হ্যাংওভার
---------------------
কালো প্যান্ট
সাদা শার্ট
ম্যাচিং টাই
রিমলেস গ্লাস
আলোর সারপ্লাস
"I walked into a cocktail party..."
মানে একটি চিড়িয়াখানা
পুশি ক্যাট, টমি ডগ
ম্যাচিং কাপল
কাপল ম্যাচিং,
মিস্টার সেন, মিসেস ইসলাম
সাদা হাত
কালো হাত
মাল্টিকালার হাত
সব আলিঙ্গন বদ্ধ এবং একাকী
"I ate a sandwich of pure meat; an
Enormous sandwich of human flesh"
- 'মিঠুনের বাবা, ও মিঠুনের বাবা … কি হল, কথা কানে যাচ্ছে না?'
এইডাই হয়, হঠাৎ চাইট উডে আর চাট্টি-বাট্টি গুলগাল কইরা রওনা দিয়া দেই। মাইনষে কয় - তারা দেহি খালি গুপুনে যায়-আসে, কাউরে লগে নেয়না, কাউর লগে ইডা লয়া কুনু কতা কয়না, এক্কেরে লেপচা লুকজান !!! আমরা এমনই, সন্ধ্যায় কতা কইতে কইতে মনে হইলো ঢাকা থাকন যাইবো না, অন্য কুথাও ঘুইরা আসিগা।
'আচ্ছা দাদা, ওই লোকটা কোথায়?'
'কোন লোকটা?'
'ওই যে...', তুলি গোলাপের টব গুলোর দিকে তাকিয়ে মনে করার চেষ্টা করলো।
পাঁচ বছর পর আফগানিস্তানে এসে বিশেষ কিছু পরিবর্তন চোখে পড়লো না কিছু নতুন দালান ছাড়া। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে ফিলিপিনো বান্ধবী ভেনাস আর গায়ানিজ বান্ধবী সেসে’র সাথে বসে প্লান করলাম শুক্রবার ক্বারঘা লেকে যেতে হবে, সাথে থাকবে বন্ধু হাফিজ সুলতানী এবং একজন এস্কর্ট।
খুব ছোটবেলায় যখন বৃষ্টিকে প্রথম অনুভব করতে শিখেছিলাম সেই প্রথম অনুভূতির স্মৃতিগুলি এখন ডিলিট হয়ে গেছে। অনেক চেষ্টা করেও স্মৃতির পাতা ঝেড়ে সেই দিনটির কথা মনে আনতে পারি না। সেই দিনটিকে আমি আজও খুঁজি, যতবার বৃষ্টি দেখি ততবার আমি অবচেতনের ডেস্ক হাতড়ে বেড়াই। নামটা বৃষ্টি। বাংলা এই শব্দটাতেই যেন অজস্র বিন্দু স্মৃতি-বিষ কেউ ঢেলে দিয়ে গেছে। তাই প্রতিটি বর্ষা ঋতু আমার কাছে নূতন গানের পসরা সাজায়। যতই মনের দ
ধনুক এর ছিলায় টান টান হয়ে
এক বিষণ্ণ তীর
তার তো পাখি হওয়া মানেই অপরাধ
ভুল খোঁজা নীড়
তার জন্য রাখা বুলস আই , অন্তত বিদ্ধ
এ শহরে সব নিয়ম নিঃপাতনে সিদ্ধ
ক্লান্ত ধনুক, একের পর একে
দিকভ্রান্ত তীর এর ছুটে চলা দ্যাখে
ক্রমাগত ইলাস্টিক ফ্যাটিগ
তাকে, করে তোলে বৃদ্ধ
এ শহরে সব নিয়ম নিঃপাতনে সিদ্ধ
- অপ্রকৃতিস্থ
[justify]প্রথমে দেওয়া লেখাটিতে বেশ কিছু টাইপ-এরর ছিল। যথাসম্ভব সংশোধন করে আবার দিলাম।
রুদ্র। প্রিয় মানুষ, প্রিয় কবি। পুরো নাম রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ। অনেকেই হয়তো তাকে চেনেন না কিংবা একটি বারের জন্যেও তার ছবিটি দেখেন নি কিন্তু রেডিও, টেলিভিশন, ইউটিউব কিংবা আড্ডায় ছেলে-ছোকরাদের গিটারে ঠিকই শুনেছেনঃ
আমার ভেতর বাহিরে অন্তরে অন্তরে
আছো তুমি হৃদয় জুড়ে...