বিড়ালটি ধরা খেয়েছে।
বিড়ালটি মাছ খেয়েছে চুরি করে। মনিরদের বাড়িরও খেয়েছে। আবার সুবাস গোমেজদেরও খেয়েছে। আমার মা সেদিন মাছ ভেজে কলতলায় গিয়েছিল কড়াইটা ধুতে। এসে দেখে নেই। থালাটি ফাঁকা। বিড়ালটি ভাজা মাছ নিয়ে উধাও হয়েছে।
[center]
যেই দেশেতে নিত্য ফোটে
আত্মঘাতী বোমা,
সেথায় যাবে টাইগারেরা?
কেমন কথা, ওমা!
যে দেশেতে অন্য সকল
দেশের যেতে মানা,
সেখানে নেই সিকিউরিটি
এইটা সবার জানা।
কানটি পেতে চুপটি করে
আসল কথা শুনি,
সেথায় গেলে আইসিসিতে
ভোটটা পাবেন "উনি!"
সাকিব তামিম মানুষ ওরা
নয়তো খেলার পণ্য,
কেন তাদের মরতে পাঠাও
ওই গদিটার জন্য?
দেশের খেয়ে তাড়াও কেন
অন্য দেশের মোষ?
টাইগারেরা সোনার ছেলে
ছবি কৃতজ্ঞতা: স্যাম (অতিথি সচল)
পাকিস্তানের জন্য লোটার থাকতে পারে টান
কল্পনাতে আফ্রিদিকে হয় তো কাছে চান
আইসিসির ঐ পদের দিকে জানি লোটার ঝোঁক
তাই লোটা চায়— ক্রিকেট সিরিজ পাকিস্তানে হোক!
এই দুনিয়ায় জায়গা কি কম?
করলো কী দোষ বাকি স্থানে?
বাংলাদেশের টাইগারেরা
ক্যান যাবে ঐ পাকিস্তানে?
যাক রাজাকার বাচ্চু যাবে
পাক পেয়ারু চাচ্চু যাবে
সাকিব, তামিম, মুশফিক, অমি
নাসির যাবে ক্যান?
সম্প্রীতির এই আলাপ লোটুর
পিছন দিয়া দ্যান!
[ভূমিকা - তিন ঘন্টার বেশী হয়ে গেল, তবু হিক্কা ওঠা বন্ধ হচ্ছে না দেখে 'আর্জেন্ট কেয়ার' ডাক্তারের স্মরনাপর্ণ হলাম। তার আগে অবশ্য আমি নাক চেপে নিশ্বাস বন্ধ করে চেষ্টা করেছি হিক্কা বা হেচকি বন্ধ করার। বেশ কিছু পানি খেয়েও দেখলাম কোন লাভ হল না। রক্তে কার্বনডাইঅক্সাইডের পরিমান বাড়িয়ে ফেলতে পারলে এটি তখন শরীর থেকে হিক্কা উঠা বাদ দিয়ে অতিরিক্ত কার্বনডাইঅক্সাইডকে বের করতে ব্যস্ত হওয়ার কথা। এক ঠোঙ্গার মধ্যে
লোটাস তো নয় মনিব কোনো
ক্রিকেটাররা দাস না,
ওরে বাছা তোরা কেউই
পাকিস্তানে যাস না ।
অইটা একটা মৃত্যুপুরী
অইটা কোনো দেশ না,
লোটাস মোটেও নয়কো প্রভু
তার ইচ্ছেটাই শেষ না।
একটা সাকিব জন্ম নেয় না
মোটেও শত বর্ষে,
নরক জেনেও ঝাঁপ দিবি ক্যান
লোটার পরামর্শে!
সাকিব-তামিম তৈরি থাকিস
প্রতিরোধের জন্য,
সোনামানিক তোদের পেয়ে
দেশের মানুষ ধন্য।
ষোলো কোটির সমর্থন কি
শুনতে তোরা পাস না?
চায়ের সাথে আমার বন্ধুত্ব আমার ২ বছর বয়স থেকে। আব্বু আম্মু অফিসে থাকার কারণে এবং বাসায় আর কোন বাচ্চা না থাকার কারণে আমাকে দিনের বেশীরভাগ সময় চাচাদের সাথে থাকতে হত, সঠিক করে বললে বলতে হয় চাচাদেরকে আমার সাথে থাকতে হত। তাই আমার অনেক বদভ্যাসের মত চা খাওয়ার বদভ্যাসটাও আমি তাদের কাছ থেকেই পেয়েছি। কেন যেন আমার ধারনা ছিল চা বড়দের খাবার তাই ওটা আমাকে খেতেই হবে। বড় হওয়াটা কত কষ্টের , বড় মানুষেরা কতটা হ
শুক্কুর আলি যেদিন বিষ খেয়েছিলো সেদিন কী বার ছিলো সঠিক মনে করতে পারে না মোস্তাক মিয়া। সেবারই প্রথম মোশেদার প্রতি চোখ পড়েছিলো তার অথবা বলা যায়, সেদিনই প্রথম ভালো করে, মনোযোগ দিয়ে তাকে দেখেছিলো। সেদিন তার চোখে বিস্ময় নাকি মুগ্ধতা ছিলো তেমন ভাবে ব্যাপারটা ভেবে দেখেনি সে। মড়ার কান্না শুনেই হয়তো মোশেদাও গিয়েছিলো সে বাড়িতে। অবশ্য শোনা গিয়েছিলো শুক্কুর আলির মা নাসিমা নিজেই চায়ের চামচে করে দু চামচ বিষ মুখে