গত পরশু গভীর রাতে খোমাখাতায় দেখলাম, 'শহীদ রুমী স্কোয়াড' নামে একটা ছোট্ট সংগঠন মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধতাকারী বেঈমান জামায়াত-শিবির নিষিদ্ধ করার দাবিতে আমরণ অনশন শুরু করেছে।
লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে এলো, আমি এই মেরুদণ্ড ধারণ করি নাই এখনও। দিন শেষে আমি সেই নিম্নমধ্যবিত্তের একমাত্র সন্তান, যে মৃত্যুকে স্রেফ ভয় পায়, আর মরতে না যাবার জন্য একগাদা ভুবনভোলানো কথার ধোঁয়াজাল বোনে।
শহীদ রুমী স্কোয়াডের উদ্যোগে আয়োজিত আমরণ অনশনে অংশ নেওয়া প্রতিটি মানুষের আবেগের প্রতি আমার অকুন্ঠ শ্রদ্ধা। শ্রদ্ধা জানাই এই আবেগী তরুণগুলোর প্রতি। কিন্তু আমি দৃঢভাবে বিশ্বাস করি একটি জাতীয় আন্দোলনে, একটি চেতনার যুদ্ধে আবেগ অন্যতম শক্তি হলেও তার সাথে প্রয়োজন বুদ্ধি-বিবেচনা-কৌশলের যথাযথ সমন্বয়।
ব্রজেন্দ্রনাথ মল্লিক
যন্ত্রপাখিটার পেটের ভেতরে একবার ঢুকেছ কি আর কারও কথা শুনতে পাবে না। সারাক্ষণ এমনই একঘেঁয়ে চিৎকার করে যাবে যে সে মাথা ধরে যাবে তোমার। কানে আমি তাই হেডফোন গুঁজে রাখি। আন্ধি ফিল্মটার গান শুনি। মাঝে মাঝে নীচে তাকাই। নজরে আসে আদিগন্ত বিস্তৃত বন। ঘন অরণ্যের মাথাটা সূর্য্যস্নান সেরে নিচ্ছে এবেলা। তারাও জানে ওবেলা নেমে আসবে বাদল। কয়েকটা গাছ জ্বালিয়ে দেবে ক্রুর বাজগুলো। এই বৃষ্টি-অরণ্যের নীচটা কেমন এত উঁচু
একাত্তরে দেশী/বিদেশী ইংরেজী পত্রিকায় মুক্তিযুদ্ধের উপর প্রকাশিত রিপোর্টগুলো আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ দলিল হিসেবে বিবেচিত হয়।
'বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ পাঠাগার ও গবেষণা কেন্দ্র' একাত্তরে দেশী/বিদেশী ইংরেজী পত্রিকায় মুক্তিযুদ্ধের উপর প্রকাশিত রিপোর্টগুলো বাংলায় অনুবাদ করার উদ্যোগ গ্রহণ করে। এই অনুবাদগুলো সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার উদ্দেশ্যে অনলাইনে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করা হবে।
[justify]সমাজের মূল স্রোতের বাইরে একদম প্রান্তিক অবস্থানে কিছু মানুষ, দল কিংবা সম্প্রদায় থাকে যাদের অস্তিত্ব টের পাওয়ার বেলায় আমাদের ভেতর একটা অস্বস্তি কাজ করে। একজন উন্নয়ন কর্মী হিসেবে সমাজ যাদেরকে অস্পৃশ্য হিসেবে দূরে সরিয়ে রাখে তেমন মানুষদের কাজ করার সুযোগ ঘটেছে আমার; এই সুযোগ ঘটার কারণেই আমার দৃষ্টিভঙ্গিতে একটা পরিবর্তন এসেছে এটা আমি নিজেই টের পাই। বাংলাদেশে সাধারণভাবে একজন মানুষের এমনকি