এ সাহস, স্পর্ধা ছাগুগুলা পায় কৈ?
এই দেশে আজও তারা করে এত হৈ চৈ!
আমরা কি বলহারা না কি কারো শির নাই
না কি ছাগু বধিবার হাতে কোন তীর নাই!
টিকে আছে আদর্শ পায়ে দলে দেশটির
নাগাল না পাও তবু চর্ম বা কেশটির!
এইবার করো দয়া হর তার দর্প
না পারলে জনতার হাতে ভার অর্প।
মানুষের চেয়ে দেশে ছাগুরা কি কম নয়?
তবে কেন ভয় এত? ওরা ছাগু, যম নয়।
সকলেই মার খায়, রাজা তুমি চেয়ে রও!
জুমার খোতবায় ইমাম সাহেবকে বলতে শুনলাম, "যারা নবীকে অপমান করে ব্লগ লিখেছে তাদের কঠিন গুনাহ হবে। যারা এসব পড়বে তারা গুনাহগার হবে, যারা প্রচার করবে তারাও গুনাহগার হবে। যারা ইতিমধ্যে পড়েছেন তারা তওবা করুন, যারা পড়েননি, তারা ভুলেও পড়বেন না"।( বাস্তবতা হলো যে নাস্তিক ব্লগ হয়তো ১০০ জনও পড়েনি আগে, জামাত শিবির আমারদেশ ইনকিলাবের সৌজন্যে সেই ব্লগ পড়া হয়ে গেল কয়েক লক্ষ মানুষের। এতগুলো মুসলমানের গুনাহের দায়িত্
একটা বই কিছু অংশ পাঠ আর পডকাস্ট শুনে নতুন কিছু জানলাম, যা অন্যদের কাছে পুরাতন হতে পারে।
(কারন বইটির চলিশ লক্ষাধিক কপি বিক্রয় হয়েছে, ইদানিং বাংলা অনুবাদও বের হয়েছে শুনলাম)
শ্রদ্ধেয় শহীদ, তারিখ: ২০ ফেব্রুয়ারী’১৩
আসাম রাজ্যের সর্বপশ্চিমের মহুকুমা সদর এই ধুবড়ি। ধুবড়ি এলাকার দক্ষিণ পাশ নদীবিধৌত সমতল এলাকা, উত্তর ও পূর্ব এলাকা পাহাড়ি অসমতল। দেশ বিভাগের পর জহিরদের বাড়ি বগড়িবাড়ি এলাকাটি পড়ে গোয়ালপাড়া জেলার ধুবড়ি মহুকুমা এবং বিলাসীপাড়া থানার অধীনে। পরে অবশ্য এই ধুবড়িকে জেলা ও বগড়িবাড়ির নিকটবর্তী 'মহামায়া'কে থানা ঘোষণা করা হয় এবং বগড়িবাড়িকে এর অধীন করে নেয়া হয়। বাঙালি মুসলমানদের জনপ্রিয় নেতা মওলানা ভাসানী ধুবড়ির
পৃষ্ঠা ওল্টাচ্ছে, বাতাস বদলানোর দিনের নিরিখে
টের পাই বদলাচ্ছে লোডশেডিংয়ের রাত
জোয়ার-ভাটার প্রহর গণনা, বীজ-বোনা তিথির তারিখ
কাপড় পাল্টাই, চিরুনীর ফলা চাষ করে নতুন ফ্যাশন
কাঁপে বটের শেকড় কনকনে শীতের কুয়াশা
দ্রুত ধূলি ঝড়ে চাপা পড়ে যাচ্ছে সব দিনলিপি
আমাদের দাঁড়ভাঙা নাওয়ের পরিণতি, এদিকে
পাড়ার শিশুরা বড় হচ্ছে লাল নীল বেলুনের দিনে
অলি গলি তোলপাড় করে বখাটে হাওয়া, লক্ষ করি
বই ও দেশ নিয়ে বেতারায়তনের অডিও আড্ডা বই-দেশিকে উপস্থিত হয়েছিলেন মাহবুব আজাদ। সচলায়তনের বেতারশিল্পীরা জরুরি কাজে বাইরে থাকায় সাক্ষাৎকারের হাল ধরেন অনার্য সঙ্গীত ও অদ্বিতীয়।
আমেরিকাতে ইস্টার্ন টাইমে ২১ শে ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়ার পর ফেসবুকে এই ছবিটা দেখতে পাই:
জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে শান্তির বার্তা দিয়েছে, কিন্তু সেখানে আমাদের বাংলা ভাষাতেই শান্তি কথাটা লেখা নেই!
প্রথমেই বলি আমার ব্যক্তিগত প্রাপ্তিটি কি? সেই ক্লাস সেভেনে থাকতে ইন্জিনিয়ারিং ইনিস্টিটিউটে প্রথম “মুক্তির গান” দেখি। আমার কিশোর মনে প্রচন্ড দাগ কেটেছিলো “মুক্তির গান”। বাসায় ফিরে আমি ওই যোদ্ধাদের মত বলতে চেয়েছিলাম, জয় বাংলা। দুর্ভাগ্য আমার, কৈশোর পার হয়ে, যৌবনের শেষ প্রান্তে এসেও আমি দীপ্ত কন্ঠে স্লোগান তুলতে পারিনি। অবশেষে শাহবাগ আমাকে সুযোগ করে দিলো সেই অহংকারি উচ্চারনটির। আমি শাহবাগের কাছে চির-কৃতজ্ঞ।
সম্প্রতি বাংলাদেশে খুব আশ্চর্য একটা ঘটনা ঘটে গেলো। আমাদের অতি পরিচিত শাহবাগ মোড়ে এক জন দু'জন করে সমবেত হলো হাজার হাজার মানুষ। কে তাদেরকে ডেকে আনলো? দেশের বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলোর পল্টনে জনসমাবেশ ডাকে- আমরা দেখি। সেখানে দলীয় ব্যনার হাতে, দলীয় শ্লোগান মুখে অনেক লোক হাজির হয়। তাদের ডাক ছাড়া এতো লোক একসাথে হতে পারে- ভাবাই যায় না।অথচ শাহবাগে সবার চোখের সামনে সেটাই ঘটলো।আমাদের দেশের ইতিহাসে এমন ঘটনা বিরল।