Archive - 2012

July 11th

বাজারের টাকায় পদ্মাসেতু?

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: মঙ্গল, ১০/০৭/২০১২ - ১০:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইউনূসের সামাজিক ব্যবসা ও আনিসুলের মা উপন্যাসের দামামাবাদক দৈনিক প্রথম আলোতে প্রকাশিত এক খবরে [১] দেখতে পাই,

জাতীয় সংসদের উপনেতা ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী বলেছেন, ‘বিশ্বব্যাংক টাকা দেয় নাই, তাতে কী হয়েছে? আমরা আমাদের নিজেদের টাকায় পদ্মা সেতু করব। দরকার হলে এক বেলা বাজার করব না।’


July 10th

১০১টা ছবির গল্প-আট, ‘আল বদর’ চৌধুরি মঈনউদ্দিন

মুস্তাফিজ এর ছবি
লিখেছেন মুস্তাফিজ (তারিখ: মঙ্গল, ১০/০৭/২০১২ - ৮:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চৌধুরি মঈনউদ্দিন। ১৯৭১ সালে জন্ম নেয়া ‘আল বদর’ বাহিনী যার ব্রেনচাইল্ড। মোহাম্মদপুরের ফিজিক্যাল ট্রেনিং ইন্সটিটিউটে নির্যাতনকেন্দ্র স্থাপনের পেছনেও মঈনুদ্দিনের পরামর্শ ছিলো অন্যতম। সাংবাদিক সহকর্মী এ এন এম মোস্তফার সাথে তুচ্ছ বিষয় নিয়ে কথাকাটাকাটির তিন রাতের মাথায় তাঁকে রাতের অন্ধকারে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায় মোহাম্মদপুরে। এরপর তার লাশও আর পাওয়া যায়নি। একই রকম ভাবে আরো অনেকের সাথে সাংবাদিক নাজমুল হক, সিরাজুদ্দিন হোসেন, মোফাজ্জল হায়দারদেরও তুলে নিয়ে যায় মঈনুদ্দিন। দেশ স্বাধীনের পর ফিজিক্যাল ট্রেনিং ইন্সটিটিউটের নির্যাতনকেন্দ্রে পাওয়া যায় মঈনুদ্দিনের হাতে লেখা দলিল যার পাতায় পাতায় শহীদ বুদ্ধিজীবীদের নাম আর বাসার ঠিকানা। এমনকি সপ্তাখানেক আগেই আরেক সহকর্মী সাংবাদিক আতিকুর রহমানের বাসার ভুল ঠিকানা যা তিনি কেবলমাত্র মঈনুদ্দিনকেই দিয়েছিলেন।
সে সময় ঢাকা থেকে প্রকাশিত পূর্বদেশ পত্রিকা ছিলো মঈনুদ্দিনের কর্মস্থল। অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি পত্রিকার মূল রচনাও লিখে থাকতো মঈনুদ্দিন। বর্তমানে লন্ডনের সবচাইতে বড় ইস্ট লন্ডন মসজিদের দায়িত্বে থাকা এই যুদ্ধাপরাধী সে সময় পত্রিকার পাতায় কী লিখতো তার ছবি আজকে আমাদের ছবির গল্পে।


উত্তর মেরুর ম্যারাথন

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ১০/০৭/২০১২ - ৭:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

North Pole Marathon 2007


অভিযোজন কাহিনী – সুইজারল্যান্ড ৬

ইয়াসির আরাফাত এর ছবি
লিখেছেন ইয়াসির আরাফাত [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৯/০৭/২০১২ - ৮:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশ ছেড়ে বাইরে থাকা যুগপৎ সুখের এবং বেদনার ব্যাপার। সুখ এইজন্য যে, আয় এবং ব্যয় সঙ্গতিপূর্ণ। সুখ এইজন্য, কারণ লোডশেডিং নেই। সুখ এইজন্য, সরকারী অফিসগুলো ঘুষ ছাড়াই কাজ করে দেয়। সুখ এইজন্য, কথায় কথায় স্থানীয় প্রভাবশালী মাস্তানেরা ধমক দিয়ে যায় না। এতসব সুখের ভীড় ছাপিয়ে কেবল দুঃখটাই প্রবল হয়ে ওঠে, নিঃসঙ্গতা। চেনা মানুষগুলো কেউই যে পাশে নেই!


মোবাইল যখন ক্যামেরা

শাব্দিক এর ছবি
লিখেছেন শাব্দিক [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৯/০৭/২০১২ - ৭:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফোনে কথা বলাটা কেন জানি কখনোই আমার পছন্দের কাজ গুলির মধ্যে পড়ে না। নিতান্তই প্রয়োজনীয় কথাবার্তা ছাড়া ঘণ্টার পর ঘণ্টা ফোনে প্যাচাল পারাটা আমার কাছে মহাবিরক্তিকর ব্যাপার। ভার্সিটিতে যেসব বন্ধু বান্ধবী প্রেম করত সারাদিন ঘুরাঘুরি করার পর দেখতাম (শুনতাম বলিনি কিন্তু) সারারাত ফিশফিশ করে ফোনে কথা বলে। কি যে এত কথা আল্লাহ মালুম!


July 9th

স্বপ্নপূরণের দোর গোড়ায়ঃ LHC এর নতুন চমক -পর্ব ২ (শেষ পর্ব)

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: সোম, ০৯/০৭/২০১২ - ২:৫৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের পর্বে আমরা জেনেছি মৌলিক কণাদের বিষয়ে। আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনিসও জেনেছি সেই সাথে। যেমন, এই দুনিয়াদারীর সকল কণা সমুহকে দুইটা ভাগে ভাগ করা যায়-ফার্মিওন আর বোসন। আমরা জেনেছি ফার্মিওন নাম রাখা হয়েছে এনরিকো ইগলেসিয়াস থুক্কু, ফার্মির নামে আর বোসন নামটা এসেছে এই বাংলার ছেলে সত্যেন বোসের নামে যিনি কিনা অনেক দিন আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই পড়িয়ে গেছেন


আমিই মরিনহো

সুহান রিজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন সুহান রিজওয়ান (তারিখ: সোম, ০৯/০৭/২০১২ - ১১:৩১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
হাঁটু মুড়ে ডাগআউটের পাশেই মাঠে বসে ছিলাম আমি। টাইব্রেকারের শেষ কিকটা নিতে মাঝমাঠ থেকে শোয়েইনি যখন সামনে এগুলো, তার স্থির অথচ জোরালো পদক্ষেপগুলো দেখেই বুঝে গিয়েছিলাম যে সব শেষ, জার্মান স্নায়ূ আরো একবার বরফশীতল থেকে বিজয়ী হয়েই মাঠ ছাড়তে যাচ্ছে। তারপরেও একটা ক্ষীণ আশা ছিলো। যদি হয়, যদি হয়ে যায়...


কাঙালের ধন রবিস্টাইনুস

সুজন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুজন চৌধুরী (তারিখ: সোম, ০৯/০৭/২০১২ - ৯:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

Robistainus

পোথোমালো খেলে কী যে ছিনিমিনি ভেবে মানে খুঁজে পাইনে
আইনস্টাইন রবি ঠাকুরের সাথে ইউনূসও একই লাইনে


প্যান্ট পরা কি খারাপ?

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: সোম, ০৯/০৭/২০১২ - ৬:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভোরবেলা প্রায়ই দেখা হয় আঙ্কেলটার সঙ্গে। আমি তল্লাবাগ থেকে ইন্দিরা রোড হয়ে বেরিয়ে সংসদভবনকে ঘিরে দুটো চক্কর দিয়ে বাসায় চলে আসি। আঙ্কেলকে দেখি হাতে একটা ছড়ি নিয়ে উদাস বদনে হাঁটাহাঁটি করেন। ভোরের বাতাসে মাঝেমধ্যে পতাকার মতো পতপত করে ওড়ে তাঁর ধুতি। তিনি নির্বিকার। নিষ্কম্পচিত্ত।