Archive - 2012

February 13th

এলো ফাগুন

উপল মাহবুব এর ছবি
লিখেছেন উপল মাহবুব (তারিখ: সোম, ১৩/০২/২০১২ - ১১:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রং লেগেছে গাছের পাতায়
রং লেগেছে মনে,
বছর ঘুরে ফের এসেছে
ফাগুন সংগোপনে।

গোপন তো নেই নির্মমতা,
নিত্য দেখি শোক,
আজকে রঙের মিছিল দেখে
জুড়াক দুটি চোখ।

চোখ জুড়ানো ফাগুন এনো
মন ভুলানো হাওয়া,
ধূসর রঙের সময়টাতে
এইতো মনের চাওয়া!


প্রেম কি জাগায় সূর্যকে আজ ভোরে?

সুমিমা ইয়াসমিন এর ছবি
লিখেছেন সুমিমা ইয়াসমিন [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৩/০২/২০১২ - ১১:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছেলেটি শুধু এক মুহূর্ত ভালবেসেছিল মেয়েটিকে। আর কেউ না জানুক, মেয়েটি জানে, সেই একটি মুহূর্ত একটি মহাকাল। ছেলেটি চিনিয়েছিল মেয়েটিকে জীবনের অপরূপ রূপ। মেয়েটি ছেলেটিকে দিয়েছিল একটিমাত্র স্ফুলিঙ্গ— যার তপস্বায় ছেলেটি মগ্ন ছিল জীবনভর।

ছেলেটি মেয়েটিকে ডাকে জুনি। মেয়েটি ছেলেটিকে ডাকে জিউস।


তরুণ গবেষকদের প্রতি

সন্দেশ এর ছবি
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: সোম, ১৩/০২/২০১২ - ৮:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত পাঁচ বছরে সচলায়তনের চলার পথে যাঁরা সঙ্গী হয়েছেন, তাঁদের মাঝে তরুণ গবেষকদের উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বেশি। সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা এই তরুণেরা নিজেদের উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার ফাঁকে ফাঁকে সচলায়তনে সমবেত হয়েছেন, লিখেছেন নানা ধরনের লেখা।

সচলায়তন এই তরুণ গবেষকদের কাছে একটি নতুন প্রস্তাব রাখতে চায়।


জেনেসিস ৮১-৮৩

সুমন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুমন চৌধুরী (তারিখ: সোম, ১৩/০২/২০১২ - ১২:৩১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]৮১.


গৎ-এর দুনিয়ায়- ঘটনাটি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি
লিখেছেন রাতঃস্মরণীয় [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১২/০২/২০১২ - ৯:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]কস্য মিদং কার্যঞ্চাগে অনেকের কাছেই পরিচিত একটি গৎ বিশেষকরে জমি কেনাবেচার বিষয়ে ধারনা থাকলে এই গৎ তো আপনার পরিচিত হতেই হবে। তেমনই ইরেকটি ইংরেজি গৎ হচ্ছে টু হুম ইট মে কনসার্ন। পরের ইংরেজিটা প্রায় সবার পরিচিত হলেও প্রথম গৎটির পাঠোদ্ধার বড়োই কঠিন বিষয়। সম্প্রতি একজন তরুন আইনজীবিকে জিজ্ঞেস করেও সদুত্তর পাইনি। তারপরও এটি বহুযুগের পুরোনো একটি গৎ এবং অতিশীঘ্র এর অবলুপ্তির কোনও সম্ভাবনা বা কারনে দ


“Against All Odds”- একটি অসাম টাইপের অনলাইন ভিডিও গেইম

উচ্ছলা এর ছবি
লিখেছেন উচ্ছলা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১২/০২/২০১২ - ৮:১৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের কম বেশি সবারই সহজ-সরল-কঠিন-জটিল-কুটিল-মারদাঙ্গা ভিডিও গেইম খেলার অভিজ্ঞতা আছে বোধয়। যারা খেলে তারা জানে, কতটা নিখাঁদ উত্তেজনা, মজা, ফূর্তী, বিনোদন জড়িয়ে ছড়িয়ে আছে একেকটি গেইমের পরতে পরতে। চ্যালেন্জকে পাল্টা চ্যালেন্জ করা, যুথবদ্ধতা, দলীয় আনুগত্য, লীডারশিপ, 'এক জীবনে কোনোদিনও পারব না’ এমন সব ভয়ানক সিদ্ধান্ত নিয়ে জয়ের দিকে জোরকদম এগিয়ে যাওয়া…এ এক অন্য জগত। অদম্য নেশা।


February 12th

বিশ্বব্যাংকের প্রকল্পে নাগরিকের তদারকি, তৃতীয় পক্ষ এবং ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ

নৈষাদ এর ছবি
লিখেছেন নৈষাদ (তারিখ: রবি, ১২/০২/২০১২ - ১:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক,
এ মাসের আট তারিখ রাতে টিভিতে খবরটা শুনেছিলাম, নয় তারিখের পত্রিকায় বিস্তারিত দেখলাম। ‘বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে বাংলাদেশে পরিচালিত সাতটি উন্নয়ন প্রকল্প নাগরিক সমাজ বা যাদের জন্য প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে, তাদের মাধ্যমে তদারকি করা হবে’। আরও বলা হয়েছে, ‘প্রকল্পের ফলে যাদের সুবিধা পাওয়ার কথা, সেসব নাগরিকই এসব প্রকল্পে অনিয়ম হচ্ছে কি না, সেবার মান বাড়ানো প্রয়োজন কি না ইত্যাদি বিষয় মূল্যায়ন করবে’।


মানুষ, তোমার মতোই

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: রবি, ১২/০২/২০১২ - ১:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[Justify]

লিন এন্ডারসন এসময় আরো মায়াবী হয়ে উঠেন। 'আই নেভার প্রমিস ইউ এ রোজ গার্ডেন’।
ঠিক তো, নেভার প্রমিজড। তবু গোলাপের আকাঙ্ক্ষা থেকে যায়, কোথাও অযাচিত ফুটেও গোলাপ। গোলাপের রঙ লাল। রক্তের রঙ লাল। মানুষের।

এসময় কোন কোন দিন জাফলং থেকে ফিরি, কখনো লালাখাল হয়ে। সন্ধ্যে নামে তখন, পেছনে প্রগাঢ় গাম্ভীর্য নিয়ে ক্রমশঃ দূরে সরে যেতে থাকেন প্রসিদ্ধ পাহাড়।


আমাদের টিভিতে আশিটা চ্যানেল, তোমাদের?

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: রবি, ১২/০২/২০১২ - ১:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাসায় একটা টিভি কেনার জন্য বাবার সাথে কতবার অভিমানে গাল ফুলিয়েছি ঠিক নেই। ১৯৭৯ সালে মাসখানেকের জন্য একটা বারো ইঞ্চির সাদাকালো ন্যাশনাল টিভি বাসায় এসেছিল। কিন্তু মাত্র ১টা চ্যানেলের ৫ ঘন্টার প্রোগ্রামের কারণে পড়াশোনা 'উচ্ছন্নে' যাচ্ছে বলে ওটা বিক্রি করে দেয়া হয় শীঘ্রি।


গন্নিবিবির পন্নিকথা : একটি থ্রি ডি থ্রিলার

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১২/০২/২০১২ - ২:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাল্যে আমাদের জুতা ছিল না। এ কারণে অবাল্যে কখনোই জুত করতে পারি নি। এ বিষয়ে আমাদের ঠাকুরদা সাফ কথা বলে গিয়েছিলেন—জুতো থাকলেই জুতোজুতি হয়। সুতরাং নো জুতো। নো টুতো। তাইলে জীবন উইদাউট খুঁতখুঁতো।