একটা পরিসংখ্যানে চোখ আটকে গেলো আজকে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর Statistical Yearbook of Bangladesh 2010 এর 3.17 টেবিল অনুযায়ী বাংলাদেশে স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রীধারী বেকার পুরুষ ৪.৪৮ শতাংশ এবং বেকার নারী ১০.৩১ শতাংশ, প্রকৌশল বা চিকিৎসাবিজ্ঞানে ডিগ্রীধারী বেকার পুরুষের সংখ্যা ৪.৭৮ শতাংশ এবং নারীর সংখ্যা ১৬.৯৯ শতাংশ। দেশের এরকম শিক্ষিত ও যোগ্য শ্রেণীর নারী ও পুরুষের বেকারত্বের হারের এই পার্থক্
[justify]এই প্রশ্নটা মুখ ফুটে অনেকে করেন না। কিন্তু বিবর্তন আর ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইনের (আইডি) তর্কটা যারা বোঝেন, এআই নিয়ে ভাবতে গেলে তাদের একবার হলেও প্রশ্নটা হয়তো মাথায় আসে। বিবর্তন তত্ত্বানুসারে সকল প্রাণী তাদের বুদ্ধিমত্তা সমেত প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে ধীরে ধীরে তৈরি হয়েছে। কোনো বুদ্ধিমান কর্তার হস্তক্ষেপ বা ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইন ছা
ক্লাসের জন্য ঘুম থেকে উঠার কথা চিন্তা করলেই মনের ভিতর একটা অনুভূতিই কাজ করে আর সেটা হল উফফফফ! কি যন্ত্রণাটাই না দিয়েছে পুরা ছাত্রজীবন জুড়ে। আর এই কষ্টটা প্রকটাকার ধারণ করে বুয়েটে আসার পরেই। প্রতিদিন ক্লাসে যাওয়ার জন্য একবার করে সুইসাইড করা-এটাই হচ্ছে মূলনীতি। শুনেছি ঘুম আর মৃত্যুর মাঝে নাকি পার্থক্য অনেক কম। নিজের মৃত্যু থেকে নিজেই নিজেকে জাগিয়ে তুলে ক্লাসে যাওয়া- এতো আর যা তা ব্যাপার নয়। নাকি?
স্কুল ছুটি হয়ে যায় দুপুরের আগেই, মায়ের অফিস শেষ হতে তখনো কঘণ্টা বাকী, প্রায়শই এই সময়টাতে তার অফিসে, বাংলাদেশের ২য় বৃহত্তম গ্রন্থাগার, রাজশাহী বিশ্ব- বিদ্যালয় গ্রন্থাগারে কাটানো হত নানা বিদেশী ছবির বই দেখে, বিশেষ করে জীবজন্তুর বৈচিত্রময় রঙিন ছবিগুলো যে কি উদ্বেলিত করে তুলত অদ্ভুত সব কল্পনায়।
চাণক্য
চাণক্যের প্রধান পরিচয় অতিপ্রসিদ্ধ একজন প্রাচীন ভারতীয় কূটনীতিজ্ঞ হিসেবে। মানবজীবনের প্রায় সকল কর্তব্যাকর্তব্য বিষয়ে তাঁর শ্লোকসমূহ শিক্ষিত অশিক্ষিত প্রায় সকলের কাছেই অল্পবিস্তর পরিচিত। ভারতীয় বিভিন্ন প্রাচীন শাস্ত্রগ্রন্থে এযাবৎ যতজন পণ্ডিত-রত্নের কথা আমরা জানি, তাঁদের মধ্যে চাণক্যকেই সবচাইতে প্রতিভাবান ও বাস্তববাদী বলে মনে হয়। বিখ্যাত ‘অর্থশাস্ত্র’-প্রণেতা কৌটিল্য আর ‘চাণক্যশ্লোক’ নামে প্রসিদ্ধ শ্লোকসমূহের রচয়িতা একই ব্যক্তি কিনা তা নিয়ে মতবিরোধ থাকলেও চাণক্যের একাধিক নামের মধ্যে কৌটিল্যও অন্যতম।
তাঁর একাধিক নাম বিষয়ে হেমচন্দ্রের ‘অভিধান-চিন্তামণি’ গ্রন্থে বলা হয়েছে-
‘বাৎস্যায়নো মল্লনাগঃ কৌটিল্যশ্চ ণকাত্মজঃ।
দ্রামিলঃ পক্ষিলস্বামী বিষ্ণুগুপ্তোহঙ্গুলশ্চ সঃ।।’
খামখেয়ালি
-------------------------------------
আমাদের কিছু কথা এভাবেই থেকে যায়
চোখের কার্নিশে
গড়িয়ে নেমে যায় জল হয়ে, জল
যা ভারতের পরম চাওয়া ছিল
সেইখানি তো পাওয়া হয়েই গেছে,
এবার নাহয় আমরা পেলাম কিছু
সব ভাল নয় হয়েই যাবে মিছে।
আজ বিধাতা দিক আমাদের হাতে
অনেক চাওয়ার একটা জয়ের মালা,
ভারত নাহয় আর কোনদিন পাবে
আজ হয়ে থাক বাংলাদেশের পালা!
আমার জন্য তোমরা কেউ কোথাও দু:খ পেওনা
আমি অনেক ভালো আছি। মেঘের উপরে হাত
রাখতে পারি, ভাসতে পারি শূন্যে বলতে পারি :
আমি দু:খহীন এক তরণী
ছায়াপথে তারা-নদীর যাত্রী,
ভারহীন যা"িছ ভেসে। শুধু,
যে কজন কাচাবাজারের ব্যাপারি
কবিকে মাপতে চেয়েছিল দাঁড়িপাল্লায়
ওদের তোমরা বলেদিও- তাদের বাটকারা নাই।
আমি এতোটা হালকা।
এখন,
মেঘের সাথে থাকি