আমাদের ক্লাসের অপু আর দীপুর নাম কিভাবে লছাগু গছাগু হয়ে গেল সেই গল্প বলি। অপু আর দীপুর মধ্যে মিলের চেয়ে অমিলই বেশী ছিল। অপু লম্বা, চিকন। অপুর বুদ্ধিশুদ্ধিও বেশ লম্বা লম্বা, চিকন চিকন। ক্লাসের ফার্স্ট বয় না হলেও পড়াশোনায় ভালোভাবেই উতরে যেত। খেলাধুলায় ভালো। আবার বিতর্ক করতো বেশ। দীপু গোলগাল, বেঁটে। বুদ্ধিও বেশ গোলগাল। পাশ ফেল ছাড়াও বিবেচনায় উত্তীর্ণ বলে যে একটা গ্রেড আছে সেটা আমরা দীপুকে দেখে
আমাদের দেশে আমরা কিভাবে কিভাবে যেন কিছু বিষয় নিয়ে কথা বলার জন্যে বা মনের ব্যাকুলতা প্রকাশ করার জন্যে কিছু নির্দিষ্ট সময় বা মেয়াদকাল ঠিক করে ফেলেছি। সর্বজনবিদিত গ্রহণযোগ্য সময়সীমার আগে পিছে হয়ে মেয়াদত্তীর্ন হয়ে গেলেই আমাদের ভ্রূ কুঁচকে যায় আর মনে মনে ভাবতে থাকি- এই সময়ে এটা একটু কি অপ্রাসঙ্গিক হয়ে গেল নয় কি?
পহেলা এপ্রিল, ২০১৩: ভুলে-ভরা ফুল! ভুলে ধরা প্রজাপতি ভুল ছড়া শিখিয়েছে,
ভুল সংকল্পে শিখে ফেলা ব্যাকরণ, সমাস -- মানুষ পণ্যের প্রতিরূপ হয়ে গেছে,
বিক্রি হয়েছে সদা সবাই; শেকড়ে জ্বালানী পুড়াই প্রশাখা’তে জমে যায় দাহ,
শাঁখা সব বৈরাগ্য জেনেছে, পাতায় পাতায় উনুনে’র সনাতন জ্বলুনি প্রত্যহ;
প্রতিটি আলোর শীর্ষ ধরে রাখে বনানী’র উচ্চতর যে বৃক্ষ তার নাম থাকে কি কোন?
শহীদ রুমী স্কোয়াডে অনশন শুরু হওয়ার পরে মানুষজনের শাহবাগ যাওয়ার ইচ্ছা খুব বেশি দেখিনি । আমার এক বন্ধুর (নাম বলতে চাচ্ছি না) সাথে এগুলো নিয়ে নিয়মিত আলোচনা করি অফিস থেকে ফেরার পরে ।