ফিশট্যাঙ্ক দেখে চিন্তাভাবনা
বাংলাদেশের ক্রিকেটে চলছে একটা ধূসর সময়। জুয়ারীদের কাছে আমাদের মত ক্রিকেট প্রেমীদের আবেগ আর অনুরাগ কি আসলেও বিক্রি করেছে আমাদের ক্রিকেটার রা? ক্রিকেটাদেরের কথা জানিনা। কিন্তু এত টুকু জানি যে ক্রিকেটের প্রতি আমাদের দর্শকদের ভালবাসা নিখাদ। নিচের লেখাটা লিখেছিলাম যখন বাংলাদেশ ৫৮ রানে ধরাশায়ী হল ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে তারপর। আজকে আবার পড়লাম লেখাটা। শেষ প্যারাগ্রাফ টা পরে আজকেও চোখে পানি এসে গেল..."বাংলাদেশ ক্রিকেটের প্রতিটি স্তর উত্তরণের সাক্ষী আমি যদিও ক্রিকেট মাঠের ১০০ গজের মধ্যেও যাওয়া হয়নি কখনো, হয়তো যাওয়া হবেও না কখনো, কপালে কখনো বাঁধা হবে না লাল সবুজ পতাকা, গালে আঁকা হবে না লাল সবুজের আল্পনা। চিৎকার করে গাওয়া হবে না বিজয়ের গান। তবু আমি পরিতৃপ্ত। আমার হৃদয়ের গভীরে লেখা হয়েছে অসীম গর্বের এক কাব্য গাঁথা, যার শিরোনাম " আমি বাংলাদেশকে জিততে শিখতে দেখেছি"। (মনে প্রানে চাইছি যেন আমাদের ক্রিকেটাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ গুলো মিথ্যা হয়)
----------------------------------
আজ ৩১শে মে, ২০১৩।
না, এমনিতে কোন বিশেষ দিন নয়। কিন্তু একজন মানুষের কাছে আজকের দিনটা খুব মন খারাপ করা, ভারি হয়ে ওঠা একটা দিন। তিনি একজন সাধারন মানুষ, খাটো উচ্চতার একজন মধ্যবিত্ত স্কুলশিক্ষক। আজ তাঁর অবসরগ্রহণের দিন।
বাংলাদেশের জীববৈচিত্র শুধু ব্যাঙের প্রজাতিগুলির বৈচিত্র দেখলেই বোঝা যায়। সম্প্রতি ব্যাঙ নিয়ে অল্পস্বল্প পড়তে গিয়ে মনে হল আমি দেশি ব্যাঙ কোনটা কেমন দেখতে সেটাই জানিনা। তাই দেশি ব্যাঙের একটি লিস্টের সহায়তায় প্রায় সবগুলির ছবি খুঁজে বের করে ফেললাম।
আজ সারাদিনই টিপটিপ বৃষ্টি। ঝড়ের লক্ষণ ছিল না মোটেও। রাত সারে ৯ টায় কোথা থেকে যেন ঝড়ো বাতাস এসে হামলে পড়লো! সে কি বাতাস!! আছি পাঁচ তলায় এবং বাসার দক্ষিণ ও পশ্চিম দিকটা ফাঁকা,কাছাকাছি বিল্ডিং নেই। শোঁ শোঁ আওয়াজ এসে যেন আছড়ে পড়ছে! কত যে ক্ষোভ তার!!
[justify] যুগে যুগে গল্প-কবিতা লিখতে গিয়ে বিপদে পড়েছে অনেকেই। কিন্তু সে তো মেইন স্ট্রিম সাহিত্য। সাইন্স ফিকশন লিখতে গিয়ে সবচেয়ে বড় বিপদে পড়েছে এমন কারো নাম কি বলতে পারেন? উত্তরটা শুনলে অবাক হতে হয়, এই কল্পবিজ্ঞান লেখকের নাম ইয়োহানেস কেপলার!
গতকাল রাতে ঘুমাতে যাবো, এমন সময় ফেসবুক চ্যাটে নক করে আমার বোন জানালো, ঋতুপর্ণ আর নেই!