খবরের কাগজ পড়লে রক্তচাপ বেড়ে যায়। কয়েক মাস ধরেই কোনো সুসংবাদ নেই চারদিকে। নানা ফ্যাকড়ায় পড়ে যখন মেজাজ নষ্ট হতে থাকে, তখন স্ট্রেস কাটানোর জন্যে গান গাওয়ার চেষ্টা করি। ব্যাপারটা আরো ভালো কাটে যখন লোকজনকে জোর করে ধরে সে গান শোনানো যায়। কারণ পৃথিবীতে স্ট্রেসের পরিমাণ একটি ধ্রুবক, একজনের স্ট্রেস কমলে আরেকজনের বাড়বে।
[justify]
জুন পনেরো ২০১৩, শনিবার- দেশের আরো তিনটি সিটি কর্পোরেশনের সাথে সিলেট সিটি কর্পোরেশনে ও মেয়র এবং ওয়ার্ড সমুহের কাউন্সিলর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। দেশের অন্যসব অঞ্চলের মতো সিলেটের মানুষ ও নির্বাচনপ্রিয়, নির্বাচন ঘনিয়ে আসার সাথে সাথে আর সব আন্দোলনের ইস্যু আপাততঃ চাপা পড়ে গেছে।
এবং আমার ইচ্ছে-সুখের খুব অনাবিল সলতে শিখায় রং মেশে তাই টাপুরটুপুর
যায় ঝরে যায় বিহ্বলতা -- দূরাগত প্রজাপতি তোমার রঙে রাঙায় দুপুর
এক সনাতন ছন্দ ভীষণ, নাম যেন-কি গেছি ভুলে!
নাম ভুলানো ছড়া তোমার জড়িয়ে গেছে একজীবনের সকল সুখে,
একজীবনের সকল রাতে ঘুমপাড়ানো মাসি-পিসীর সরল চোখে
ঘুমের ঘোরে জেনে যাওয়া জীবন মানে কৌতূহলে
কাটিয়ে দেয়া আধেক জীবন -- জীবন তোমার নাম দিয়েছি দ্রোহ!
আমাদের সবার মনে গুচ্ছ গুচ্ছ শুধু কালের ছায়া,
কখনো আর দেখা হবে না জেনেও
মনে পড়ে তার চিকন গ্রীবা, সব স্থুলতা মুছে গিয়ে উদ্ভাসিত তাহাদের গান
যুগে যুগে অহেতুক বিবর্তনের ফলা তীক্ষ্মতর হয়েছে আমাদের দিকে চেয়ে
রাত দুটোর ক্লান্ত চোখে যারা আমারি মতন পোড়াচ্ছে ঘুমের ফসল
এতদিন পর তাই তাদের স্মৃতি ব্যথার প্যাঁচা হয়ে ঝুলে থাকে
স্তব্ধতাভরা একেক পুরুষের উদাস রাতে।
কেন যে গল্পের মানুষ বেঁচে থাকে
কেমন একটা অবাক-ঠান্ডা লাগছিল, যেন এইমাত্র জন্মালাম। মায়ের উষ্ণ গর্ভগৃহ থেকে বেরিয়ে যেন এসে পড়েছি এক বিপুলবিস্তার জগতে। সেখানে অনেক আলো, অনেক হাওয়া আর অদ্ভুত কনকনে এক হঠাৎ শীত যাতে অভ্যস্ত হতে আরো সময় লাগবে। একটা পর্দা যেন সরে যাচ্ছিল মনের চোখের উপর থেকে। আর, এক আশ্চর্য কোমল সম্মোহনী শব্দ আসছিল, কোনো স্রোতের শব্দ। পরে সেই স্রোতের উৎস খুঁজে পেয়েছিলাম, একটা ছোট্টো ঝর্ণার মতন, দু'পাশে সারি সারি পাইনের
আই সি এস এফ আয়োজিত সেমিনার সিরিজ "পলিটিকাল ইসলাম" এর দ্বিতীয় পরিবেশনা "বাংলাদেশের ইসলামী দলগুলোর তালিকা" অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ সময় ৮ইজুন শনিবার রাত ৯টায়। অনুষ্ঠানটি লাইভ প্রচারিত হবে ইউটিউবের মাধ্যমে। এই পোস্টে ভিডিওটি জুড়ে দেয়া হবে অথবা এই লিংকটি থেকেও আপডেট পেতে পারেন।
বড়মামা ক্ষেপে উঠে বললেন, দুই লাখ থেকে চার আনাও বেশী না। তুই কথা না বলে মুখে টেপ মেরে বসে থাক। এমন কোন হালুয়া মেয়ে না যে বিশলাখ টাকা দেনমোহর দিতে হবে।
মামার বলার দরকার ছিলোনা, আমি এমনিতেই মুখে টেপ না হলেও রুমাল মেরে বসে ছিলাম। তবে মেয়ে একটু হালুয়া আছে। গাজরের না হলেও সুজির তো অবশ্যই।
মেয়ের খালা বললেন, মেয়ের বড়বোনের বিয়ে হয়েছে বিশ লাখে। ছোটবোন কি বানের জলে ভেসে আসছে?
তারপর ঝুম ঝুম করে মেঘ নেমে আসে। আমাদের ঘিরে ধরে। পর্দার পর পর্দা পড়তে থাকে। চোখের সীমানা ছোট হয়ে আসে। একটা হালকা স্বচ্ছ চাদরে ঢাকা পড়ে আমাদের চারপাশ। মেঘবাড়ির মানুষ আমরা, মেঘেতে হই মশগুল...
তারও আগে, ভোর হবার আগে আকাশ ভেঙে পড়ে বাড়ির ছাদে, পাশের টিলায়, ঝুম ঝুম শব্দ হয়। বারান্দায় দাড়িয়ে রাতের আলোয় দেখি সেই জলধারা। জঙ্গলযাত্রা শুরু করবো, অপেক্ষা।