“ঠিকানা লিখে দিলুম ভাই, বোনের খবর নিয়ো
কেমন আছে ফুলকলিরা ‘লিখে’ আমায় পত্র দিয়ো”
‘লিখে’ হবে না ‘দেখে’ হবে শব্দটি ভুলে গিয়েছি, কিছুতেই মনে করতে পারছিনা। পল্লীকবি জসীম উদ্দিন এর ঠিকানা কবিতার প্রথম দুটি লাইন। গুগল মামাকে জিজ্ঞেস করলে নিশ্চিত হয়া যেত কিন্তু কেন জানি না ইচ্ছে করছে না। সব কিছুই কেমন যেন বিষাদের সুরে গুনগুন করছে মনের মাঝে।
অনেকেই হয়তো স্বীকার করবেন যে গ্রামীন ব্যাংক নিয়ে চলমান বিতর্কের অনেকখানিই শুধুমাত্র প্রকৃত তথ্যের পর্যালোচনা থেকে নিরসন হওয়া সম্ভব। এরকম পর্যালোচনা যে নেই তা কিন্তু না; সরকার কর্তৃক গঠিত গ্রামীন ব্যাংক সম্পর্কিত রিভিউ কমিটির প্রতিবেদন (২০১১) কিংবা ফেব্রুয়ারী ২০১৩ এর গ্রামীন ব্যাংক কমিশনের অন্তর্বর্তীকালীন রিপোর্ট পড়লেও বহুল প্রচলিত অনেক গুজবের পরিষ্কার উত্তর পাওয়া যায়।
এখন রঙিন টিভি দেখে দেখে অভ্যস্ত আমরা যদি সাদাকালো টিভির দিকে তাকাই, সেটা আমাদের অনেক বিবর্ণ, বোরিং বলে মনে হবে। নিজের চোখে চারপাশকে যেমন দেখতে পাই, টিভির ছবিগুলো তার বাস্তবসম্মত প্রতিরূপ আদৌ নয় কিনা।
[justify] ছিন্নপাতা সিরিজটা সম্পর্কে দুয়েকটা কথা বলে রাখি। নানা সময় পথ চলতি হঠাৎ একটা চিন্তা এসে মাথায় ভর করে। কিছুক্ষণ ভাবি, অধিকাংশ সময়েই প্রশ্নগুলির উত্তর ঠিকঠাক বের করতে পারিনা। তখন মনে মনে ঠিক করে রাখি যে, একটু সময় পেলেই ইন্টারনেট ঘেঁটে দেখবো। স্বাভাবিক নিয়মেই সেই 'সময়'টুকু আর বের করা হয়ে উঠে না। আমার স্মৃতিশক্তির দুর্বলতার কারণে, পরে ভাববো কিংবা লিখবো এই আশাতে বহু প্রশ্ন হারিয়ে ফেলেছি। তাই চিন্তা করলাম তাৎক্ষণিক এই চিন্তাগুলিকে এখন থেকে ব্লগ আকারে লিখে ফেলবো।
গত শতকের পদার্থবিজ্ঞানের সবচেয়ে আলোচিত দুটি বিষয়ের একটি যদি “আপেক্ষিকতা তত্ত্ব” হয়ে থাকে তাহলে আরেকটি নিশ্চিত ভাবেই “কোয়ান্টাম মেকানিক্স”। তবে এ বিষয়গুলো কেন জানি একটু অস্বস্তিকর রকমের ধোঁয়াটেও বটে। আসলে বাস্তব জীবনে আমরা যে ধরনের অভিজ্ঞতার সঙ্গে পরিচিত, এ দুটো তার চেয়ে একটু বেশিই ভিন্ন মাত্রার। আপেক্ষিক তত্ত্বের দরুন সৃষ্ট, চোখে দেখার মত বড় মাপের পরিবর্তন দেখতে চাইলে আমাদের গতিবেগ হতে হবে আলোর বে