাহীন। তিনি একাধারে চিত্রশিল্পী, ভাস্কর, স্থপতি, সংগীতজ্ঞ, বৈজ্ঞানিক, প্রকৌশলী, উদ্ভাবক এবং আরও অনেক অনেক দক্ষতার অধিকারী একজন বিস্ময়কর মানুষ, ইটালিয়ান রেনেসার অন্যতম পথিকৃত। তার অজস্র অমর চিত্রকর্মের মাঝে "মোনালিসা" পৃথিবী শ্রেষ্ঠ, ধারণা করা হয়, যেকোনো শ
- আপনি কি হাই-কমিশনার সাহেবের পিএ বলছেন? - টেলিফোনে জিজ্ঞাসা করলাম আমি।
- হ্যাঁ, বলেন।
- আমার নাম সাইফ শহীদ। আমার বাবা, মুহম্মদ শহীদুল্লাহ, হাই-কমিশনার সাহেবের শিক্ষক ছিলেন। উনার সাথে একটু কথা বলতে চাই।
আমাকে লাইনে থাকতে বলল পিএ।
একটু পরে বেশ ভারী গলার আওয়াজে টেলিফোনের অপর প্রান্ত থেকে প্রশ্ন এল - "স্যার কেমন আছেন?
বুঝলাম এটা হচ্ছে হাই-কমিশনার সমর সেনের গলা।
[img][ihttp://i.imgur.com/HQDeY.jpg[/img]
অন্ধকারে বসে আছি।
আলোটা চলে গেলো হঠাৎ করে। চারিদিক নির্জনতায় ডুবে গেছে। নির্জনতা ভাঙতে কানের কাছে মশা এর মাঝেই গুনগুণ শুরু করে দিয়েছে। অন্ধকার এলে তাদের বড্ড আনন্দ হয়। যদিও অন্ধকারে বসে থাকতে আমারও খুব একটা খারাপ লাগছে না। চারপাশের অনেক কিছু দেখতে পাচ্ছি না, এই যা।
আজ ক্লাস করবো না। এই বিষয়ে বাচ্চাদের বাহানার অন্ত নেই। এতোদিন পর ক্লাস শুরু হলো, আজ পড়বো না। কাল থেকে তো ছুটি শুরু, আজকে নাহয় পড়া থাক। কারেন্ট চলে গেছে, গরম খুব, পড়বো না এখন। কি সুন্দর বৃষ্টি হচ্ছে, এর মধ্যে কি পড়া যায়?
‘বিতংস’, ‘চ-এ চুরি, ছ-এ ছবি, জ-এ জব্দ’, ও ‘শাহী-তন্দুরের’ লেখকের কলম থেকে...
(১)
-“হ্যালো রনি তোর খুব বাড় বেড়েছে তো!”
-“আরে যাদুকরী তিষ্যা? বাড়? তা ইঞ্চি খানেক বেড়েছি। তুই কলকাতায় না থাকলে চাপমুক্ত ভাবে বাড়তে পারি তো। কিন্তু তুই কবে ফিরলি যাদুসফর শেষ করে?”
-“কাল বিকেল পাঁচটায়, সতের ঘন্টা হয়ে গেল, তুই ফোন করলি না?”
[justify]কথাসাহিত্যিক রবিশংকর বলের উপন্যাস ‘দোজখ্নামা’। উপন্যাসে প্রধান চরিত্র দুইজন। একজন ফারসি কবি মির্জা গালিব (১৭৯৭-১৮৬৯), অন্যজন উর্দু সাহিত্যের অন্যতম ছোটোগল্পকার সাদাত হাসান মান্টো (১৯১২-১৯৫৫)। উপন্যাসে দুইজনেই মৃত হিসেবেই হাজির হয় আর কবরের মধ্যে বসেই একে অন্যকে নিজেদের কাহিনী বলতে শুরু করে। অনেকটা পরাবাস্তব কি জাদুবাস্তব মনে হলেও রবিশংকর বল সেখানে জাদুবাস্তবতা না ঢেলে স্বাভাবিকভাবেই দুইজন
আমার নেইবার এক সুইস মহিলা এখানে একটা রেস্টুরেন্ট চালায়। যার নাম 'মামা'স রেস্টুরেন্ট' বা মায়ের হোটেল। সবাই তাকে মামা ডাকে, সত্যি বলতে তার আসল নাম আমি এখনো জানিনা। সেই রেস্টুরেন্টই তার বাসা, উপরে একটা ঘরে সে থাকে। তার সাথে পরিচয় প্রায় তিন বছর আগে আমার এক বার্থডে তে তার রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়েছিলাম। আমরা তখন কেবল এখানে এসেছি, তখনো জানতাম না যে রেস্টুরেন্টটা তার, আমদের পাশের একটা টেবিলে সে দুটো কালো বা
কোলকাতা জয় করে নবাব মুর্শিদাবাদ ফিরে গেছেন। ইংরেজ বাহিনীর ক্ষুদ্র অংশ ফুলতা গ্রামে দুর্দশার মধ্যে আছে। বাংলা পতনের খবর অন্য বড় ইংরেজ কুঠি মাদ্রাজে এখনো যায়নি। এরকম অবস্থায় শেষ হয়েছিল গত পর্ব। আজ ইংরেজ মাদ্রাজ থেকে জাহাজ পাঠিয়ে কোলকাতা পুনর্দখল করবে, হুগলীতে অন্যান্য ইয়োরোপীয় জাতের সাথে কাইজা লাগাবে আর নবাব ফৌজের হাতে মারা যাবেন কাজিন শওকত জং। এছাড়া বাংলা অ্যাফেয়ারে প্রথমবারের মত নোংরা নাকটি গলাবেন কর্নেল রবার্ট ক্লাইভ।
[justify]
সরকার সম্প্রতি প্রস্তাবিত বাংলাদেশ পানি আইন ২০১২ প্রকাশ করেছে[১]। ইতিপূর্বে ২০০৯ সালে এই আইনের ইংরেজি খসড়া [২] ও ২০১০ সালে বাংলা খসড়া [৩] প্রকাশ করা হয়েছিল। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সরকারের পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা সংস্থা এই আইন প্রণয়নের জন্য দায়িত্ব প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান। মূলত দেশের পানিসম্পদের সমন্বিত ব্যবস্থাপনা, উন্নয়ন, দক্ষ ও কারিগরি ব্যবহার, সুরক্ষা ও সংরক্ষণের জন্য জাতীয় পানি নীতি ১৯৯৯ [৪] এর আলোকে বাংলাদেশ পানি আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। প্রস্তাবিত আইনটি নয়টি অধ্যায়ে বিভক্ত এবং এতে মোট ৩৯ টি ধারা রয়েছে। এর মধ্যে প্রস্তাবিত প্রথম অধ্যায়টিতে এই আইনে উল্লেখিত বিভিন্ন বিষয়ের সংজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে এবং বাকী আটটি অধ্যায়ে আইনের মূল বিষয়বস্তু আলোচনা করা হয়েছে। এই নিবন্ধে প্রস্তাবিত পানি আইন ২০১২ এর দ্বিতীয় থেকে নবম এই আটটি অধ্যায়ের আলোকে সার্বিক পর্যালোচনা থাকবে।