'শিক্ষা' একটি স্বেচ্ছাসেবামূলক উদ্যোগ।
গ্রাম এবং মফস্বলের স্কুল কলেজগুলোর স্বল্পসুবিধাপ্রাপ্ত ছেলেমেয়েদের কাছে প্রচলিত শিক্ষা কার্যক্রমকে আরো সহজবোধ্য ও আকর্ষণীয় করে তোলাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য। পাশাপাশি গ্রামের বা মফস্বলের তুলনামূলকভাবে পিছিয়ে থাকা একজন স্টুডেন্টকে মেইনস্ট্রিমের একটা স্টুডেন্ট যেসব সুযোগ সুবিধা পায় সেগুলোর সাথে পরিচিত করে তোলাও আমাদের অন্যতম লক্ষ্য।
রাতের দীর্ঘ রাস্তা। ঠিকরে পড়েছে নিয়নের আলো। বসন্তোৎসব থেমে গেছে চুপিচুপি। দুরের গির্জার ঘণ্টার শব্দটাই এখন একমাত্র শব্দ। বহুক্ষন ধরে বেজে চলেছে সে ছন্দময় মদোন্মত্ততা। বসন্ত মরুৎ এখানে আর আসবে না আজ। আমি নিষেধ করে দিয়েছি।
কি এমন ঘটল যে আমাকে ছেড়ে চলে গেল ও? বা অন্যভাবে বললে, আমরা দুইজনে মিলে, অথবা ও একাই যে ঠিক করল যে আমাদের আর একসাথে থাকা হচ্ছে না, তা কেন? আমাদের মধ্যে নাকি সেই স্ফুলিঙ্গটা নেই, ও বলেছিল।
আমাদের দেশে নতুন ব্যবসার ধারা শুরু হলে চিনির পাহাড়ের পিঁপড়ার সারির মতো সবাই একযোগে সেই ব্যবসার পেছনে ঝাঁপিয়ে পড়ে। তৈরি পোশাক শিল্প, চিংড়ি চাষ আর আদমব্যবসা লাভজনক বলে এগুলোর স্ফীতি অন্য সব বিবেচনাকে মলিন করে দিয়েছে। শহরাঞ্চলে তৈরি পোশাকের কারখানা গজিয়ে উঠেছে শয়ে শয়ে, কৃষিজমিতে লোনাপানি ঢুকিয়ে চিংড়ির ঘের বানানো হয়েছে, আর শ্রমবাজার বিশ্লেষণের তোয়াক্কা না করে দরিদ্র মানুষের কাছ থেকে চড়া টাকা আদায় করে তাদের পাঠানো হচ্ছে এমন সব দেশে, যেখানে তাদের জীবিকানির্বাহই এক বিষম দায় হয়ে দাঁড়িয়েছে, দেশে টাকা পাঠানো তো দূরের কথা। এতে করে কিছু লোক প্রচণ্ড লাভবান হচ্ছে, কিছু লোক খেয়ে পরে বাঁচতে পারছে, আবার এই ব্যবসার চাপে নাগরিক পরিবেশ, প্রাকৃতিক পরিবেশ, কৃষিজমি, শক্তি ও জ্বালানি পরিস্থিতি, এসবের সাম্যাবস্থার ছকও আমূল পাল্টে গেছে।
ভূমিকা: দুবাই ভ্রমণের ছবি নিয়ে এটা সিরিজের তৃতীয় লেখা, ছবি বিষয়ক পোস্ট হিসেবে পাঁচ নম্বর। দুবাই ভ্রমণের ছবি নিয়ে আগের দুই পোস্ট সহ মোট ৭ টা পোস্ট এখনও অতিথি এ্যাকাউন্টে আছে। কোন মডু ভাই এ পোস্ট পড়লে একটু খেয়াল করবেন বিষয়টা (কন্টাক্ট এ্যাট সচলায়তনে ইমেইল ও করেছি)।
যেকোনো বিশেষজ্ঞের কাছে যান এবং জিজ্ঞেস করুন স্বপ্নের দৈর্ঘ্য কতক্ষণ?
বিজ্ঞানী বিষ্ণুপদ বাঁড়ুজ্জের সাথে পরিচয় আমার বিশ বছর আগে। ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে। আমি তখন ছাত্র। তিনি কেবল জয়েন করেছেন সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। ঢাকা বিম্ববিদ্যালয়ে এসেছিলেন 'বিগব্যাং ও মহাবিশ্বের' প্রসারণ বিষয়ক এক সেমিনারে বক্তব্য দিতে। সেমিনারের আয়োজক আমরা, অর্থাৎ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ। তাঁর বক্তব্য আমার মনে এতোটাই দাগ কাটল, সেমিনার শেষে তাঁর সা
মনে করুন আপনি একটা রোবট বানাবেন যা মানুষের মতো ভাবে, ঘোরাফেরা করে বেড়ায়। তাকে কীভাবে সেই ক্ষমতা প্রদান করবেন?
আচ্ছা প্রধানমন্ত্রী কি রাষ্ট্র ??