৪২ বছরেও আমাদের ঘুম ভাঙেনি। অনেক হয়েছে এবার আমরা ভোর দেখতে চাই। প্রসঙ্গতই আমার এই লেখাটা যুদ্ধাপরাধী আর জামাত-শিবির নিয়ে। ব্যক্তিগত ভাবে জামাত-শিবির আমার খুবই অপছন্দের। মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে জামাতে ইসলামের রাজনীতি বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে এই নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে দেয়া হয় আর ধীরে ধীরে বিভিন্ন কলাকৌশল অবলম্বন করে তারা আজ বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় রাজনৈতিক দলের একটি। ২০০১ সালের সালে
বার্তা আসে
আসে সংকেত প্রবাহ
আমিও কুঠার হাতে
অরণ্যের গহীন ধাঁধায়
[justify]ঘুমকাতুরে ঘুমের দেশে ঘুমিয়ে থাকা লক্ষ্মী-সোনা আধেক মানুষ, আর আধেকে নষ্ট রাতের গদ্য -- তুমি ঘুমাও বরং, তোমার জেগে থাকার প্রয়োজন নেই আর.. এই জাগ্রত রাতের সংহতি ভেঙে দিয়ে আজন্ম নতমুখ পরাজয় পদাবলী তোমার হতে নেই এতবেশি দাবী -- তোমার দ্বিধান্বিত পথচলার প্রয়োজন ফুরিয়েছে গতরাতে, কিংবা তারও আগে বহুদূর...
মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র কারিগর।
কাহিনী সংক্ষেপ--
বরিশালের এক গ্রামে মোতালেব কারিগর নামে একজন হাজামকে একঘরে করার ফতওয়া দেওয়া হয়। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ যে তিনি একাত্তরে পবিত্র কোরআন শরিফ হাতে নিয়ে মিথ্যে কথা বলেছেন। তিনি লোকচক্ষুর আন্তরালে চলে যান।
[justify]সারা দেশে মন্দির পোড়ে, হিন্দুদের বাড়িতে হামলা হয়, রামুতে বৌদ্ধ পল্লীতে হামলা হলো, এরকম অনেক ঘটনাই অতীতে ঘটেছে- কোনটিরই বিচার হয়নি, দায়সারা তদন্ত হলেও দোষীদের ধরা হয়নি। অথচ ব্লগে-ফেসবুকে ইসলামের কটূক্তিকারীদের শনাক্ত করতে কমিটি হয়ে গেছে। কার কোন কথাটি উগ্র, কার কোন কথাটি ধর্মপ্রাণ মানুষের কোমল ধর্মানুভূতিতে আঘাত দিয়েছে- সেসব নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ করতে বসবেন সরকার। বেশ ভাল কথা- কিন