Archive - 2012

March 17th

ওড়াওড়ির গল্প

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৭/০৩/২০১২ - ১:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

~কল্যানী রমা

Sunday, 20th June, 2010
2:30 pm

ক্লাশ টেন পাশ দেওয়ার সময় ভূগোল নিয়েছিলাম। মনে হয়েছিলো অন্য বন্ধুদের মত ধর্ম যদি নেই একটা ভাল কথাই শুধু শিখতে পারব,
‘অসতো মা সদ্গময়
তমসো মা জ্যোতির্গময়
মৃত্যোর্মা অমৃতং গময়
আবিরাবির্ম এধি।’
আমাকে অন্ধকার হইতে আলোতে লইয়া যাও।
আমাকে মৃত্যু হইতে অমৃতে লইয়া যাও।


আহ, ক্রিকেট! আহ, বাংলাদেশ!

পরিবর্তনশীল এর ছবি
লিখেছেন পরিবর্তনশীল (তারিখ: শনি, ১৭/০৩/২০১২ - ১২:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গল্প ঊপন্যাস নাটক সিনেমায় প্রায় 'আনন্দে চোখে পানি চলে আসা' নামক একটা টার্ম দেখি।

আমার সাদাসিধে জীবনে এই টার্মটা খুব একটা আসে না। মাঝে মধ্যে কিছু আনন্দের ঘটনা ঘটে, আনন্দিত হই, হাসি, তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলি। কিন্তু আনন্দে চক্ষে পানি নেমে আসা? হয় না খুব একটা।

১৯৯৭ সালের একবার খুশিতে চোখ ভিজে গিয়েছিল, মনে আছে। তখন বিকেল ছিল কী? ঐ যে এক বলে এক রান যখন দরকার ছিল। ঐ যে, ক্রিকেট বলটা প্যাডে কি ব্যাটে লাগিয়ে হাসিবুল হোসেন শান্ত দৌড় দিল পিচের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে। ঐ যে, আমরা কোটি কোটি মানুষ হাসিবুল হোসেন শান্তর সেই ঐতিহাসিক দৌড়ের সাথে সাথে পৃথিবীর দিকে গর্বিত পায়ে দৌড়াতে শুরু করলাম! বললাম, "দাঁড়াও! আমরা আসছি।"


বাংলাদেশের বিজয়ে মিশন 'পসিবল' থীম

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: শুক্র, ১৬/০৩/২০১২ - ১১:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশের এই ফাটাফাটি বিজয়ের দিনে খুশিতে কী করব বুঝে উঠতে পারছি না। খুশির চোটে বিনা কাপড়ে ঘরের মাঝে এক পাক নেচে নিলাম (আহেম!)। কিন্তু তাতে কী আর এমন উস্তুম-কুস্তুম আনন্দের অবসান হয়?!!

মিশন ইম্পসিবল মুভির থিম সং নিয়ে বেশ আগে একটা কাজ করেছিলাম। সেইটা আমার সাউণ্ড সিষ্টেমে সজোরে চাপিয়ে দিলাম।
এখন পুলিশ না আসা পর্যন্ত এইটাই বাজতে থাকবে আমার ঘরে--সোল্লাসে, সজোরে---


পার্বত্য ফ্রান্স ও রুশোর বাগান

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শুক্র, ১৬/০৩/২০১২ - ১০:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সমতলের পদ্মাপারের মানুষ, কষ্ট করে ঘাম ঝরাতে এসেছি পর্বতে চড়তে, ফ্রান্সের আল্পসে। চড়াই-উৎরাই ডিঙ্গানোতে সেবারের মতো ইতি টেনে অতি ক্লান্ত পেশীগুলোকে বিশ্রাম দিতে আস্তানা গেড়েছি আল্পসের কোলে প্রকৃতির মাঝে এক পাহাড়ী শহর শবেরিতে, পুরনো অভিযাত্রার সঙ্গিনী হেলেনের বাড়ীতে।


বাঘের গর্জন শুনলো বিশ্ব

সুহান রিজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন সুহান রিজওয়ান (তারিখ: শুক্র, ১৬/০৩/২০১২ - ১০:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
পোর্ট অফ স্পেন ফিরে এলো মীরপুরে।

পাঁচ বছর আগের ২০০৭ এর ১৭ মার্চে বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ডেই প্রয়াত অলরাউন্ডার মানজারুল রানার মৃত্যুশোকে আচ্ছন্ন বাংলাদেশ বলেকয়ে করেছিলো ভারত বধ। মীরপুরের উইকেটে ভারতের ২৮৯ রানের সংগ্রহ বাংলাদেশ টপকে গেলো চার বল আর পাঁচ উইকেট ব্যব্হার না করেই।


"ভারত বন্ধ" এবং একজন সাধারণ ভারতীয়র প্রতিক্রিয়া

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৬/০৩/২০১২ - ৯:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এটা সচলে আমার প্রথম লেখা। বুকটা একটু ধুকপুক করছে। নীড়পাতায় জায়গা পাবে তো? তার ওপর একটা সেনসিটিভ বিষয় নিয়ে নাড়াচাড়া। একটু চাপা টেনশন হচ্ছে। প্রথমেই একটু গৌরচন্দ্রিকা সেরে নেই। "পালকি" ব'লে একটা অনলাইন ম্যাগাজিনে মাহবুব আজাদের একটা সাক্ষাৎকারে প্রথম জানতে পারি সচলায়তনের কথা। তারপর থেকেই সচলের সঙ্গে আমার প্রেম। এবং গুগুল ক্রোমে হোমপেজীকরণ।


অন্য জীবনের খোঁজে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৬/০৩/২০১২ - ৯:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“আরে শালা , তুই হচ্ছিস একটা ইন্টার পাশ করা ইডিয়ট , উত্তরাধিকার সূত্রে যদি এই কোম্পানির এম ডি না হইতি তাইলে তো এই কোম্পানির সিকিউরিটি গার্ডের চাকরিটাও তো ঘুষ দিয়ে পাইতি না , বুরবাক একটা!


অন্তর্মূখীদের সাথে কিছুটা সময়

নীল রোদ্দুর এর ছবি
লিখেছেন নীল রোদ্দুর [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১৬/০৩/২০১২ - ৭:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]পড়া এবং লেখা, এই ছাড়া আমার কোন কাজ নেই এই দুনিয়ায়। যারা আমাকে খুব বইপোকা ধরনের মানুষ ভাবছেন, তাদের আমি নিশ্চিত করেই বলতে চাই, আসলেই আমি তাই। খুব অন্তর্মূখী একজন মানুষ। আমার জীবনটাও বইয়ের পাতার মত। আলতো চোখে তাকালে মনে হলে, কাগজের উপর কিছু ছাপানো অক্ষরের মত নিস্তরঙ্গ জীবন, বইটা হাতে নিয়ে পড়তে বসলে তখন মনে হবে, এই পাত নিস্তরঙ্গ জীবনের মাঝে কত অবাক করা ব্যাপার লুকিয়ে আছে। আমায় জিজ্ঞেস করলে বলব, জীবনটা সুন্দর! সারাটা দিন আমি দুটো জিনিসের সাথে সম্পৃক্ত থাকি, বই আর ইন্টারনেট। সাথে কফির কাপ। আমার মাথায় থাকে কয়েকটি প্রশ্ন, সেই প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজে বের করাই আমার কাজ। এভাবে সারাটাদিন চলে যায়, জানালার পাশে সকাল-বিকাল গড়িয়ে সন্ধ্যা নেমে আসে, আমার কারোর সাথে কথা হয় না। যখন মাথাটা কাজ করেনা, কফির কাপ হাতে চলে যাই ল্যাবের পাশের বারান্দায়। খোলা আকাশ, বাতাস, রোদ্দুর, অথবা নীচে জলের মৃদু তরঙ্গ দারুণ লাগে। আমি সূর্যের আলোর দিকে তাকিয়ে দেখি, কোনদিনই এই আলোটা বিবর্ণ হয়, পুরোনো হয় না। প্রতিদিন নতুন করে এসে হাজির হয়। আমার ছায়ার দিকে তাকিয়ে দেখি, ছায়ায় জীবনে কি নতুনত্ব এসেছে একটু? সারাটাক্ষণ এভাবে নিজের সাথে, বই এর সাথে কথা বলে দিন কেটে যায়। হডজকিন-হাক্সলির মডেল নিয়ে পড়ছি, কোন ফাঁকে হয়ত তাদের নোবেল লেকচারের ফাইলটা খুলে ফেলেছি। চোখ মেলে মডেলের পিছনের মানুষটাকে দেখার চেষ্টা করছি, দেখছি তাদের শ্রমটাকে। এমন একটা মানুষ, যার সামাজিক যোগাযোগ বলতে দুয়েকটা স্ট্যাটাস, ব্লগে বিজ্ঞান নিয়ে লেখালেখি, ক্লাস আর ল্যাবে আসা যাওয়ার পথে কয়েকজন সহপাঠীর সাথে কুশল বিনিময়ে সীমাবদ্ধ, তাকে কি বলবেন? অন্তর্মূখী নাকি অসামাজিক?


March 16th

বাংলাদেশের হৃদয় হতে

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: শুক্র, ১৬/০৩/২০১২ - ৪:০৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

Bangladesh
[justify]