[i]দুই হাজার এক সনে প্রফেসর রিচার্ড সাটন (Richard Sutton) কিছু ব্লগ লিখেছিলেন। তিনি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (কৃবু) শাখা রিইনফোর্সমেন্ট লার্নিং গবেষণার অন্যতম প্রবর্তক। চিন্তার গুরুত্বের কারণে অনেক কৃবু গবেষকের মাঝে ব্লগগুলো সমাদৃত। ইতোপূর্বে জর্জিয়াটেক বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি যোগ্যতা নির্ধারণ পরীক্ষার প্রশ্নে (PhD Qualifying Exam) ওনা
[i]দুই হাজার এক সনে প্রফেসর রিচার্ড সাটন (Richard Sutton) কিছু ব্লগ লিখেছিলেন। তিনি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (কৃবু) শাখা রিইনফোর্সমেন্ট লার্নিং গবেষণার অন্যতম প্রবর্তক। চিন্তার গুরুত্বের কারণে অনেক কৃবু গবেষকের মাঝে ব্লগগুলো সমাদৃত। ইতোপূর্বে জর্জিয়াটেক বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি যোগ্যতা নির্ধারণ পরীক্ষার প্রশ্নে (PhD Qualifying Exam) ওনা
মানুষের জীবন কি এই কিছু জিনিসের মধ্যে পড়ে? প্রশ্নের উত্তরে পাল্টা প্রশ্ন করতে হয়, মানুষটা কি বাংলাদেশের? যদি বাংলাদেশের হয়, তাহলে আর "কিছু জিনিস" নয়, সে চলে যাবে "বাকি সবকিছু"র খাতে।
বেশ কিছুদিন হলো বেশ দৌড়ের উপরে আছি, এদিকে একটা কবিতা জানার খুব দরকার হয়ে পড়েছে। কবিতাটা জীবনানন্দ দাশের লেখা সেটা ছায়া ছা্য়া মালুম দেয় কিন্তু কবিতার নাম মনে নেই। কবিতার মধ্যে এই দারুণ পংক্তিমালা আছে-
"নিখিলের শাদা চাতকের মত প্রাণ
তোমার আমার হৃদয়ে করে কি গান
-------
অপার অসীম সূর্যশালিনী মহাপৃথিবীর অনুরাগে"
কি দিয়ে পরিচয়টা শুরু করব। গায়ক, গীতিকার, নাকি অভিনেতা, নাকি বেতার সাংবাদিক, নাকি গদ্যকার, নাকি একজন সাংসদ? মনে হয় প্রথম দুটি বাদ দিয়ে তিনি নিজেকে আর কিছুই বলতে পছন্দ করেন না। আর এই দুটি মিলে নিজেকে তিনি গানের কারিগর বলতে পছন্দ করেন কিংবা বলেন-‘আমি গান বাজনার লোক’ কিংবা ‘নাগরিক কবিয়াল’ কিংবা ‘সঙ্গীতের গোলাম’ যিনি শুধু ‘গানের ধর্ম’ পালন করেন।
(আগের পর্বের পর...)
...
ভর্তৃহরির রচনাবলী
শৃঙ্গারশতক, নীতিশতক ও বৈরাগ্যশতক- এই শতকত্রয়ের কোথাও ভর্তৃহরির নাম লেখা না-থাকলেও তিনিই যে শতকত্রয়ের রচয়িতা- এ ব্যাপারে সকলেই প্রায় একমত। তবে কারো কারো মতে অবশ্য ভর্তৃহরি শতকত্রয়ের রচয়িতা নন, সঙ্কলয়িতা মাত্র। তিনি অন্য কবিদের রচিত এবং লোকমুখে প্রচলিত শ্লোকসমূহ বিষয়বস্তু অনুসারে তিনটি শিরোনামে বিন্যাস করেছেন বলে তাঁদের অভিমত (-Dr.Bohlen Ges Abraham Roger)।
.
এছাড়া শতকত্রয় ব্যতীত ভর্তৃহরির নামের সঙ্গে আরও কয়েকটি গ্রন্থের নাম যুক্ত করেছেন কেউ কেউ তাঁদের গ্রন্থে। সেগুলো হচ্ছে- ভট্টিকাব্য (বা রাবণবধ), বাক্যপদীয়, মহাভাষ্যদীপিকা, মীমাংসাভাষ্য, বেদান্তসূত্রবৃত্তি, শব্দধাতুসমীক্ষা ও ভাগবৃত্তি। এগুলোর মধ্যে প্রথম দুটি যে শতককার ভর্তৃহরির রচনা নয় সে সম্পর্কে ইতঃপূর্বেই আলোচনায় এসেছে। অবশিষ্ট গ্রন্থগুলি সম্পর্কে পক্ষে বা বিপক্ষে যথার্থ কোন যুক্তি বা তথ্য এখনো অজ্ঞাত বলে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু বলা এখনি সম্ভব নয়।
[justify]এবারের বিশ্ব পানি দিবসের স্লোগান হচ্ছে ‘খাদ্যের নিশ্চয়তা ও পানি’। ১৯৯৩ সাল থেকে প্রতি বছর স্বাদু পানির উপর এক একটি বিশেষ দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে ২২ শে মার্চ আন্তর্জাতিক পানি দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। খাদ্যের নিশ্চয়তার সাথে পানি যে ওতপ্রোতভাবে জড়িত সেই বিষয়টিকে আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে সবার সামনে নিয়ে আসাই এবারের বিশ্ব পানি দিবসের উদ্দেশ্য।সুস্থ জীবনের পূর্বশর্ত হচ্ছে সুষম খাদ্যের নিশ্চয়তা এবং সেটা সামাজিক ও অর্থনৈতিক অবস্থানের উর্দ্ধে থেকে বিশ্বের সকল মানুষের কাছে সব সময়ের জন্য। আর খাদ্যের উৎপাদনের একটি প্রধান পূর্বশর্ত হচ্ছে পানি। প্রতিদিন আমরা নিজেদের খাদ্য হিসেবে ভাত বা রুটি, পাউরুটি, মাংস, ডিম ইত্যাদি গ্রহন করি; পানীয় হিসেবে কাপের পর কাপ চা বা কফি পান করি। কিন্তু আমরা কি জানি এই সব কিছুর জন্যই পানির প্রয়োজন, প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে, যাকে ওয়াটার ফুটপ্রিন্ট (Water Footprint) বা জলপদাঙ্ক দিয়ে প্রকাশ করা যেতে পারে। বিশ্ব পানি দিবসকে সামনে রেখে আমার আজকের আলোচনা এই জলপদাঙ্ক নিয়ে। পুরো নিবন্ধটি কয়েকটি অংশে বিভক্তঃ প্রথমে থাকবে জলপদাঙ্কের মৌলিক জ্ঞান, বিভিন্ন খাদ্য দ্রব্যের জলপদাঙ্কের তুলনামূলক চিত্র এবং জাতীয় প্রেক্ষাপটে (বাংলাদেশ) জলপদাঙ্কের চিত্র। পরবর্তীতে বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে ও নদী অববাহিকার প্রেক্ষাপটে জলপদাঙ্কের চিত্র ও গুরুত্ত্ব আলোচনা করা হবে।
বেশ কিছুদিন থেকেই রাতে ঘুমাতে ভয় পাচ্ছি। আমার শত্রুও কখনো বলেনি জোঁক আর কুমির ছাড়া আমি আর কিছু ভয় পাই। সেই আমি রাতরাত কেমন ভীতুর ডিম হয়ে যাচ্ছি। আজব!
অপরাজিতা
শ্যামলা সরল মেয়েটির মনে হালকা গোলাপির সাথে কোথায় যেন একটু নীল মেশানো
গাঢ় ঘন নীল
মনের রঙে কোথায় যেন বেগুনীর আবছা ভাব,
সন্ধ্যা হবার ঠিক আগে আগে
সূর্যের শেষ রশ্মিগুলো মিলে যেরকম বেগুনীর ছায়া নিয়ে খেলা করে,
সেরকম।