প্রিয় পাঠক আজ আপনাকে পড়া থেকে ছুটি দিয়ে দিলাম। প্লে বাটনে চিপি দিয়ে ভল্যুম বাড়িয়ে পিছনে হেলান দিয়ে দেখুন আওরঙ্গজেব আর শিবাজীর কিচ্ছা। সম্পূর্ণ রঙ্গীন।
ভিডিও ব্লগিং আনন্দময় হউক।
সাড়ে চুয়াত্তর ছবিটির কথা কি আপনাদের মনে আছে?
২০০৪ সালে কানাডিয়ানরা টেরি ফক্সকে ‘দ্বিতীয় গ্রেটেস্ট কানাডিয়ান অফ অল টাইম’ হিসেবে নির্বাচিত করে। নিজের সীমাবদ্ধতার মধ্যে থেকে একটা মানুষ কিভাবে বৃহত্তর কল্যাণে অবদান রাখতে পারে তার মন্ত্র শেখায় টেরি। ছোট টেরির কথা স্মরণ করে টেরির রেলওয়ের সুইসম্যান বাবা বলেন, টেরি যে কাজ ধরত তা শেষ না করা পর্যন্ত ছাড়তো না। তার প্রতিফলন দেখা যায় টেরির পরের জীবণে। জুনিয়র স্কুলে টেরির প্যাশন ছিল বাস্কেটবল। কিন্তু টের
[justify]এখানে ও মেঘলা আকাশ, সূর্যহীনা বিবর্ণ শহর কেমন বিশ্রী আর ফ্যাকাসে লাগে বড্ডো। ম্যাকে ঢুকে নাস্তা সেরে চটজলদি বের হয়ে জেটির দিকে হাঁটতে লাগলাম, বোটের খোঁজ নিতে। পঁয়তাল্লিশ মিনিটের একটা ট্যুর আছে কিছুক্ষণ বাদেই, ওটা সেরে শহরটা ঘুরে দেখা যাবে। ছোট্ট শহর তেমন কিছুই নেই, পায়ে হেঁটে ঘুরতে হয়তো ঘন্টাখানেক লাগবে।
কপালফেরে রাণীর রাজ্যে আমার বর্তমান নিবাস। তবে যেখানে থাকি সেখান থেকে লন্ডন বেশ খানিকটা দূরে বলে অলিম্পিকের উত্তাপ এখানে ওভাবে আসেনি। তবে অলিম্পিক আসছে- এমন একটা শোরগোল চলছে অনেকদিন ধরেই। এপ্রিল যখন শেষবার লন্ডন গিয়েছিলাম তখন অলিম্পিক ভেন্যুগুলো দেখে এসেছিলাম। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান দেখার পর সেটার একটা রিভিউ লিখতে বসে গেলাম।
বেশ কিছুদিনের পত্রিকা দেখা হয়নি। একগাদা নিয়ে বসেছিলাম। তারিখ টুকে রাখিনি, হয়তো কিছু কিছু চোখ এড়িয়েও গিয়েছে; তারপরেও যেগুলো চোখে পড়ল তারমধ্যে কয়েকটা ছিল এরকম -
১) বিএসএফ মাঝরাতে বর্ডার পার হয়ে এসে এক গ্রামে হামলা চালায়। রীতিমত ঘরের দরজা ভেঙ্গে মহিলা ও শিশুদের মারধোর করে এবং পুরুষদের ধরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু সবার মিলিত বাঁধায় শুধু পিটিয়ে আহত করে রেখে যায়।
#বাইরে ঝুম বৃষ্টি। অর্ধেক শহর ডুবে গেছে। ডুবে ডুবে হাঁটছে মানুষ, চলছে রিকশা। থেমে আছে সিএনজি, প্রাইভেট কার। প্রকৃতি যন্ত্র পছন্দ করে না। তাই হয়ত তাদেরকে থামিয়ে রেখেছে। মানুষ যন্ত্র অভ্যস্ত। তাই হয়ত একটু আড়াল খুঁজে দাঁড়িয়ে আছে চুপচাপ কখন বৃষ্টি থামবে, কখন পানি কমবে। সবার অপেক্ষা করার সুযোগ নেই। যেমন নেই হালিশহরের জনৈক যুবকের। জিইসি মোড়ে এসে আটকা পড়েছে সে, গন্তব্য মেডিকেল। তাকে জিজ্ঞাসা করলে
সচলায়তনের নীতিমালা ভঙ্গের জন্য আপনার প্রবেশাধিকার সাময়িকভাবে স্থগিত করা হয়েছে। আপনি সচলায়তনের নীতিমালা মেনে চলবেন এই মর্মে পনের দিন পর আপনার এক্সেস প্রদান করা যেতে পারে। দ্বিতীয়বার সচলায়তনের নীতিমালা ভঙ্গ করলে আপনার প্রবেশাধিকার চিরদিনের জন্য বন্ধ হতে পারে।
আপনার সহযোগীতার জন্য ধন্যবাদ।