দুপুরের হলুদ নীরবতা ফিকে হয়ে আসে, সবুজের আস্তরণে রোদের আলো কমলা-লালে আভাময় হয়ে উঠে। শরীরের ঘামটুকু শুষে নেয় এক দফা স্নিগ্ধ বাতাস। আমি উবু হয়ে বসে ক্যামেরার লেন্সে চোখ রাখি – অনেক উঁচুতে একটা কাঠ-ঠোকরা একমনে ঠুকতে থাকে আগামী আবাস। কিন্তু নাগালের বাইরে ওটা, ৩০০ মি.মি.
সচলায়তনে একটি বিশেষ পদ্ধতিতে দ্রুততর করার প্রচেষ্টা নেয়া হয়েছে। এতে করে পৃথিবীর যে কোনো দেশ থেকেই দ্রুত গতিতে সচলায়তন এক্সেস করা সহজ হবে। এর আগে আমেরিকা থেকে যত দূরে যাওয়া হতো তত গতি কমতে থাকতো।
আপনারা গতির পার্থক্য কি রকম দেখছেন? আগামী এক দুইদিনে ধীরে ধীরে গতি বাড়ার কথা। নির্দ্ধিধায় আমাদের জানান আপনার সচলায়তন ব্রাউজিংয়ে গতি পার্থক্য।
একদা ভয়ংকর সব ডাকাত,সিঁধকাটি চোর,থানার রাশভারী ভুঁড়িমোটা দারোগা বাবু ছিল।আজকাল গণ্ডগ্রামে গেলেও এদের(বিশেষত প্রথম দুইটির)অস্তিত্ব খুব একটা টের পাওয়া যাইবেনা।লেখালিখি আমার কম্ম নয় তবু সেই পুরানো প্রেক্ষাপটে কিছু একটা লিখিতে চাহিয়াছি।
জাতির ভাইয়া যখন লনটন থেকে আবার দেশে আসবে তার কয়েকদিনের মধ্যেই সে একবার সাধারণ ডায়রিয়ায় (এখন থেকে লেখায় ডায়রিয়া বললে সাধারণ ডায়রিয়া বুঝতে হবে) ভুগবে। কারণ হলো ঢাকায় পারা দিয়েই সে সবার আগে গুলিস্তানের হকার ইয়েছদিনের হাতে বানানো পিয়াজু, চটপটি, চা আর ডেসার্ট হিসেবে ফালুদা খাবে। (এই গ্রুপকে আমরা বলব "নো এক্সপোসার" বা বিদেশী গ্রুপ)
বন্ধুরা, আমাদের জীবনের এই অসহনীয় অবস্থার জন্যে একমাত্র এই মানুষ-প্রাণীদের একচ্ছত্র আধিপত্যই দায়ী। এদের দুর করতে পারলেই তোমাদের নিজস্ব পরিশ্রমের ফসল তোমাদেরই। এক রাতের মাঝে আমরা স্বাধীন ও সম্পদশালী হতে পারি। কী করতে হবে আমাদের?
আপনারা নিশ্চয়ই ঋত্বিক ঘটকের “মেঘে ঢাকা তারা” দেখেছেন!
অন্ধকার রাত। কিশোরী মেয়েটার চোখে ঘুম নেই। আর সবাই ঘুমিয়ে গেছে। তবু আরও খানিকক্ষন অপেক্ষা করলো সে। তারপর নিঃশব্দে ঘর ছেড়ে সে বের হয়ে গেল। কেউ টের পেল না।