[justify]প্রতি বছরের মত এবারও ২২ শে মার্চ বিশ্ব পানি দিবস হিসেবে পালিত হবে। এবছরের পানি দিবসের স্লোগান হচ্ছে “Water, water everywhere, only if we share”, যার মূল কথা হচ্ছে একমাত্র সহযোগীতাই পারে বিপুল চাহিদার বিপরীতে পানির যোগানকে নিশ্চিত করতে। এর পাশাপাশি তাজিকিস্তান ও আরো কয়েকটি দেশের প্রস্তাব অনুযায়ী ২০১০ সালের ডিসেম্বরে জাতিসংঘের সাধারন পরিষদের সভায় ২০১৩ সালকে ঘোষণা করা হয়েছে ‘ইন্টারন্যাশনাল ইয়ার অফ ওয়াটার কোওপারেশন’ বা পানি নিয়ে আন্তর্জাতিক সহযোগীতার বছর হিসেবে। একথা অনস্বীকার্য যে জলবায়ু পরিবর্তন ও দ্রুত নগরায়নের ফলে স্বাদু পানির চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলেছে। সে প্রেক্ষাপটে এবারের পানি দিবসের মূল উদ্দেশ্য আসলে পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনায় পারস্পরিক সহযোগীতা বৃদ্ধি। বাংলাদেশের মত একটি দেশের প্রেক্ষাপটে, যেখানে সিহভাগ পানির উৎসই হচ্ছে প্রতিবেশী দেশ, এই বছরের পানি দিবস তাই অধিক গুরুত্ত্ব বহন করে।
(তারিফ শেরহান শুভ)
"আমি একটু সহজ-সরল, আপনি একটু কুটিল
আমি দেখতে টোকাই টোকাই, আপনি কিন্তু জটিল।
আমি একটু ব্যাকডেটেড, আপনি অনেক জ্ঞানী
যেই রাজ্যের চাকর আমি, আপনি সেটার রাণী।
আমি একটু 'ক্ষ্যাত' টাইপ, আপনি চরম ইসমারট
আমি তো জাস্ট মুদি দোকান, আপনি হলেন ওয়ালমার্ট ।
আমি খুবই জড়সড়, আপনি কনফিডেন্ট
আমি মাখি ম্যাজিক পাউডার, আপনি পেপসোডেন্ট ।
বয়সে আমি একটু ছোট, আপনি একটু বড়
জীবনটা মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়া উপন্যাসের কোন চরিত্র না। তারপর... (ভূমিকায় আর কথা না বাড়াই!)
আমার আয়নায় প্রতিবিম্বিত চরিত্রগুলো -
পার্ল এস বাকের মা
চেজিরা, টু উইমেন, আলবার্তো মোরাভিয়া
দীপার সাতকাহনঃ
[justify]লড়াইটা আদ্যোপান্ত সাংস্কৃতিক বলেই এর আদ্যোপান্ত রাজনৈতিক চরিত্র আছে -- লড়াইটা সামষ্টিক আচরণ-প্রণালীর, সমষ্টি মানে সর্বশেষে ব্যক্তি। ১৯৭১ সালে’র ২৫ মার্চ রাতে যে গণহত্যা শুরু তার মূল পরিকল্পনায় যা ছিল তার নাম ‘এথনিক ক্লিনসিং’, বাঙ্গালী জাতিসত্তা নির্মূল অভিযান। হানা দেয় যারা তাদেরই হানাদার বলে, আর রাজাকার মানে কেবলমাত্র কয়েকটা নাম নয়, রাজাকার মানে প্রচুর হত্যা, ধর্ষণ, নারী নির্যাতন
দুটি যুগের সন্ধিক্ষণে আমার বেড়ে ওঠা। দুটি যুগ বলি কেন, দুটি শতাব্দীরও। বিংশ শতাব্দীর কঠিন পৃথিবী পার করে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জের দ্বারপ্রান্তে তখন আমাদের বিশ্ব, আমাদের দেশ। চোখের সামনে আমূলে বদলে যেতে দেখেছি আমাদের শত শত বছরের ঐতিহ্যকে। জীবনের প্রথম ছয়টা বছর বাড়ি থেকে নানা বাড়ি যাতায়াতের দুটি মাত্র বাহন ছিল। গরুর আর ঘোড়ার গাড়ি। আর আজ, পৃথিবী কোথায় দাঁড়িয়ে!