Archive - জ্যান 21, 2013

জয় বাংলা, বাংলার জয়

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: সোম, ২১/০১/২০১৩ - ১০:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দাম দিয়ে কিনেছি বাংলা কারো দানে পাওয়া নয়
দাম দিছি প্রাণ লক্ষ কোটি জানা আছে জগৎময়।।.....
-কথা ও সুর : আব্দুল লতিফ


সূচনা

সবজান্তা এর ছবি
লিখেছেন সবজান্তা (তারিখ: সোম, ২১/০১/২০১৩ - ১২:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কিছুক্ষণ আগেই ঘোষিত হলো বাচ্চু রাজাকারের মৃত্যুদণ্ড।

গত একচল্লিশ বছর ধরে যে তীব্র বোঝা আমরা জাতি হিসেবে বয়ে চলেছি, আজ তা খুব সামান্য হলেও লাঘব হলো। বাচ্চু রাজাকার পলাতক, তদুপরি আপীলে সুযোগ আছে- তবুও এ রায় নতুন দিনের সূচনা। যে অপরাধবোধ এই সুদীর্ঘ সময় আমাদের তাড়া করে বেড়িয়েছে, যে বিচার একসময় অসম্ভব বলেই বোধ হতো, আজ তা বাস্তব হলো।


ওবামার আগামী চার বছর

সাইফ শহীদ এর ছবি
লিখেছেন সাইফ শহীদ (তারিখ: সোম, ২১/০১/২০১৩ - ১১:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কেমন হবে ওবামার আগামী চার বছর? কেন এই প্রশ্ন?


হাচল হওয়া এবং অসমাপ্ত বিড়াল কাহিনী...

সাবেকা সুলতানা এর ছবি
লিখেছেন সাবেকা সুলতানা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২১/০১/২০১৩ - ৯:১৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


জহরতি কারবার

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: সোম, ২১/০১/২০১৩ - ৭:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঢাকার নবাব শায়েস্তা খাঁর সাথে যখন আরাকানের রাজার সঙ্গে যুদ্ধ চলছিল তখন আমি ঢাকা যাই। শায়েস্তা খাঁ ছিলেন অতি চতুর ব্যক্তি, আরাকান রাজার অফিসারদের কোথায় কাকে কত টাকা ঘুষ দিতে হবে তা ছিল তার নখদর্পনে। এছাড়া আরাকানরাজের অধীনে কাজ করা পর্তুগীজদেরও তিনি ভাগিয়ে আনেন।

১৪ জানুয়ারি আমি নবাবকে সেলাম জানাতে তার প্রাসাদে যাই। তার জন্য ভেট নিয়েছিলাম সোনালি জরির কাজ করা রেশমি কাপড় আর বহুমূল্য একটি পান্না। সন্ধ্যায় আমি ওলন্দাজদের কুঠিতে ফেরত যাই, তাদের সাথেই আমি থাকছিলাম ঢাকায়। সেখানে নবাব পাঠালেন বেদানা, দুইটি পারস্যের তরমুজ আর তিন রকম আপেল।

পাদটীকা

  • ১. ফরাসী পর্যটক ও জহরতওয়ালা জঁ ব্যাপ্তিস্ত তাভের্নিয়ে

ভেঙ্গে মোর ঘরের চাবি...০১০

জোহরা ফেরদৌসী এর ছবি
লিখেছেন জোহরা ফেরদৌসী (তারিখ: সোম, ২১/০১/২০১৩ - ১২:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাতাসে শীতের গন্ধ । প্রকৃতিতে রংয়ের উৎসব শেষ করে পাতাদের ঝরে পড়াও শেষ । বাদামী রংয়ের শুকনো পাতা মাড়িয়ে বাড়ি ফেরার পথে কোথা থেকে ভেসে এল অনেক দিন আগের এই রকম শীতের কোন ইউক্যালিপটাসের শুকনো পাতার গন্ধ...নজরুলের সমাধির পাশে লাইব্রেরীর গেইটে লাল রঙ্গা বাস থেকে নেমে কলা ভবন পর্যন্ত হেঁটে আসতে আসতে মাটি থেকে কুড়িয়ে নিতাম ইউক্যালিপটাসের শুকনো পাতা । একটু ছিড়লেই সেই পাতা থেকে বের হ’ত অদ্ভুত এক সৌরভ...কোথা হতে ভেসে এলো ফেলে আসা দিনের গায়ে লেগে থাকা সেই সৌরভ...আর তার হাত ধরে চলে এল বন্ধুর মত বন্ধুদের স্মৃতিরা...