ম্যা বি আই লাইক ক্যাটস্
আমি আগে কখনও ডায়েরি লিখিনি। আজ লিখতে বসলাম, সেটাও আমার একটি বন্ধুর কথা শুনে। সকালে ঘুম থেকে উঠে, ব্রেকফাস্ট সেরে বাজারে বেরিয়ে পড়লাম। বাজারে শাক্-সবজির দামও বেশ বেড়েছে।
আলু = ১৫ টাকা (প্রতি কিলো)
বেগুন = ৪০ টাকা (প্রতি কিলো)
কাঁচা লঙ্কা = ১৫ টাকা (১০০ গ্রাম)
কাকরল,টমেটো,বরবটি = ১০ টাকা (৩০০ গ্রাম)
১. রোজা আসছে। কসম খোদার, ভালো হয়ে যাবো এবার। একবেলা কম খেয়ে দুইবেলা বেশী খাবো।
২. বেশী কথায় বেশী পাপ। ফজুল বাতে সময় নষ্ট না করে ইবাদত করতে না পারার আক্ষেপে মন ভারী করে রাখবো।
৩. ঘুষ খাওয়া হারাম বলে রোজায় ড্রয়ার খুলে রাখবো। খোলা ড্রয়ারে কেউ খাম রেখে গেলে বিব্রত হলেও কাউকে না করতে পারি না।
২
“ও কোথায়?”, মিসেস উইলসন জিজ্ঞেস করেন গ্যারেজে নেমে এসে।
“উপরে ওর কামরায় গিয়েছে”, দ্বিগুণ জোশে সদ্য লাগানো পাঞ্চবলটির উপর প্রমাণ সাইজের একটা ঘুসি বসিয়ে বলেন মিঃ উইলসন, “তদারকি করেছিলে তো ঠিকঠাক? শক্ত করে ঠিকমতো লাগিয়েছে তো এটা?”
“দুপুরের খাবারের সময় পেরিয়ে যাচ্ছে তো! ও এখন কামরায় কি করছে?”
গল্পটির প্রথমাংশে বিপুল পরিমান মুদ্রন প্রমাদ থাকায়, প্রথমাংশটি এখানে জুড়ে দিলাম এবং নামটা কল্পবিজ্ঞান থেকে পরিবর্তন করলাম
সাইফের কাহিনী
রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে আছি অনেকক্ষণ হলো, মেঘলা আকাশ, একটু পরপর অল্প অল্প বৃষ্টি হচ্ছে। শহুরে বৃষ্টি আমার কাছে রোমান্টিক নয়। সকাল বেলাতেই কাক-ভেজা হয়ে একটা রিকশা কিংবা সিএনজি এর জন্য অপেক্ষা করাটা কষ্টকর, তাও যদি গোড়ালি পর্যন্ত কাদা থাকে রাস্তায়। হঠাৎ একটা বড় গাড়ি সাই করে পাশ দিয়ে কাদা-জল ছিটিয়ে বেরিয়ে গেলো। অন্যমনস্ক থাকায় শেষ মুহূর্তে পেছাতেও পারলামনা। শালা @#@#বাচ্চা, অশ্রাব্য একটা গা
ডালাস এয়ারপোর্ট থেকে বেরুতেই সারা শরীরের চামড়া প্রতিবাদ করে উঠলো। ইকি গরমরে বাবা, শইল্লে টর্চবাতি মারে কে। তৈলাক্ত ডালাস এইরকম বিশ্রীরকম উত্তপ্ত জানা ছিলনা, তৈলাক্ত সৌদি আরবের মতই অবস্থা। মনে বড় আশা ছিল যাব মদিনা গানের বাউল এখন কোথায় কে জানে, উনি ডিভি নিয়া মার্কিন মুল্লুকে আসলে ডালাসে মুভ করতে পারেন। মদিনার মতই অবস্থা।
অতিথি লেখকের একাউন্ট থেকে পোস্ট সেইভ করতে গেলে একটি এরর আসে:
Validation error, please try again. If this error persists, please contact the site administrator.
আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।
=============
আপডেট:
কাজীদা, মানে আমাদের কাজী আনোয়ার হোসেন, সেবা প্রকাশনীর জন্মদাতা, কর্ণধার, কোটি কোটি বাঙ্গালীর আকাশ ছোঁয়ার স্বপ্নের পৃষ্ঠপোষক, কুয়াশার লেখক, বাংলা ভাষার সর্বকালের শ্রেষ্ঠ অনুবাদকদের অন্যতম, এবং বাংলা বইয়ের জগতের জনপ্রিয়তম চরিত্র মাসুদ রানার জনক।
জীবনানন্দ দাশের প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস ‘মাল্যবান’। উপন্যাসের নায়িকা উৎপলা। আর নায়ক মাল্যবান। উপন্যাসে মাল্যবান উৎপলা সম্পর্কে কিছু মন্তব্য করেছে। সেই মন্তব্যে একটু নজর বুলিয়ে নিই-
‘মরা নদীর বালির চেয়েও বেশি বিরসতায়’
‘একটা অদ্ভুত নিরেট নিগ্রহময়তায়’
উৎপলা ‘জলভারানত নীল মেঘ নয়-সাদা কড়কড়ে মেঘ-দূরতম আকাশের’
‘ভাল বংশের সুন্দর শরীরের নিচু কাণ্ডজ্ঞানের নিরেস মেয়েমানুষ’