[justify]আমজাদ মিয়া কবে থেকে শহিদুলের দোকানের সামনে দাঁড়ায়ে থাকা শুরু করে তা টিকাটুলি এলাকার মানুষের স্মরণে আসে না। নবাব আলির কাছে শুনলে চায়ের কাপে কনডেন্সড মিল্ক মেশাতে মেশাতে সে জানায়, যে বছর এলাকায় ব্যাপক গোলাগুলি হয় আর এক সপ্তাহের মধ্যে ড্রেনে চারটা লাশ ভেসে ওঠে, সেই বছরের বর্ষাকালে আমজাদ মিয়াকে প্রথম টিকাটুলি বাজারের পুবদিকের ঘিঞ্জি গলির শেষ মাথায় শহিদুলের মোবাইল রিচার্জের দোকানের সা
[justify]সম্প্রতি পিএনএএস জার্নালের একটি আর্টিকেলে ভাইরাসের ডুয়েল রোল এর কথা প্রকাশিত হয়েছে। পড়ার পর অনেক আগের একটি কথা মনে পড়ল। আমার ব্লগিং এর শুরুর কথা। সময়টা ২০০৭ এর শুরুর দিকে। ফেইসবুক চিনিনি তখনো। সবে মাত্র একটু একটু করে চিনছি ব্লগ। বেশ উৎসাহ নিয়ে ব্লগস্পটে একটি একাউন্ট করে ফেললাম। বিজ্ঞান বিষয়ক ব্লগ। প্রতিদিনই
[justify]বারো বছর বয়সী এক কিশোরের একবার ইচ্ছে হলো কাচের জারে একটা তারা তৈরি করবে। এরপর, তার বয়স চৌদ্দ পুরো হতে না হতে ঠিকই তেমন একটা তারা বানিয়ে তাক লাগিয়ে দিলো বিশ্বকে। না কোনো খেলনা তারা নয়। সত্যিকারের একটুকরো নক্ষত্রই বানিয়েছিলো সে। সূর্যের এবং অন্য আর সব নক্ষত্রের মধ্যে যেমন হাইড্রোজেন ফিউশন রিয়াকশনের মাধ্যমে অন্য পরমাণুতে পরিণত হয়, সঙ্গে উৎপন্ন হয় শক্তি, যেটাকে আলো আর তাপ হিসাবে আমরা
পৃথিবীর অন্ধকার অধীর বাতাসে গেছে ভ’রে —
শস্য ফলে গেছে মাঠে — কেটে নিয়ে চলে গেছে চাষা;
নদীর পারের বন মানুষের মতো শব্দ করে
অ্যাশ (আশরাফুল) এর ভক্ত আমি সেই ছোট বেলা থেকে। ইন্ডিয়ান এজ লেভেলের ক্রিকেট টিম বাংলাদেশে এসেছিল কোনো একটা সিরিজ খেলতে, আমার ঠিক মনে নেই। এতদিন আগের কথা আর ছিলামও যথেষ্ট ছোট। অ্যাশ এর বয়স তখন ১৪ কি ১৫ বছর। ওই সিরিজেই প্রথম অ্যাশ এর ব্যাটিং দেখা। যতদুর মনে পরে ৭৪ রান করে আউট হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু, সেই যে চোখে লেগে গেল তার অসাধারণ ব্যাটিং তা একেবারে চোখ দিয়ে ঢুকে মনে গিয়ে যায়গা করে নিল!
আমার এখন নিজেকে বর্ষার পর পিচ উঠে গিয়ে গর্তে ভরে যাওয়া সড়কের মত মনে হয়। হৃদয় বল, মন বল- আমার সমগ্র অস্তিত্বে এখন শুধু ক্ষত আর ক্ষত। একটা বিশাল ক্লান্তি। ঝড়ে বিধ্বস্থ ফসলের মাঠের মত এলোমেলো হয়ে গেছি। ক্ষতগুলো সারতে ক'দিন লাগবে জানিনা, আদৌ সারে কিনা কে জানে।অনেকে বলে, সময় সমস্ত শোকের অসুখ সারিয়ে তোলে। আমি নিজেও বলেছি একথা কয়েকজনকে, এখন মনে পড়ছে। কিন্তু আমার উপর আঘাতগুলো এসেছে একটার পর আরে
চেয়েছি আলোর সাথে দ্রুত হেঁটে চলে যাবো
অপূর্ব শুঁকবো মাটি। বর্ষা আসার আগে
রূপার সহাস্য ছুরি নিতে চাইব ব্যর্থ দুহাতে
ক্রুদ্ধ জলের সাথে ভেসে আসতে পারো তুমি-
এখন সময়!
তীক্ষ্ণ রহস্য এসে অব্যয় সময় নিয়ে গেলে
দ্বিধা হয় শরীর আমার
ছিঁড়ে যেতে চায় দেখ বিশ্বাসের আমূল শেকড়
হাঁটুর ওপরে মুখ-বিষন্ন তুমি বসে
আমাদের ভাবনাগুলো ভেঙে ভেঙে খাও
পাখিরা কেবল জানে কেমন আন্তরিক আমি
[justify]