খ্রিস্টজন্মের ৩২৭ বছর আগের কথা। ভারতবর্ষ। সুদূর ম্যাসিডোনিয়ার গ্রীক রাজা আলেকজান্ডার সৈন্যবাহিনী নিয়ে কাবুল নদী পার হয়ে দ্রুত সিন্ধুনদের দিকে ধাবমান। তার বয়স মোটে আঠাশ বছর, তবু তার পায়ের তলায় পশ্চিম ইয়োরোপ থেকে পারস্য পর্যন্ত। এশিয়াতে তার নাম লোকে একই সাথে শ্রদ্ধা ও ত্রাসের সাথে উচ্চারন করতো, তিনি ছিলেন তাদের কাছে দেবতার মতই। অন্য সাধারন তাতার কমান্ডারের মত তিনি শুধুই লুটপাটের জন্যে রাজ্য দখল করতেননা, কিংবা গ্রীক সংস্কৃতি দিকে দিকে ছড়িয়ে দেবার মহান দায়িত্বও তার ছিলনা। তার স্বপ্ন ছিল সারা দুনিয়াকে তার সাম্রাজ্যে পরিণত করা।
(১)
[এই পোস্টটা গতকাল প্রায় পাঁচ ঘন্টা অনেক পরিশ্রম করে লিখেছিলাম, কিন্তু প্রিভিউ করতে গিয়ে এরর আসে, এবং যখন পিছনের পেজে যাই পোস্ট তখন হাওয়া! কান্দা বাকি ছিল শুধু জানিনা এবার লিখলে আগের বারের মতন ভাল হবে কিনা]
একটি রাস্তার ধারে পাশাপাশি পাঁচটি বাড়ি। ভিন্ন ভিন্ন রঙের এই পাঁচটি বাড়িতে ভিন্ন ভিন্ন পাঁচ দেশের লোক বাস করেন। প্রত্যেকের নিজস্ব পছন্দের পানীয় আছে, আছে আলাদা আলাদা সিগারেটের ব্র্যান্ড। এমনকি তাদের পোষা প্রাণীও ভিন্ন ভিন্ন। এখন প্রশ্ন হল এদের মধ্যে মাছ পোষেন কে?
সূত্রঃ
১। লাল ঘরে বাস করেন ব্রিটিশ।
২। সুইডিশের পোষা প্রাণী কুকুর।
৩। ডেনিশের প্রিয় পানীয় চা।
৪। সাদা বাড়ির বায়ে সবুজ বাড়ি।
[justify]দীর্ঘদিন পরে লিখতে বসে কতক্ষন কিবোর্ড নিয়ে নাড়াচাড়া করে উঠে পড়ার অবস্থা হয়েছিল, পরে আবার জোর করে লিখতে বসলাম, কিন্তু কি লিখব, মাঝে এত ঘটনা ঘটে গেছে যে তা না ব্লগর ব্লগর করার ইচ্ছাটাও প্রায় হারিয়ে যাবার অবস্থা। তারপরেও আগডুম বাগডুম একটা বিষয় নিয়ে লিখা শুরু করলাম। আমাদের সুখের ডেলাওয়ারের ব্লগার গ্রুপে যমুনা ব্রিজের মত ফাটল ধরে এখন তা ভেঙেও গেছে। আমি এখন নিউ ইয়র্কে, কম্পাউন্ডারের
ডায়েরি লেখার অভ্যেস নিয়মিত নেই আমার। সবুজ মলাটের ডায়েরিটায় তাই কখনো সময়ের অভাবে,কখনো অলসতায় কলম ধরা হয়ে উঠে না।তাও মনে দাগ কেটে যাওয়া মুহূর্তগুলো কালির অক্ষরে হয়তো দু-তিন মাসে,কখনো ৫-৬ মাসে একবার লিখে রাখি।ক'দিন আগে মনে হল,পাতাগুলো একবার উল্টিয়ে দেখি,মনটাকে একটু পেছনে ফেরাই।দেখলাম,বুয়েটের পাঁচটা বছর কীভাবে চলে গেল !
ব্র্যাক সম্পর্কে আমার একান্তই ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতালব্ধ কিছু নেতিবাচক মন্তব্য দিয়ে শুরুটা করি যা কোনওভাবেই ব্র্যাকের মানবতাবাদী কর্মকাণ্ডকে হেয় প্রতিপন্ন করার উদ্দেশ্যে উদ্দিষ্ট নয়-
আজ তাঁর মৃত্যুদিন। ২০০৭ সালের এই দিনে আমরা হারাই তাঁকে। কি হারিয়েছি তখনও ঠিক ঠাওর করে উঠতে পারিনি আমরা। আজ তাঁর শুন্যতাই কেবল বলতে পারে কি হারিয়েছি, কোন বাক্য এর জন্য যথার্থ নয়। বলাই বাহুল্য আমাদের দেশের নিয়মানুযায়ী মৃত্যুর পরই তাঁকে সবাই চিনতে শুরু করলো, গুরুত্ব অনুধাবন করলো এবং মূল্যায়ন করতে আরম্ভ করলো। তবে হ্যাঁ, তাঁকে যারা চিনতো তারা ২০০৭-এর ২৭ জানুয়ারি বারডেমের এখানে ওখানে ডুকরে কেঁদেছিলো, পু
ডিসক্লেইমার: আজ লিখি, কাল লিখি করে সচলে লেখাই হয়ে উঠেনি, তাই এইটা সচলে প্রথম লেখা। কিছুদিন আগে কানাডায় স্টাডি পারমিটের জন্য ছোটাছুটি করছিলাম। সেইসময় আমি যেসকল সমস্যায় পড়েছিলাম বা মনে হয়েছিল যে সকল তথ্য পেলে সুবিধা হত তা জানাতেই লিখতে বসা। আজকাল সব কাজেই অস্থিরতা বাড়ছে, আগের মত সময় নিয়ে বসে লিখতে মুঞ্চায় না, কেন মুঞ্চায় না সেইটার ও কারন খুজে পাই না। তবে আমার নিজের উচ্চশিক্ষার জন্য বিভিন্ন তথ
আইডিয়াঃ হাঁটুপানির জলদস্যু
রেখা চিত্রঃ জেল পেন পেন্সিল
রঙঃ Corel painter 11
ইঁদুর।