রাক্ষসের চেহারা কেমন ? ভয়ংকর, পৈশাচিক, বিকৃত।ছোটবেলা থেকে আমরা রাক্ষস, খোক্কস, আর ভোক্কসদের গল্প শুনে বড় হয়েছি।
ঠাকুরমার ঝুলির ভয়াল দর্শন সেই রাক্ষসেরা। কাউকে সরাসরি যুদ্ধ করে মারা যায়, কারো কারো প্রাণ ভোমরা আবার লুকানো থাকে কৌটার ভেতর। কিন্তু কাজ যত কঠিনই হোক না কেন কোন না কোন রাজকুমার শেষ পর্যন্ত সেই রাক্ষসকে বধ করেই ছাড়ে।
বাংলাদেশের ইতিহাসের কুৎসিততম দিনটি পার করছে গোটা জাতি। গোলাম আযমের বিরূদ্ধে আজকে প্রকাশিত হওয়া রায়ের সংবাদ জানেন না এমন কোনো বাংলাদেশীর অস্তিত্ব থাকবার কথা নয়। এই অপমানজনক রায়ে স্তম্ভিত নন, স্বাধীনতার সপক্ষ শক্তির এমন কেউও আছেন বলে আমরা মনে করি না। যুদ্ধাপরাধী ও মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের দাবিতে বাংলাদেশের জনসাধারণ, মানবতার পক্ষশক্তি ও বাংলা ব্লগস্ফিয়ারের যে দীর্ঘ সংগ্রাম, ব্লগারদের যে ব্
[১৪৪০ মিনিটে এক দিন হয়। সে অনেক অনেক মিনিট আগের কথা। সচলায়তনে এই অধমের একটা লেখা প্রকাশিত হয়েছিল- ‘গাছগুলি মোর’ শিরোনামে। লেখার শেষে ভেবেছিলাম, এই নামে একটা ধারাবাহিক লিখব আমার ভাবনার গাছগুলো নিয়ে। সাথে থাকবে আমার প্রিয় কিছু গাছের ছবি- আমার নিজের তোলা। নানা কারনে কারনে সেই ভাবনা আর বাস্তবায়ন করা হয়নি। প্রধান কারন আমার ব্যক্তিগত উৎসাহের অভাব।
ঝুলবে? নাকি ঝুলবে না?
(চুদুরবুদুর চলবে না!)
নব্বই বছর বয়সের লোকটাও তিনবেলা খায়শোয়ঘুমায়হাগেমোতে।
নব্বই বছর বয়স বলেও পৃথিবীতে কারো মৃত্যু আজ পর্যন্ত থেমে থাকে নাই,
অধিকাংশ ক্ষেত্রে এরচে বেশি বয়সেই মৃত্যু হয়েছে মানুষের।
বাংলাদেশে সমান বয়সী আমার এক বড় ভাই ফোন করে ভেউ ভেউ করে কাঁদছেন, ৯০তে এরশাদের বিরুদ্ধে রাজপথে ছিলেন তিনি, গণ আদালতের সময় উপস্থিত ছিলেন সর্বভাবে-
এই লজ্জা জাতির, এই কান্না আমাদের--
আম্মা (জাহানারা ইমাম) , আপনি নাই বলে এই কলঙ্ক দেখতে হল না, এই লজ্জা পেতে হল না
[গোলাম আজমের ফাঁসি না হওয়ায়, আমি, আমরা সবাই ক্ষুব্ধ। এমন অবস্থায় এই হালকা চালের লেখাটা প্রথম পাতা থেকে সরিয়ে নিলাম।]
সবুজসূত্রগুলো
খুলে দেয়
নিসর্গের দরজা
ক্ষীণ আভাস
বোঝা যায় পথের
বহুকাল পর
বনের পথে ফেলেছি পা
বন গহনা
দিনের জোছনায়
সেজেছে সবুজ পাতা
হাটছি একা
হাটছি একা …
ওরা কী আমার
ভুলে গেছে নাম
বাড়ির ঠিকানা ?
….
এরপর তৃতীয়দিন। সকালবেলা ভেনাস এসে সাইকির হাত ধরে টেনে নিয়ে যান প্রাসাদের সামনে। প্রাসাদের সম্মুখ দিয়ে পথ চলে গেছে পাহাড়ের দিকে। দূরে পাহাড়ের নীল চূড়া।
সাইকির হাতে একটা শূন্য ঘট ধরিয়ে দিয়ে দেবী বলেন, "ঐ যে পাহাড়চূড়া, ঐখানে স্টিক্স নদীর উৎস। ঐ উৎসের কাছ থেকে জল ভরে আনবি এই ঘটে। যা, রওনা হ। ফিরতে হবে সন্ধ্যার আগেই, মনে রাখিস।"