ঠাশ করে একটা শব্দ হলো!
প্রথমে কিছুই বুঝতে পারলাম না আমি কিছুক্ষণ পর অনুভব করলাম আমার গালের চামড়া জ্বলছে । আমি হা করে ছেলেটার দিকে তাকিয়ে রইলাম । এতটা অবাক হয়েছি আমি, ছেলেটা আমার হাতটা ধরে রেখেছে তা যে ছাড়িয়ে নিতে হবে আমাকে সেটা মাথায় ঢুকলো না ।
সামান্য সুইসাইডের কথায় কেউ এভাবে থাপ্পড় দেয়?
প্রথম যখন ব্যাপারটি সমন্ধে জানি তখন বেশ অবাকই হয়েছিলাম । গবাদি পশু তাও বিশেষ করে গরুরা কিভাবে কার্বন নি:সরনের জন্য দায়ী হতে পারে ? আমি ভুল শুনছিনাতো ? স্বাভাবিকভাবেই উত্সাহ মেটানোর সহজ পদ্ধতিটি বেছে নিলাম, গুগল ব্যাবহার করা । ফলাফল যা পেলাম তা রীতিমতো ভয়ঙ্কর । কিভাবে ? নিচেই তুলে ধরছি তা, পাঠক পড়ে দেখতে পারেন ।
প্রথম দিনের পর। চার তারিখ রাতে ফিরে গিয়েই ঘুমিয়ে পড়লাম। পরের দিন অনেক কাজ আছে। সারাদিনের ক্লান্তি এবং প্রসন্ন মন নিয়ে ডুবে গেলাম। পাঁচ তারিখ সকালে উঠেই অনেক ছোটাছুটি করতে হল। কারণ চার তারিখ প্রায় চার মাস পর আগরতলায় যাওয়ার ফলে অনেক পরিচিত স্বজনরা বলছিল পরের দিন যাতে ওদের ওখানে যাই। তবে সবার কথা রাখতে পারিনি!
‘আজকে দোল পূর্ণিমা ভাই’, কথা শুনে তাকিয়ে দেখি আমাদের চক্রবর্তী মহাশয় হাতে ছোট একটা টর্চ জ্বালিয়ে তীরে ভেড়ানো একটা বার্জের উপর দাঁড়িয়ে আছেন; আমাদের নিষ্পাপ নিরাভরণ দেশী নৌকা সেই বার্জের গায়ে ভেড়ে। নৌকার মাঝি ইউনুস ভাই সহ আমরা তিনজন আর কীর্তনখোলা নদী একা হয়ে গেলে নিপাট ভদ্রলোক সঙ্গী বলে উঠেন ‘আজকে লালনের আখড়াতে সাধুরা বসবে’, তাতে সায় কাটেন সদ্য-সঙ্গী, ‘আমাগো ধর্মের লোকেরাও আজ রাতে রঙ খেলবে ভাই’ ---
তারিখ: রবি, ০৪/০২/২০১২ - ০৯:১৫ অপরাহ্ন (হালনাগাদকৃত)
বৈশাখ ১৪১৯ এর ই-বই এর জন্যে লেখা আহ্বানঃ
বিষয়ঃ জ্বীনওভূততত্ত্ব (মানে ভূত-পেত্নী, ভয়খাওয়া, ভয়দেখানো নিয়ে আপনার মাথায় যা কিছু গল্প-ছড়া-ফটো-আঁকাআঁকি আসে আরকি!)
লেখা পাঠাবার শেষ তারিখঃ ৩১ মার্চ, ২০১২ ৭ এপ্রিল, ২০১২
এক নাম না জানা প্রবাল দ্বীপের নির্জনতা ছেড়ে এক দল শ্যুটি পানচিল ( Sooty Tern, Sterna fuscata) দূর গন্তব্যে যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছে, যাত্রা শুরু পরপরই মা-বাবা পাখি উড়ালরত অবস্থায়ই সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে মাছ, স্কুইড ইত্যাদি খাদ্য সংগ্রহ করে তাদের ছানাদের খাওয়াতে থাকে। কিন্তু কবে তারা আবার ডাঙায় ফিরে আসবে, কেউই জানে না !
তোকে আমি ধরে রাখতে পারিনা
অনিচ্ছাতে নিজের দোষে হারাই
ছুঁয়ে দেখব তোর চিবুকের মায়া
জলের মধ্যে কেবল জলের ছায়া
বদ্ধ পাগল দুরন্ত দিন কাটে
ছায়ার শোকে রোদের দুঃখ বাড়াই।
অগোছালো পথিক পথেই থাকি
হয়তো কোথাও শিশির রাখে পাতা
আধেক জীবন বিষন্ন বল্কল
শীতের চাপে জমতে থাকে জল
সবুজ নামের আনন্দ থামে না
চেনা নদী সকল খরস্রোতা।
তোকে যখন পেয়েছিলাম ভোরে
কোলাহলের মাঝেও অথই একা
কষ্টগুলো একাই নিলি তুলে
[justify]অনুগল্পের প্রথম পর্বটা এরকমই- সেলিনা পারভীন পেশায় একজন যৌনকর্মী। যৌনসেবাদান তার একমাত্র পেশা। তার স্বামী হাকিম বাংলাদেশের কোনও এক যৌনপল্লীর এক খুদে মুদি দোকানদার। হাকিমের আবার বাংলা মদের বেজায় নেশা। সন্ধ্যের পর পরই শুরু হয় তার পানের সময়। তবে ভালো যে সে বেশি হৈ হল্লা করে না। তবে তার একটা স্বভাব হচ্ছে ছুতোনাতা করে সে সেলিনার পয়সা চুরি করে। আবার সেলিনাকে এটা ওটা বুঝিয়ে পয়সা নেয়। সেলিনা এবং হ
আমাদের দেশে চিকিৎসাসেবার মান নিয়ে আমরা সবাই কম বেশি শঙ্কিত। সাধারণ মানুষের চেয়েও নব্য ডাক্তারদের এ ব্যপারে শঙ্কা বেশি, নব্য ডাক্তার বললাম এই কারণে যে যারা পুরানো হয়ে যান তারা প্রকৃতির নিয়মেই আস্তে আস্তে অভ্যস্ত হয়ে যান। যে কোন মেডিকেল কলেজ থেকে পাস করা ইন্টার্ন ডাক্তারের চেয়ে জনস্বার্থে নিবেদিত প্রাণ মানুষ খুব কমই পাওয়া যাবে। এ সমস্ত ডাক্তারদের একটা বড় অংশ আসে মধ্যবিত্ত , উচ্চ মধ্যবিত্ত শ্রেণী থ