[পূর্বলেখঃ আম্মুটা পঁচা। এক্কেবারে পঁচা। কিচ্ছু বোঝে না। কালকে আমি লিখছি আম্মু আমার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। বলল- কী করিস? আমি বললাম- লিখি। আম্মু বলল- কী লিখিস? আমি বললাম- খাতা লিখি। এরপর আম্মু বলল দেখি তো! এরপর আম্মু খাতা হাতে নিল আর চোখ বড় বড় করল। আম্মু যখন ভয় পায় তখন চোখ বড় বড় হয়। আম্মু বলল লেখা কই? আমি বললাম খাতায়। আম্মু বলল কই? আম্মু লেখাও চেনে না! আবার আমাকে শেখায়- আ তে আকাশ। আমি খাতা খুলে দেখিয়ে দিলাম- এত এত লেখা। আম্মু বলল- তুই তো দেখি শুধু অ আ লিখেছিস। এক, দুই, তিন- কতগুলা পাতা। আমি বললাম- এটা লেখা তো। অ আ না তো। আম্মু বলল কোথায় লেখা সব অ আ। আম্মু পড়তে পারে না। আমার খাতায় সব লেখা। সবার কথা লেখা। নানার কথা লেখা। আব্বুর কথা লেখা। খালামনির কথা লেখা। নানুর কথা লেখা। আম্মু পড়তে পারে না। আম্মু শুধু অ আ পড়তে পারে। আম্মু পঁচা। আম্মুর কথা আর লিখব না। আম্মু কিচ্ছু বোঝে না। ]
ছবিটা দেখলে ধাঁধাঁ লেগে যায়।
তেলরংয়ে আঁকা; চারটেমাত্র কালার ব্যবহার করে এমন ছবি আঁকা যায়?
কিছুই প্রায় না এঁকে,পেন্সিলের এলোমেলো আঁচড়ের ওপর আনমনা,আলগোছে ব্রাশ টেনে ঐ রকম যে, একটা গল্প বলা যায়; তা টুশির মাথায় আসে না।
মুগ্ধ হলো; মানে হতে বাধ্য হল।
এমনিতে রেট্রো যুগের মেয়েদের মত, যখন-তখন ‘ওমমা!’ বলে ঘাড় কাত করা আজকাল আর ফ্যাশনেবল নয়।
ক্রোনাস বিশ্ব- ব্রক্ষ্মান্ডের রাজা হয়েই মা গাইয়ার গর্ভাশয় থেকে হেকাটনখিরাস এবং টারটারাস থেকে সাইক্লোপসদের মুক্ত করেন। কিন্তু ক্ষমতা দখলের পর ক্রোনাসের মনোজগতেও পরিবর্তন ঘটে, এই পরিবর্তন পরবর্তীতে পৃথিবীতে সব সময়েই হয়ে এসেছে। ক্রোনাস যখন দেখলেন হেকাটনখিরাসরা বিশাল শক্তির অধিকারী, প্রায় কাছাকাছি শক্তি সাইক্লোপসদেরও, তখন তিনি ভীত হয়ে পড়েন এবং মুক্ত করার বেশ কিছুদিন পরেই এদেরকে ও ইউরেনাসের রক্
গালভরা পদবির দিকে সবার ঝোঁক থাকে কিনা জানি না, কিন্তু আমার একটু যেনো বেশীই ছিলো । ফার্মেসীতে মাস্টার্স পাশ করে শখ হোল সেলসে কাজ করবো। একটা মোটর সাইকেল পাওয়া যাবে এবং সেটা নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর প্রচণ্ড আকর্ষণে। বেশির ভাগ কোম্পানিতে দেখলাম পোস্টটার নাম মেডিকেল রিপ্রেজেন্ন্টেটিভ। পছন্দ হোল না। আই-সি-আই এ একই চাকুরীতে পজিশনটার নাম ছিল সেলস প্রোমোশন অফিসার। দারুণ মনপুত হোল এবং বিনা পরিশ্রমে চাকুরীটাও হয়ে
তানভীর ইসলাম
এম এম আর জালাল
স্থপতি লুই আই কান বলেছিলেন- "A room is not a room without natural light"- প্রাকৃতিক আলো ছাড়া কোন ঘরকে ‘ঘর’ বলা যায় না। ১৯৬১ সালে “Law and Rule in Architecture” শীর্ষক বক্তৃতায় তিনি ব্যাখা দিয়েছিলেন-
শুনেছি আমার জন্মের সময় পৃথিবীতে এক দেশ ছিল, যাকে ডাকা হত যুগোশ্লাভিয়া নামে, অনেকে আবার বলত ইয়ুগোশ্লাভিয়া। সেখানে স্লাভ জাতিগোষ্ঠীর মানুষেরা থাকত বলেই জানতাম, বছর কয় পরেই শুনি সেই দেশ ভেঙ্গে বেশ কটা আলাদা আলাদা রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে, চলেছে সেখানে রক্তক্ষয়ী লড়াই, গণহত্যা, যুদ্ধের নৃশংসতা। সাবেক যুগোস্লাভিয়াসহ আরও কিছু ভূখণ্ড নিয়ে বলকান পর্বতমালা থেকে শুরু করে দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের বেশ কিছু
সেই অনেক কাল আগে তাতারারাবুগা যখন তারেক অণুর মতো যত্রতত্র ঘুরেটুরে বেড়াতো, সেই আমলে বা তার হাজার বছর পরে একদিন আমি আর মুম ভাই গারো পাহাড়ের পাদদেশে হাজির হয়েছিলাম। পেয়েছিলাম জীবনের জন্য দারুণ উপকারী অমোঘ এক বানী। জেনেছিলাম লালন সাঁই আসলে বিমান বাহিনীর, আর হাছন রাজা নৌবাহিনীর! বলেছিলেন এক স্বনামখ্যাত কবি।
কস্কী মমিন!