কী আর বলবো তোকে, প্রভু, ঝেড়ে ফেলা নিক্তি-
তুলোর হিসাব ডাকঘর-চিঠি রোমশ মেঘের দিন
এসমস্ত নিয়ে শুধু নিবিড় গল্প বাড়ে
গল্পের হিসেবের বিভেদের ঐক্য শুধু বাড়ে
নিশ্চল ঝিমোচ্ছি দেখে
হাজার অসুখ- তার
কাঁপানো গর্জন বাড়ে
আমায় দেখেছো প্রভু- নিরীহ সাইকেলে
ব্যর্থ ঠেঙিয়ে চলা জলা মাঠ ঘন জঙ্গল
ওপাশে পাহাড়ে বসে প্রভু তুমি এ কেমন
রাম-নাম বৈষ্ণবীর কেত্তন শোনাও
আমার তো প্রিয়বোধ অবশিষ্ট নেই
জীবন গড়তে, নতুন কিছু শিখাতে খরচ কতটুকু?
৬ পয়সা।
নাহ, এটা ৬ কোটি না, ৬ লাখ না, ৬ ডলার না, বরং মাথাপিছু ৬ পয়সা মাত্র!
শিক্ষক.কম প্রজেক্টের পিছনে মোট আর্থিক খরচ কতটুকু, সেটা যখন কাউকে বলি, দেশি বিদেশি নির্বিশেষে সবাই প্রথমেই এক চোট হেসে নেয়, ধরে নেয় আমি তাকে আবুল পেয়ে ঠাট্টা করছি। তার পর যখন হিসাবটা করে দেখাই, তখন হা হয়ে যায় প্রায় সবাইই।
জেমস,নগর বাউল, গুরু, দ্য লিভিং লিজেন্ড,গড অফ বেঙ্গলি সাইকাডেলিক, তিনি অনেক নামেই খ্যাত। এই মানুষটা এবং তার সঙ্গীত আমার জীবনে আত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বলা যায় তিনি আমার সঙ্গীত ভুবনের প্রবেশের সিঁড়ি, যে সাইকাডেলিক, পিঙ্কফ্লয়েড, লেড জেপলিন পান করে বেঁচে আছি গুরু ছিলেন সেই সাইকাডেলিক এর প্রথম ধাপ। তার অর্থ এই নয় যে তিনি কেবল সাইকাডেলিক ই গেয়েছেন, বরং তিনি বিচরন করেছেন আধুনিক সঙ্গিতের প্রায় সকল শাখা
সুশীল হবার অন্যতম একটা সমস্যা হলো মনের ভাবটা সঠিক সময়ে সঠিকভাবে প্রকাশ করতে না পারা। ভদ্র সমাজে অকপটে সব কথা বলা যায় না। ধরেন কাউকে দেখে আপনার বলতে ইচ্ছে হলো, "ওই শুয়োরের বাচ্চা, খা-পো, মা-চো, পাকিচাটা দালাল ছিল"। কিন্তু সেটা চেপে আপনাকে মসৃন স্বরে বলতে হচ্ছে, "লোকটা আদতে খুব বাজে ছিল, পত্রিকায় কুৎসা রটনা করতো, পাকিস্তানের সমর্থক ছিল...." ইত্যাদি। এত মোলায়েম কথায় পোষায় বলেন?
১৯৭১সাল !
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রচন্ড স্বপ্ন নিয়ে বাংলার মানুষ মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ল। রহিম,করিম, সজল, সামছুও ছিল যুদ্ধে।
রহিমঃ "এই যে আমরা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়লাম , সেটা কিন্তু শেখ মুজিবের নির্দেশেই তাই না ?"
করিমঃ "হ্যা, তো ?"
সজলঃ (ফ্যালফ্যাল করে তাকায়)
সামছুঃ " কি বলতে চাস , বুঝিয়ে বল ! "
যখন একটি বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপিত হয় তখন দুটি ভিন্ন লিঙ্গের অবিবাহিত মানুষ (অধুনা অবশ্য কোথাও কোথাও সম লিঙ্গের মাঝেও এমনটি ঘটছে) বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটি বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে নুতন পরিচয়ে পরিচিত হয়, যার নাম ‘বিবাহিত’; পাশ্চাত্যে এমন রীতির চল না থাকেলও আমাদের এই অঞ্চলে উক্ত বিশেষ প্রক্রিয়াটি সংঘটিত করতে ক্ষেত্রবিশেষে একজন তৃতীয় পক্ষের প্রয়োজন পড়ে, যাকে আমরা ঘটক বলে জানি। এই ‘ঘটক’ ব্যক্তিটি
লক্ষ্য করলে দেখা যাবে প্রাথমিক পর্যায়ে কওমী মাদ্রাসায় ছাত্র ভর্তির হার সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে ২য়-৩য় শ্রেণিতে এবং ষষ্ঠ শ্রেনিতে। এসএসসি পাশ করে কেউ কওমী মাদ্রাসায় ভর্তি হয়েছে এমন নজির খুব একটা পাওয়া যায়না। কওমী মাদ্রাসাকে মূল শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে এক করার মতো বিতর্কে যাবার মতো পরিপক্কতা আমার এখনও আসেনি। তবে প্রাথমিক পর্যায়ের কিছু সমন্বয় নিয়ে লিখতে আগ্রহী।
এখন জানি মানুষ কেন
মনের সাথে আপোষ করে
ভালবাসার রুমাল যখন
পড়ে থাকে , পাপোষ- ঘরে