Archive - 2012

April 14th

চৈত্রের শেষ দিবস

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি
লিখেছেন অতন্দ্র প্রহরী (তারিখ: শুক্র, ১৩/০৪/২০১২ - ১১:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বেরোনোর কথা ছিল না আজ। ভেবেছিলাম সারাদিন বাসায় থাকব। পুরো সপ্তাহের ক্লান্তিকর নিদ্রাহীনতার পর গত রাতের ঘুমটা তুলনামূলক দীর্ঘ হলেও নিয়মমাফিক বেশ কয়েকবার ছেদ পড়েছিল তাতেও। স্বপ্ন-দুঃস্বপ্নের চক্রে। এবং হতাশাজনকভাবে অভ্যাসমতো ঘুমও ভেঙে গেল বেশ সকাল-সকাল। জেগে উঠে তখন আর কিছুতেই মনে করা গেল না সদ্যফুরানো রাতের স্বপ্নগুলোর কথা। শুধু এটুকু মনে পড়ল যে কিছু একটা দেখে বেশ ভয় পেয়েছিলাম। কিন্তু ক্লান্তির কারণে ভয়ের রেশটুকু বেশিক্ষণ ছিল না। এপাশ-ওপাশ ফিরে আবারও ঘুম।


নববর্ষ নিয়ে ছাগুদের মায়াকান্না

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৩/০৪/২০১২ - ১০:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলা নববর্ষে আমরা অনেক সাজব। হলুদ বা লাল-সাদা শাড়ি পরে ঘুরব বন্ধুদের বা বন্ধুর সাথে। পান্তা দিয়ে ইলিশ মাছ ভাজা মন চাইলে খাব। ফুচকা খাব, মুরলি খাব, যা মন চায় তা খাব। চুড়ি কিনব, বাঁশি কিনব, পুতুল কিনব। চিৎকার করব, লাফালাফি করব।

ছাগুদের তাতে কি?


নববর্ষ শুভ হোক আমাদের সীমান্তেও - আবারও ভারত বনধ ১৪-১৫ এপ্রিল

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: শুক্র, ১৩/০৪/২০১২ - ৭:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একদিকে আমাদের চামড়া মোটা, আমাদের ভেতরে খুব সহজে কিছু ঢোকে না। আবার ঢুকলেও কীভাবে যেন আমরা খুব দ্রুত ভুলে যাই, আমরা খুব দ্রুত ভুলে যেতে ভালবাসি। আমাদের চাই প্রতিদিন ব্র্যান্ড নিউ খবর, তাও ছাপার অক্ষরে হালকা বা ঝাপসা খবরে আমাদের চলে না, আমাদের চাই একেবারে ভিডিও। সেই কবেকার কথা! জানুয়ারীর প্রথম দিকের কথা! তিনমাস হয়ে গেল। এত আগের কথা কি আমাদের মনে আছে? মনে থাকে?


April 13th

চূর্ণকথা

সৈয়দ আফসার এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ আফসার (তারিখ: শুক্র, ১৩/০৪/২০১২ - ৫:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একেলা আকাশে ঘুমিয়েছে অন্ধকার
অন্ধকারই পাশে রাখছো নিত্যদিন
অন্য আবেগে
ভাষা জানি না, তবু বলছি অনেক কথা
ইচ্ছা-আত্মজিজ্ঞাসা, এক ইঞ্চিও নড়ে না
মানাভিমানে আমাদের অনেক কথা হয়
ভালোবাসা হয় না...

ভেতর-বাহির দু’রকম ভাবায় এই
ভেতরটা দেখতে চাই; খুলে ধরো
বুক, চিবুক, আমি মিলিয়ে যাই

অপেক্ষা আমাকে বুঝতে এতটা প্রীতি
গভীরে টানো দুই ভাগ করো, কেন
এই একটি চিহ্নে দেখো প্রতিশ্রুতি


এ ও সে ও: ১৪ ঈগলের ডানা

কর্ণজয় এর ছবি
লিখেছেন কর্ণজয় (তারিখ: শুক্র, ১৩/০৪/২০১২ - ১২:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমিতো জানিই আমার পরিণতি
তোমার লাস্য চোখের লবণ জলে
ইচ্ছের নৌকো ভাসানোর শেষ ইচ্ছে
পূরনেও ব্যর্থ ; এক করূণ নিয়তি।*১


মন্ত্রীর এপিএসের কাজ আসলে কী?

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/০৪/২০১২ - ৭:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মিনিস্ট্রির সঠিক বাংলা মন্ত্রণালয় না হয়ে মন্ত্রক হওয়া উচিত, এমন একটা কথা পড়েছিলাম কোথাও। মন্ত্রণালয় শুধু একটি বাড়িকে নির্দেশ করে, প্রতিষ্ঠানটিকে নয়। আমাদের মন্ত্রকগুলো কমবেশি বড়সড়, এগুলোর অধীনে অনেক লোকে কাজ ও অকাজ করে। এই কাজ ও অকাজের দায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের ওপর যেমন চাপে, তেমনি চাপে তাদের ঊর্ধ্বতনদের ওপরও।


দেশ খুব ভাল চলিতেছে...

মূর্তালা রামাত এর ছবি
লিখেছেন মূর্তালা রামাত (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/০৪/২০১২ - ৬:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ক।


April 12th

গ্রামের একাল-সেকাল

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/০৪/২০১২ - ১২:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার গ্রামের নাম "ক" (ছদ্ম নাম)। পাবনা জেলার সুজানগর থানার সাতবাড়িয়া ইউনিয়নে পদ্মার পাড়ে অবস্থিত নিভৃত এক পল্লীগ্রাম। জেলা শহর থেকে ৩০ কিঃমিঃ আর থানা সদর থেকে ১০ কিঃমিঃ দক্ষিণপূর্ব দিকে। (এই কথা শোনার পর অনেক বন্ধু তখন হঠাৎ অনেক সিরিয়াস হয়ে বলে “হ, তোরে দেখলেই সেইডা টের পাওয়া যায়” দেঁতো হাসি)।


ডুমুর পাখি ও ফুল

মাহবুব ময়ূখ রিশাদ এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব ময়ূখ রিশাদ [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১১/০৪/২০১২ - ৯:৩৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রঙ খসে গিয়ে, লতা-পাতায় আচ্ছাদিত হয়ে বাড়িটি মৃতের ছায়া ধারণ করে আছে; রঙচটা বিল্ডিংটির ঠিকপাশে রয়েছে আরেকটি আভিজাত্যহীন তিনতলা মেসবাড়ি। সেখানে থাকে বেশ কয়েকজন যুবক; কেউ চাকরি করছে, কেউ পড়াশোনা। প্রায় বিকেলবেলা কিংবা লোডশেডিংময় কোনো রাতে যুবকেরা ছাদে গিয়ে বসত, এখনো বসে তবে আগের তুলনায় অনেক কম।