এক আঁজলা রোদ্দুর নড়ে ওঠে বুকের ভেতর।
হাতছানি দেয় কি-ওয়েস্ট,
অতলান্তিক মহাসাগরের বুক নাবিক হতে বলে।
বিএনপির লোকবল ও জামায়াতে ইসলামীর রাজনৈতিক পরিকল্পনা বলে বলীয়ান চার দলীয় জোট সরকার ২০০৬ সালের ২৭ অক্টোবর একটি বহুল বিতর্কিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে। দেশে তখন প্রশাসনের ভার চার দলীয় জোটের আনুকূল্য পাওয়া দলদাস আমলাদের হাতে। এরকম উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে ক্ষমতা হস্তান্তরের পরদিন ২৮ অক্টোবর তারিখে রাজধানীতে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে চার দলীয় জোট বিরোধী রাজনৈতিক দলের কর্মীরা লগি-বৈঠা হাতে
১.
সকাল থেকে মেজাজ খারাপ। বসের সাথে মুখ কালাকালি চলছে। ব্যাটা হাড় কেপ্পন টাকার কুমীর গতকাল এসেই হিসেব নেয়া শুরু করছে অফিসে মাথাপিছু কয় বোতল খাবার পানি লাগে। আন্তর্জাতিক গড় নাকি দৈনিক দেড় লিটার। গরীব হয়েও আমরা চার লিটার কেমনে খাই সেই হিসাব চাইল এডমিনের কাছে। এডমিন যথারীতি মিনমিন করে সুর মিলিয়ে বলেছেন তিনি যথাসাধ্য চেষ্টা করছেন পানি খাওয়া কমাতে, কারণ তিনি জানেন পানি বেশী খেলে ঘনঘন বাথরুম পায় আর ঘনঘন বাথরুমে গেলে ফ্ল্যাশ টিপে প্রচুর পানি খরচ হয়। এর মধ্যে আর এক কামেল হিসেব করে বের করে ফেলেছে আধ লিটার জলত্যাগ করে এক গ্যালন পানি ফ্ল্যাশ করার ফলে কোম্পানীর মাথাপিছু ক্ষতির পরিমান সোয়া এক গ্যালন। এই বিষয়ে পানি সম্পদ বিষয়ক এক কমিটি বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নিয়েছে দৈনিক দেড় লিটারের বেশী পানি খেলে সেই বাড়তি পানির নিষ্ক্রমণ ব্যয় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে বহন করতে হবে।
নেপাল যাত্রাদলের যাত্রাপালা
[justify]আমি আপাদমস্তক অলস ব্যক্তি, আলসেমি আর ঘুমানোর চেয়ে আরামের কিছু আমার কাছে নাই। আমি নিজের চোখে না দেখলেও যে পৃথিবীর সুন্দর সুন্দর পাহাড় পর্বত নদী নালাগুলো ধ্বংস হয়ে যাবে না তা আমি জানি। আর এগুলো দেখার জন্য তো আমাদের তারেক অণু আছেই, শুধু শুধু সবাই মিলে কষ্ট করার দরকার কী?
অধ্যায় এক: দেশের মেধা ফেরত আসতে শুরু করেছে দেশে
২০১৪ সাল। পয়লা ফেব্রুয়ারি। সন্ধ্যা সাতটা। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়।
একটু আগে বাংলা একাডেমি চত্বরে একুশের বইমেলা উদ্বোধন করে এলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী এবং শিক্ষামন্ত্রী। মেলার উদ্বোধনী বক্তব্যে অন্যান্য অনেক কথার সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করলেন যে- দরিদ্র রাষ্ট্র হয়েও মানব উন্নয়ন সূচকগুলোতে বাংলাদেশ অব্যাহতভাবে যে উন্নতি করছে, তা এককথায় অভাবনীয়। আর তা সম্ভব হয়েছে এদেশের খেটেখাওয়া মানুষগুলোর দিনরাত পরিশ্রমের ফলে। পাশাপাশি শিক্ষাদীক্ষায় তরুণরা যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, তাতে এটা স্পষ্ট যে, একদিন বাংলাদেশের এই মেধাবী তরুণরাই বিশ্বকে নেতৃত্ব দিবে।
শুয়ে-বসে যখনই ভাবি ওই বিশাল মহাশূন্যের কথা বা গভীর রাতে যখনই দাঁড়াই গিয়ে ছাদে, তারায় ভরা ওই আকাশের অতলান্তিক রহস্যময়তার নীচে, মনে হয় এর কাছে কি তুচ্ছই না আমরা...তবু আমাদের অহংকারের সীমা নেই, নিজেকে বড় ভাবায় দ্বিধা নেই এতটুকু...অথচ ওই মহাশূন্যের যত্রতত্র ছড়িয়ে রয়েছে যে দানবীয় মহাশক্তিরা, কি অপরিসীম-ই না তাদের ক্ষমতা; তাদের যেকোনো একজনের ভুলবশত সামান্য এক আচরেও সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারি আমরা। ত
মৃত্যু হলেও মানুষ বেঁচে থাকে,
সাদা কাগজে
পেন্সিলে লেখা শব্দ ইরেজারে মুছলেও যেমন সে থেকে যায়।
অনেক দিন পর বাড়ি ফিরে গেলে দেখি কুপিবাতি নেই আর
আলো নিভে গেছে তার কোন বাতাসে
তবু দেয়ালে সে রেখে গেছে কালো দাগ।
মানুষের মৃত্যু ঘটে গেলেও গান রয়ে যায় হৃদয়ে
বহুদিন পর মরুভূমিতে বৃষ্টি হলে মনে হয়
পৃথিবীতে বর্ষা কোনদিন ফুরোয় না।
১।
নামের জন্য সুকুমার রায়ের এবং তথ্য-উপাত্তের জন্য পাকিস্তান ক্রিকেট দলের কাছে আমি বিশেষ কৃতজ্ঞ।
২।
উল্লেখিত কোন কোন চরিত্র কাল্পনিক, বাস্তবের সঙ্গে সামান্যতম মিল পাওয়া গেলে তা ফটোশপের কারসাজি বলে গন্য হবে।
৩।
পাকিস্তানের (ক্রিকেট খেলায় হোক আর যেখানেই হোক) সমর্থকেরা নিজ দায়িত্বে দূরে থাকুন। এই ছড়া পড়ে আপনাদের হৃদযন্ত্র, জননযন্ত্র কিংবা নিদেনপক্ষে আপনাদের পরিপাকতন্ত্রের শেষাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হলে আমি দায়ী নই।
এক সময় সাগরে নীল তিমির পরিমান ছিল এখনকার চেয়ে অনেক অনেক বেশী। আমরা মানুষেরা বিগত বছরে এত বেশী নীল তিমি মেরেছি যে বর্তমানে আনুমানিক ১০০০০ নীল তিমির অস্তিত্ব পাওয়া যায়। নীল তিমি এখন আন্তর্জাতিকভাবে সংরক্ষন করা হচ্ছে এবং শিকার বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। তাই কিছু কিছু জায়গাতে এদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, যদিও খুব নগন্যহারে। কেউ যদি সারা বছর ধরেও সাগর চষে বেড়ায়, তারপরেও একটা নীল তিমির দেখা নাও পেতে পারে।