পাঁচ বছরের ব্লগ জীবনের অভিজ্ঞতায় দেখেছি এ ধরনের লেখা বিপদজনক। মানুষ খুব সহজে ভুল বোঝে এবং ভুল ব্যাখ্যাও করে। তাই লেখার শুরুতে একটা বিষয় পরিষ্কার করে নিতে চাই। আমার এই লেখার উদ্দেশ্য নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়কে একটা সুস্পষ্ট বিষয় সম্পর্কে অবিহিত করা। কোন রকম সমালোচনা করা নয় অথবা প্রাইভেট-পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় বিতর্ককে উস্কে দেয়া নয়। এছাড়া কোন ধর্ম বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে হেয় করাও নয়।
দ্বিতীয় দিনের অভিযান শুরু হল সূর্যের আলো ফুটতেই। সকালে খাওয়া দাওয়া সেরে নিলাম সকাল ৭.৩০ টার মধ্যেই। আবার ও ভাত আর মুরগি, সাথে ডাল। পথে খাওয়ার জন্য বিস্কিট কিনে নিলাম সবাই কারণ মাঝে খাওয়ার জিনিস কেনার মত জায়গা পাওয়া যাবে না। হালকা ওষুধপত্র ও কেনা হল।
[justify]ছোটবেলায় প্রাইমারী স্কুলে পড়তে আমার দুইজন বন্ধু ছিল। একজনের নাম দীপক আর আরেকজনের নাম ছিল রত্না। ওরা ”হিন্দু” ছিল তখন জানতাম, কিন্তু ”হিন্দু” মানে আসলে যে কি তখন বুঝতাম না। কিভাবে জানতাম ওরা যে হিন্দু সেটা আজ আর মনে নেই, হয়ত কারো কাছ থেকে শুনে থাকব, কিন্তু তখন হিন্দু শব্দটা ছিল অনেকটা নামের মতই, কোন বিশেষ অর্থবহ কিছু ছিলনা। আমার বাসায় কখনও শেখানো হয়নি আসলে হিন্দু মানে কি অথবা আমার নিজের ধর্মের মানে কি!
ফেব্রুয়ারী মাসটা কেটেছে কেমন একটা ঘোর লাগা আনন্দে, উত্তেজনায়। আমরা পেরেছি। আমরা উচ্চকন্ঠে সবাই মিলে নিজেদের দাবী প্রকাশ করেছি। আমি থেকে প্রত্যেকটা মানুষ আমরা হয়ে গিয়েছি। প্রতিদিন এই আমরা একটু একটু করে আরো বড় হয়েছি। রাস্তায়-ঘরে-ক্লাসে-ব্লগে-ফেসবুকে সবাই একই কথা বলেছি। সবাই মিলে একই স্বপ্ন দেখেছি। বিয়াল্লিশ বছরের কলঙ্কমুক্তির স্বপ্ন। সবার ভেতরে দেখেছি অন্যরকম এক আত্মবিশ্বাস, প্রত্যয়ে দেখেছি
[justify]একজন জুলেখা বিবি কিংবা রহমত আলী’র শুধু নাড়ী নয়, পুড়েছিল ঘর-বসতি-সমাজ, যেমন পুড়ছে আবার। সরুদাসী কিংবা সনাতন ঘরামী’র পুড়েছিল অস্তিত্ব, এখন যেমন। বাংলাদেশের আপামর মানুষ হাপুস নয়নে কাঁদে, চিৎকার করে বুক ফাটায়, আহাজারি করে সরল স্বভাবে -- সেই মানুষগুলো কাঁদতে ভুলে গিয়েছিলো পৈশাচিক বর্বর আক্রমণে। পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী’কে লুঙ্গি খুলে মুসলমানিত্ব দেখিয়ে মুসলমান হিসেবেও পালাতে পারেনি ল
যদি তুমি বড়োসড় আকারে মিথ্যা বলতে পারো এবং সেটা চালিয়ে যেতে পারো, শেষে এসে জনতা তোমার কথা বিশ্বাস করতে শুরু করবে।
একদিনের জার্মান চ্যাঞ্চেলর এবং হিটলারের প্রচারমন্ত্রী পল জোসেফ গোয়েবলসের বলা এই কথাটি আজ অবধি সত্যি হিসেবে দেখা যাচ্ছে। সাম্প্রতিক গণজাগরন নিয়ে আমাদের সাইবার প্রচারজগতে গোয়েবলসের কথার সত্যতা চোখে পড়ার মত।