ছোটবেলায় পৃথিবীর সপ্তাশ্চার্য চীনের প্রাচীরের বিশালত্বের কথা জেনে অবাক হতাম। জ্ঞানার্জনের জন্য চীনে যাও - এমন কথাও ধর্মীয় কোন উৎস (হাদীস) থেকে শুনেছিলাম। তারপর সস্তা মেড ইন চায়নার জয় জয়কার, বিশ্ব অর্থনীতিতে চীনের প্রভাব, এ্যাথলেটিকসে চীনের দক্ষতা ইত্যাদি দেখে দেখে চীনের ব্যাপারে খবরাখবরে অবাক বা কৌতূহলী হওয়া ছেড়ে দিয়েছিলাম। এই সব হলে কি হবে, চীন বা জাপান তেমন কোন উন্নত মৌলিক গবেষণা হয়না; কিংবা, ও
১
মুনীর হক ভয় টয় একটু কমই পান। রাত বিরেতে একলা চলাফেরার অভ্যাস তাঁর আজকের নয়। ভয় থাকে শুধু ছিনতাইকারীর খপ্পরে পড়ার। ভূত প্রেত কথাগুলো তাঁর কাছে আজগুবি লাগে, হাসিও পায় বেশ। বয়সটা মনে হয় তিনি পেরিয়ে গেছেন অনেক আগেই। এইতো এই বছর পঞ্চান্ন পেরুলেন। তবে ভয় পেতেন একসময়, সেই ছোটবেলায়। শীতকালে গ্রামের বাড়িতে গেলে সব পিচ্চিকাচ্চি তাঁর মা'র কাছে এসে গল্প শুনতে চাইতো। যখন সবাই উঠানে গোল হয়ে খেজুরের রস জ্বাল দিতো, তখন তাঁর মাকে ঘিরে গল্পের বায়না আসতো। মা যখন ভূতের গল্প বলতেন তখন তিনি মায়ের কোলে একদম সেঁটে বসে শুনতেন সব গল্প। মা খুব সুন্দর গল্প বলতে পারতেন।
প্রায় দুই শত বৎসর আগে, দুটি দৃশ্যত স্বাধীন ঘটনা পশ্চিমা সমৃদ্ধির ভিত্তি স্থাপন করে; ১৭৭৬ সালে অ্যাডাম স্মিথের লেখা দ্য ওয়েলথ অব নেশন্স-এর প্রকাশনা, এবং শিল্প বিপ্লবের সূত্রপাত। বস্তুত, আকস্মিকভাবে দুটি ঘটনা পরষ্পরের সাথে আন্তঃসংযুক্ত ছিলো। প্রথম ছিল একটি বুদ্ধিবৃত্তিক অর্জন, আধুনিক পুঁজিবাদের সংজ্ঞায়ন। শিল্প বিপ্লবের মাধ্যমে আগ্রাসী উদ্যোক্তাযুগের সুচনা হয় যার বৈধতা কেবলমাত্র স্মিথই দেননি
১. সকাল টা বলে বারেবার
ওই সূর্য আমার
দুপুরটা হেসে একাকার
এই রোদ্দুর আমার
বিকেল টা ম্লান করে মুখ
এই গোধুলি আমার
আমি শুধু বলি উত্সুক
এই 'তুমি' টা আমার
বাদশা মিয়ার হাঁপানির টান উঠেছে।
নিঃশ্বাস নিতে গেলে জীবন বেরিয়ে যাওয়ার মত কষ্ট হচ্ছে তার। চারিদিকে বাতাসের ছড়াছড়ি, কিন্তু তার মধ্যে একটু বাতাসও বাদশা মিয়ার জন্যে না। বেঁচে থাকার জন্য যা কিছু দরকার, তার সবটুকুই যুদ্ধ করে আদায় করতে হয়। নিঃশ্বাস নেওয়ার লড়াই করে বাদশা মিয়ার সেটা বুঝে নিতে হচ্ছে। সে প্রানপণে শ্বাস টানে। তার বুক হাপরের মত ওঠা নামা করে। তাতে তেমন কোন লাভ হয় না। বায়ু শূন্য বুকে বাদশা মিয়া কিছুক্ষণের জন্য হাল ছেড়ে দেয়; পরক্ষণে আবার যুদ্ধ শুরু করে।
১৮ই জানুয়ারী। রোজ বুধবার। বেলা বারোটা।
পাঠক নিশ্চয়ই খানিকটা নড়েচড়ে বসেছেন। ভাবছেন, এইদিন এই সময়ে বুঝি লেখকের জীবনে খুব উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটে গেছে। প্রিয় পাঠককে হতাশ করে বলতে হচ্ছে, অধমের জীবনে এ্যাডভাঞ্চারাস বা থ্রিলিং কিছু সচরাচর ঘটে না। কুয়োর ব্যাঙ হলে যা হয় আর কি।
ঘণ্টাখানেক পর পাত্র দেখতে যাচ্ছি।
আকবর বাদশার বিয়ের বাতিক ছিল, তার বউয়ের সংখ্যা কোন বইয়ে ৩৬ কোন বইয়ে ৩০০ দেখতে পাই। বউ ছাড়াও হেরেমে ঢলাঢলি করার জন্য দুনিয়া চষে হাজার পাঁচেক মেয়ে মজুত ছিল তার। বীর্য বিলিয়ে বেড়াতে আকবর তুলনাহীন ছিলেন, সব জাতের সব ধর্মের মেয়ে চেখে দেখার স্বভাব ছিল তার। মিরিয়াম ছিল আকবরের খ্রিস্টান বউ। গোয়ার পর্তুগীজ যাজক সম্প্রদায়ের লোকের চোখ চকচক করে ওঠে আকবর মিরিয়ামের বিবাহে, মোগল বাদশাকে খ্রিস্টান কর
সংবিধিবদ্ধ সর্তকীকরণঃ বিশা-আ-আ-আল পোষ্ট। নষ্ট করার মত প্রচুর সময় থাকলে, নিজ দায়িত্বে অগ্রসর হউন।
<><><><><><><><><><><><><><><><><><><><><><><><><><><><><>
দু'সপ্তাহের বেশি হতে চলল এই নতুন বছরের।