[justify]এবছরের এপ্রিলে এশীয় উন্নয়ন ব্যাঙ্কের অর্থায়নে এশীয় পানি উন্নয়ন দৃষ্টিভঙ্গি (Asian Water Development Outlook) প্রকাশিত হয়েছে। এই প্রকাশনায় বাংলাদেশ সহ এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে পানিসম্পদ উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ কিছু চিত্র উঠে এসেছে। পানিসম্পদ উন্নয়নের জাতীয় পর্যায়ের এই রূপ আসলে জাতীয় পানি নিরাপত্তা সূচক বা National Water Sequirity Index (NWSI) এর মাধ্যমে প্রদর্শিত হয়েছে। পুরো রিপোর্টটি এই লিঙ্ক থেকে পড়া যাবে। আমি এই লেখায় চেষ্টা করেছি এই রিপোর্টের আলোকে বাংলাদেশের জাতীয় পানি নিরাপত্তার একটি রূপ তুলে ধরতে। লেখাটি দুটি পর্বে বিভক্ত। প্রথম পর্বে জাতীয় পানি নিরাপত্তা সূচকের মৌলিক তথ্য ও বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তা নির্ণয়ের সার্বিক ব্যবচ্ছেদ থাকবে। দ্বিতীয় পর্বে কি কি পদক্ষেপ নিলে বাংলাদেশ তার জাতীয় পানি নিরাপত্তা সূচকের উন্নয়ন ঘটাতে পারবে তা বিশ্লেষণের চেষ্টা থাকবে।
মোহাম্মদপুরের কানাগলিতে আমাদের রোজকার বসবাস
আমরা লাইন ধরে ইশকুল যাই, কখনো কলেজ
সকাল-বিকাল নিয়ম করে ব্ষ্টিতে ভিজি
অবসরে মেয়েদের উত্যক্ত করতে খারাপ লাগে না
আরো কিছুটা অবসর পেলে মেয়েদের গার্জিয়ানদের
শুক্কুরবার শুক্কুরবার আমরা দল বেঁধে পরীক্ষা দিতে যাই
হল থেকে বেরিয়ে ধরি পলাশীর রুট
সেখান চিড়া খাই, মুড়ি খাই
খাই কলা এবং ছোলা
পকেট গরম থাকলে চিকেন, হালিম এবং বেনসনের ঝোলা
[justify]লেখার শিরোনামের যে কথাটা সেটা কিন্তু আমাদের অনেকেরই মনে অনেক বার করেই আসে। দেশটা চালায় কে?
সারা দিনের কাঠফাঁটা রোদ, ধূলো, ধোঁয়া এর পরে যখন আকাশ কালো করে বৃষ্টি নামে তখন নিজের ভেতরে সত্যিই এক অদ্ভুত অনুভূতি হয়। যেন, প্রকৃতির সাথে সাথে নিজের ভেতরটাও ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যায়। রবি ঠাকুরের ভাষায়-
বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি ।
শুষ্ক হৃদয় লয়ে আছে দাঁড়াইয়ে
ঊর্ধমুখে নরনারী ।।
না থাকে অন্ধকার, না থাকে মোহপাপ,
না থাকে শোকপরিতাপ ।
ফ্লোরেন্সের অনবদ্য গির্জা সান মিনিয়াতো আল মন্তের পাশেই রয়েছে ছোট্ট একটি কবরস্থান। সেখানে বিভিন্ন কবরের ওপর নানান ভাস্কর্য পুরো গির্জাটির সৌন্দর্য বাড়িয়ে দিয়েছে বহুগুণ।
রেমা'র জঙ্গলে পেয়ে গেলাম প্রায় হারিয়ে যেতে বসা বাংলা শকুন
আমাদের ছোটবেলায় শকুন নিয়ে অনেক স্মৃতি ছিল।