তাহলে আমাদের ফিরে যাওয়াই উচিত?
পাবনা, রামু, হবিগঞ্জ, ফেনী, পঞ্চগড়, লাউয়াছড়া,
বাগেরহাট, দাউদকান্দি, চাপাইনবাবগঞ্জ, লালমণিরহাট, বাঁশখালি আর বাংলাবান্ধায়...
ছাই দিয়ে মাজা টিনের গেলাসে পানি
আর তাওয়ায় ছ্যাঁকা ফুলকো গমের রুটি
কিংবা এক চিমটে নুন মাখা ভাতের বাসন
এগিয়ে দেয়া উচিত স্বামী, পুত্রকে।
এই সব মন্দ্রস্বরের মিছিলের নষ্ট স্লোগান ভুলে
গাওয়া উচিত শুধুই ঘুম পাড়ানি গান।
মুষ্টিবদ্ধ নয়,
আগেকার দিনে পরিবারের নানী-দাদীরা বিশ্বাস করতেন, সদ্যভূমিষ্ঠ সন্তানের মুখে কয়েক ফোঁটা মধু দিলে নাকি সে বড় হয়ে মিষ্টভাষী/মিষ্টভাষিণী হয়। কিন্তু সদ্যভূমিষ্ঠ সন্তানের আনন্দে আত্মহারা পিতামাতা যদি মধু জোগাড় করতে মধুরভাবে ব্যর্থ হন তাহলে চিনি কিংবা স্যাকারিন এর প্রয়োগ ঠিক একই কর্ম সম্পাদনে ব্যবহৃত হতে পারে কিনা এই বিষয়ে তারা কিছু বলে জান নাই। কেউ এর প্রয়োগে আশানুরূপ ফল পেয়েছেন বলেও আমার অন্তত জানা নাই।
ব্যস্ত সমস্ত নগরীতে সকাল হয়েছে বেশ খানিকটা আগেই, শহর ঘুমায়না, শহর জেগে থাকে তার বাড়ন্ত সুসময়ের সন্ধিক্ষণে এমনকি তার ধংসাস্তুপের মর্মর ধবনি শোনার আগ পর্যন্ত সে জেগে থাকবে। সুতরাং শহরের ঘুম ভাঙ্গার প্রশ্নই ওঠে না, বরং এই বনসাই আর বারান্দার মানিপ্ল্যান্ট পরিবেষ্টিত শহরে পাখি বলতে যে কেবল কাক ই অবশিষ্ট আছে তা আশে পাশে তাকালে স্পস্টই বোঝা যায়। শহরের সবচে বড় বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তা প্রান বিবর্জিত আবার