ক'দিন আগে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম.... সাদা-কালো ছবি নিয়ে। তাই আজকে আবার লিখতে বসলাম। বরাবরের মতই ছবি নিয়ে। নাহ.... এইবার ঠিক সাদা-কালো না। বলা চলে পাঁচ মিশালি।
(বিনীত অনুরোধ ঃ এটি সেই অর্থে কোনও লেখা নয়, নিজের বিচ্ছিন্ন কিছু ভাবনাকে প্রকাশের চেষ্টা মাত্র। মোডারেটর এর কাঁচি ফাঁকি দিয়ে যদি পাঠকের মুখ দেখে (যদিও আশা কম) দয়া করে সবধরনের ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন )
আমাদের দেশে বোধহয় না মরলে খেতাব টেতাব পাওয়া যায় না !!!!
না না, আমার কোন খেতাব পাওয়ার শখ হয়নি, এতো আগে মরার তো নয়ই ; খুব খুব প্রিয় আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে বলছি।
দেবতার গল্প
সে অনেককাল আগের কথা। কত আগের কথা তা আজ আর মনে নেই। তুমি আজগুবি গল্প বলে যদি উড়িয়ে দেও, দিতেই পারো। এমন কোন শক্ত প্রমান ও আমার নেই যা দিয়ে গল্পটাকে বাস্তবের জমিনে পুঁতে রাখতে পারবো। আর এত সত্য শুনেই বা কি করবে, ভায়া! ওই ধাঁধাটা কি ভুলে গেছো, সবচে ভালো মিথ্যাটা হয় সত্যের খুব কাছাকাছি আর সেই হিসেবে সত্য নিজেই হচ্ছে সবচে বড় মিথ্যা।
ছুটির দিন ঘুম ভেঙে মনে হয় ঢাকা শহরেই আছি। শুয়ে আছি আমার ছোট চিপা রুমে চিকন খাটে, জাহাজের দোকান থেকে কেনা বক্স খাট। ঐসব দোকানে নাকি জাহাজের ফার্নিচার থেকে চেয়ার টেবিল তৈরি হত, দাম ভারি সস্তা। আমাদের তিন ভাইয়ের জন্য তিনসেট করে খাট আর পড়ার চেয়ার টেবিল কেনা হয়েছিল পান্থপথের জাহাজের দোকান থেকে। সেই খাটে শুয়েই ঘুম ভাঙল এইমাত্র, উপরে ঘটঘট শব্দে ফ্যান ঘুরছে। চমৎকার রৌদ্রোজ্জ্বল শুক্রবার সকাল। দশটা মত বাজে। উঠতে হচ্ছে, বাজারে যেতে হবে আব্বার সাথে।
অপেক্ষা
একটা মেইল আসবে সেই অপেক্ষা করছি এক সপ্তাহ হলো। অনেকদিন পরপর এরকম অপেক্ষা করি, মেইল, মেসেজ, ফোন, সম্মুখ বার্তা, এরকম কিছুর। কখনো কখনো ভালো খবর আসে,.. কখনো কখনো অন্য একটা সিদ্ধান্ত বা অনুসিদ্ধান্ত নেবার মতো এক টুকরা খবর আসতে অনন্তকাল কেটে যায়।
ভোরে কুয়াশায় চাদরে ঘুমিয়ে থাকা পাহাড়গুলো, যেন অদ্ভুত ধোঁয়াটে রহস্যময়তায় ঢেকে রাখতে চায় পুরো জগৎ!