মোহাম্মদ আলী, ইয়াছির আরাফাত, মাইকেল জে ফক্স, পোপ জন পল টু র মত এই বিখ্যাত ব্যক্তিদের এমনকি হিটলার মত কুখ্যাত ব্যক্তির ও একটি জায়গায় মিল আছে আর তা হল একটি রোগ। যেই রোগটির পরিচিত নামটি হল পারকিনসন্স রোগ। জীবনে কোন এক সময় ওনারা প্রত্যেকই এই রোগটি ধারা আক্রান্ত হন। হ্যাঁ আজকে আমি এই রোগটি নিয়ে বলার চেষ্টা করব।
পশ্চিম আফ্রিকার উপকূলে সেনেগাল আর গিনি বিসাউ থেকে আরো পশ্চিমে, আটলান্টিককে নিচে ফেলে আকাশ দেখার জন্যে জেগে উঠেছে যে কয়েকটা আগ্নেয় পাথরের দ্বীপ, সেই রুক্ষ মরুস্পৃষ্ট দ্বীপদেশ কাবো ভের্দেতে কয়েকটা পতাকা নতমুখে ভাবছিলো সেজারিয়ার কথা। কারণ সেজারিয়া আর নেই।
এইবার যে ছবিগুলা দেখাব বা যেই ট্যুর নিয়া আলাপ করব সেইটা অনেক আগের। অনেক মানে আবার অনেএএএএএএক না, ছোট্ট কইরা অনেক। এক বছরের কিছু বেশি হইসে হয়তো। তখন আমি কাতারে নতুন।খালি শুনি মানুষের কাছে মরুভূমি মরুভূমি, আর চিন্তা করি হায় আমি কবে দেখব?
মানব ইতিহাসের এক অন্ধকার অধ্যায় ডাইনী নিধন। অবাস্তব মনগড়া অভিযোগের ভিত্তিতে অসংখ্য নারীকে পুড়িয়ে পিটিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করা হয় ডাইনী নাম দিয়ে। ১৮৪৪ সালে প্রকাশিত উইলিয়াম হেনরী স্লিম্যান লিখিত “Rambles and recollections of an Indian official” বইতে পাওয়া যায় ভারতীয়দের ডাইনীবিশ্বাসের গল্প।
….............................................
বাংলাদেশে বিজ্ঞান বিষয়ে লেখাপড়া করা অধিকাংশ শিক্ষার্থীর লক্ষ্য এখনও একজন ডাক্তার বা প্রকৌশলী হওয়া। এদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য যে প্রতিষ্ঠান গুলো রয়েছে, তার মধ্য বেশ সম্মানের সাথে উচ্চারিত হয় মেডিকেল কলেজ ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নাম। দেশে চারটি পাবলিক ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি রয়েছে, বুয়েট, কুয়েট, রুয়েট ও চুয়েট এর নাম দেশের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবেই উচ্চারিত হয়। এ চারটি বিশ্ববিদ্যাল
[ল্যু স্যুন (সেপ্টেম্বর ২৫, ১৮৮১-অক্টোবর ১৯, ১৯৩৬)-এর আসল নাম ঝৌ শুরেন এবং তাঁকে বিংশ শতাব্দীর চিনে লেখকদের মধ্যে অন্যতম পুরোধা হিসেবে পৃথিবী জানে। 'ডায়েরি অব আ ম্যাড ম্যান' বা 'আ ম্যাড ম্যানজ ডায়েরি' গল্পটি প্রকাশিত হয় ১৯১৮-এর এপ্রিলে এবং প্রকাশের পরপরই তিনি খ্যাত হয়ে ওঠেন। তাঁর সেরা রচনাগুলোর একটা হিসেবে ধরা হয় এটি। পড়ুন, উপভোগ করুন। সাথে ল্যু স্যুনের ওপর লেখা একটি ব্লগ, বাংলায়। ল্যু স্যুনের একটা বাণী দিয়েই ভূমিকা এখানে শেষ করি:
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
ছোটো গল্পের শুরু------------
ইন্দিরাকে লেখা একটি চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ দুটি ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন। তারিখটি উল্লেখ নেই। ছিন্নপত্রে লেখা আছে ফেব্রুয়ারি ১৮৯১। .স্থান শাহাজাদপুর।
একবার তাকে বলেছিলো পাহাড় দেখাবে। সে ও বিশ্বাস করেছিলো ঠিক কিন্তু তাকে রেখেই সেইবার পাহাড়ে গেলো তারই দূর সম্পর্কের এক মামাতো ভাই! তারপর আর কোন কিছু ‘তার’ হয়ে তাকে আঁকড়ে ধরে না, সে ও ধরার চেষ্টা করেনি। আকাশ আর সবুজ হয়ে ভাসে না তার চোখে। হারিয়ে যায় তার রঙ পেন্সিল। ছিঁড়ে যায় রাত জেগে জেগে বুনে যাওয়া স্বপ্নের জাল। বদলে যায় জীবনের মানে, বদলে যায় বিশ্বাস!
ছোটবেলা থেকেই একটা কথা শুনি,‘দেশের বাড়ি’ ।
এটা আমার প্রথম পোস্ট হবে এইখানে। ব্লগিং করতাম আগেও কিন্তু এখানে না, সামুতে। কেন ওখানে আর লিখা হয়না মনে হয় সবাই জানে, নতুন করে বলার কিছু নেই। যাই হোক, আমি কাতার প্রবাসী। পেশায় প্রকৌশলী, তড়িৎ কৌশল বুয়েট থেকে ২০০৭ এ পাশ দিয়েছি। এখন টেলিযোগাযোগ সেক্টরে কামলা দিই। এটা একটা ছবি ব্লগ হবে, নিকট অতীতে তোলা কিছু ছবি। আমি পেশাদার ফটোগ্রাফার না, নিজেই ক্যামেরা টিপাটিপি করে শিখেছি। ২/১ জন বন্ধু আছে ফয়সা