গান শিখতে হলে নিয়মমাফিক রেওয়াজ করা বাধ্যতামূলক, ছবি আঁকতে গেলে প্রচুর খসড়া স্কেচ করা লাগে হাত পাকানোর জন্য। অথচ ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে আমার ভাবটা এমন যে বেঢপ-বিশাল একটা ক্যামেরায় টিপি দিলেই ছবি উঠবে। কোন পূর্ব-প্রস্তুতি ছাড়া ভাল ছবি তোলা কঠিন, কারণ ফটোগ্রাফির কোন রুল অফ থাম্ব নাই। এই কথাটা টের পাই যখন কাউবয় স্টাইলে আমি ক্যামেরাটা ড্র করি, বিল্ট-ইন মিটারের উপর ভরসা করে শাটার টিপে মেমোরি কার্ড ছবিতে ছব
এবার আপনাকে ব্যাকটেরিয়াদের মহাশক্তির কথা বলি। মানুষের কোষ প্রয়োজন মত বদলে নেয়া যায় সে আমরা জানি মাত্র বছর ছয়েক আগে। আর মানুষের শরীরে বসে ব্যাকটেরিয়ারা এই কাজ করছে অন্তত চার হাজার বছর ধরে! এরা মানুষেরই কোষ নিজেদের মত করে বদলে নিতে পারে বলে এই সেদিন দেখালেন তোশিহিরো মাসাকি নামের একজন গবেষক। এরপর থেকে এই বিষয়টা মনে হলেই আমি হেসে ফেলছি! কীরকমভাবে মানুষেরা ব্যাকটেরিয়ার হাতের পুতুল!
# শেষ হয়ে যাওয়া বিকেলের রোদ আর শুরু হতে যাওয়া রাতের আকাশ আমাকে প্রায় দ্বিধায় ফেলে দেয়। আঙ্গুলের ফাঁকে হাহাকার মেশানো বিষণ্ণতা নিয়ে তো এখন দিব্যি ভালো আছি। সবচেয়ে ঝামেলা হয় যখন দ্বিধাটি কী নিয়ে সেটাই বুঝে পাই না। সেদিন হয়ত আড্ডায় যাওয়া হয় না, কোনো মেয়েকে শিস দেওয়া হয় না, কাউকে নিয়ে টিপ্পনী কাটা হয় না। ফোনের পর ফোন আসে, ফোন বেজেই চলে আর আমি চুপচাপ বসে থাকি জানালার ভাঙ্গা কাঁচের সা
বিল্টুকে আপনারা সকলেই চেনেন। ও শহরের বড় রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে লিফলেট বিলি করে। আমাদের ব্যস্ততার সময়ে অপ্রয়োজনীয় লিফলেট বাড়িয়ে দিয়ে বিরক্ত করে। ওর নাম হয়ত শহর থেকে শহরে পালটে যায় কিন্তু ব্যাপারটা একই থাকে। আমরা অনেকেই এইসব উটকো ঝামেলা পাত্তা দিই না, অনেকে হাতে নিয়ে একটু সামনে গিয়ে ফেলে দিই আবার কেউ কেউ মাঝে মধ্যে দু-একটা লিফলেট পকেটেও পুরে ফেলি। যাই হোক, কথা হচ্ছিল বিল্টুকে নিয়ে।