ব্যস্ততা আমার অবসর কেড়ে নিয়ে হাতে ধরিয়ে গেছে অবসাদের তোড়া।
একটা ফিল্ড রেকর্ডার কেনার ইচ্ছা ছিলো অনেকদিনের, ব্যাটেবলে পেরে উঠছিলাম না। জিনিসটা হাতে আসার পরও একটু ঘেঁটে দেখার সুযোগ মিলছিলো না ব্যস্ততার জন্যে। আজ দুত্তোরি বলে কাজ থামিয়ে ঠিক করলাম, পরখ করে দেখি জিনিসটা কেমন কাজে দেয়।
১৯২৩ সালের ডিসেম্বরের এক পড়ন্ত বিকেল। রেনুদের বাড়ি থেকে আসকারদীঘির পাড়ের নিজেদের বাসায় ফিরছিল রানী। বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হলো কদিন আগে। রেনু আজ ওদের বাসায় থাকবে। হঠাৎ রাস্তায় হৈ চৈ দেখে ওরা থমকে দাঁড়ালো। রানী শক্ত করে ধরলো রেনুর হাতটা।
এই শীতের দেশ থেকে সত্যি সত্যি একদিন পালাব আমি
আহা! শীত, অন্ধকার রাত্রি, তোকে একটু পাশেটাশে নিয়ে
বসি নিরিবিলি, তুই স্রোতানদীর পাড় ঘেঁশাএক পোড়াবাঁশি
তোর দেহানুভবের চক্রপথটি ধরে পালক ছড়াতে ছড়াতে
পাশ-বিরহের ঠোকাঠুকি দেখতে কেন যে দাঁড়াস ব্রত-মুখে?
তারচে’ ভালো নিভন্ত একটি দীর্ঘশ্বাস পাঠে জোনাক জ্বলুক
রাত্রিজাগা-রোগে...