Archive - ডিস 20, 2013

নন্দিত নগরে - পর্ব ৫ (সিয়াটল)

মইনুল রাজু এর ছবি
লিখেছেন মইনুল রাজু [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২০/১২/২০১৩ - ১০:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]


কমপক্ষে এবার তো না বলি...

সাফিনাজ আরজু এর ছবি
লিখেছেন সাফিনাজ আরজু [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২০/১২/২০১৩ - ৩:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[left]একটি গল্প দিয়ে শুরু করি...

বছর পনের আগের কথা। তখনও অনেক ছোট আমি, ক্লাস সেভেন কি এইট এ পড়ি। সেই সময়ে প্রতিদিন গভীর আগ্রহে সন্ধ্যার জন্য অপেক্ষা করে বসে থাকতাম, কখন আব্বা অফিস শেষে বাসায় ফিরবে। প্রতি রাতে খাবার পরে আব্বা আমাদের তিন ভাই বোন কে নিয়ে গোল হয়ে বসতেন, বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলতেন, ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ,কখনো বা নিছক রুপকথা,গল্প বলার ফাঁকে ফাঁকে নানান রকম দুষ্টুমি ও করতেন, আবার মাঝে মাঝে নিজ থেকেই যুদ্ধের দিনগুলোর গল্প বলতে থাকতেন...সেই সময় আমার ছোট ভাই আবিরের বয়স হবে বছর তিনেক/চারেক।


অন্তর্জ্বালা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২০/১২/২০১৩ - ১:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার কোন একটা জিনিস ভালো লাগে এবং সেটা যখন আরেকজনের কান্নার কারণ হয় এবং সে যখন কোন যুক্তি খুঁজে পায়না তার প্রতিবাদ করার, ফলে নীরবে মেনে নিয়ে শুধু জ্বলতে থাকে কুল কাঠের আগুন, আমার ভাল লাগে। কাদের মোল্লার ফাঁসি, বিশ্বজিতের খুনিদের বিচার আমাকে সেই আনন্দ দিচ্ছে, আমি কিছু মানুষের অন্তর্জ্বালা দেখে আপ্লুত হচ্ছি। আসলে, এই অন্তর্জ্বালা শুরু সেই প্রজন্ম চত্বরের আন্দোলনের শুরুর দিন থেকে। তারও অনেক আগেই এই


সমান্তরাল জীবন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২০/১২/২০১৩ - ১২:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হাসপাতালটার ঠিক উল্টোদিকেই অনেকগুলো দোকান, বেশিরভাগই খাবারের। দোকানগুলোর বৈচিত্রও চোখে পড়ার মতো – একটা ঝকঝকে চেহারার দামি ফাস্ট ফুডের দোকান, গোটা দুয়েক মাঝারিমানের হোটেল, আর একদম বামদিকের কোনায় একটা খুপড়িঘরে চায়ের দোকান। বোঝাই যায় যে হাসপাতালটা থাকার কারনেই এখানে এতগুলো দোকান গজিয়ে উঠেছে, এবং সবকয়টাই মোটামুটি ভালো চলে। বিশেষ করে এই শেষ বিকালের সময়টাতে চায়ের দোকানের ভিড়টা বেশ ভালোই জমে উঠেছে।