[justify] ছিন্নপাতা সিরিজটা সম্পর্কে দুয়েকটা কথা বলে রাখি। নানা সময় পথ চলতি হঠাৎ একটা চিন্তা এসে মাথায় ভর করে। কিছুক্ষণ ভাবি, অধিকাংশ সময়েই প্রশ্নগুলির উত্তর ঠিকঠাক বের করতে পারিনা। তখন মনে মনে ঠিক করে রাখি যে, একটু সময় পেলেই ইন্টারনেট ঘেঁটে দেখবো। স্বাভাবিক নিয়মেই সেই 'সময়'টুকু আর বের করা হয়ে উঠে না। আমার স্মৃতিশক্তির দুর্বলতার কারণে, পরে ভাববো কিংবা লিখবো এই আশাতে বহু প্রশ্ন হারিয়ে ফেলেছি। তাই চিন্তা করলাম তাৎক্ষণিক এই চিন্তাগুলিকে এখন থেকে ব্লগ আকারে লিখে ফেলবো।
গত শতকের পদার্থবিজ্ঞানের সবচেয়ে আলোচিত দুটি বিষয়ের একটি যদি “আপেক্ষিকতা তত্ত্ব” হয়ে থাকে তাহলে আরেকটি নিশ্চিত ভাবেই “কোয়ান্টাম মেকানিক্স”। তবে এ বিষয়গুলো কেন জানি একটু অস্বস্তিকর রকমের ধোঁয়াটেও বটে। আসলে বাস্তব জীবনে আমরা যে ধরনের অভিজ্ঞতার সঙ্গে পরিচিত, এ দুটো তার চেয়ে একটু বেশিই ভিন্ন মাত্রার। আপেক্ষিক তত্ত্বের দরুন সৃষ্ট, চোখে দেখার মত বড় মাপের পরিবর্তন দেখতে চাইলে আমাদের গতিবেগ হতে হবে আলোর বে
নিরল ভোরের কাছে রাত যেতে বাকি --
প্রতিটি রাতের শেষে সন্ধ্যারা জানে নাকি-
প্রহরের সব গান শিশির হৃদয়!
দূরে নই দূরাগত- তবু মনে হয়,
এ-শুধু দ্বন্দ্বের নামে ধুপছায়া দামী --
দোয়াতের চেনা খামে নিখুঁত প্রণামী;
ফেরানো না-ফেরা মুখে যতটা বিষাদ --
তার বেশি নীরবতা -- দূরত্বের সাধ!
একা নয় কেউ যারা তারাও একাকী!
দূরে -- তারপর একা হলে একা থাকি;
মানুষে নৈকট্য মোহ সদালাপী তাই --
এরপরে সাইকির দিন কাটে ঐ আলিশন প্রাসাদে আর বাগানে ঘুরে ঘুরে, তার যখন যা দরকার হয় সবই সে পেয়ে যায়, শুধু কোনো মানুষের দেখা পায় না।
রাত্রে নৈশাহার সেরে শয্যাগৃহে গিয়ে দুরুদুরু অপেক্ষা শুরু হয়, একসময় আসে তার আঁধার রাতের রাজা। ওর মুখ দেখা যায় না, অন্ধকারে ঢাকা। সাইকি ভাবে, এ কি সত্যিই মহানাগ নাকি মানুষ? এত ভালো, এত বন্ধুত্বপূর্ণ এঁর ব্যবহার, অথচ কেন ওঁকে দেখতে দেয় না?
আজকের সিনেমাটি যে দেশে চিত্রায়িত সেখানে নেই কোনও সিনেমা হল। পরিচালককে কিছু দৃশ্য চিত্রায়নে হাতে ওয়াকি-টকি নিয়ে লুকিয়ে থাকতে হয়েছে বদ্ধ ভ্যান গাড়িতে। সিনেমা বানানোর সরকারী অনুমতি তো এসেছে দেশটির রাজপরিবারের সহযোগিতায় কিন্তু তারপরও ৫ বছর লেগে যায় শুটিং শেষ করতে। পৃথিবীর সবচেয়ে রক্ষণশীল সমাজের একটি সাধারণ শহুরে পরিবারের স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের টানাপোড়েন আর ওয়াজদা নামের এক কিশোরী কন্যা সন্তানের প্রতিবাদী চরিত্রের গল্প নিয়েই আজকের আয়োজন।
[justify]
ছোট বেগম নূরে জান্নাতের আজকে মহা আনন্দের দিন। নবাব আসাফউদ্দৌলা তশরীফ রাখছেন আজ রাতে, বলে দিয়েছেন রাতে খাবেন। সারাদিন পাকশালায় নিজ হাতে তদারকি করে বেগম নবাবের জন্য তৈয়ার করেছেন সাদা পুলাউ, কোর্মা, শামী কাবাব, বটি কাবাব, ঘুটা কাবাব, শিক কাবাব, রুমালি রোটি, দম পোখত, মাংসের কালিয়া, শীরমল আর জর্দা। বরফের কুঁচি মিশ্রিত ফলের রস বানানো হয়েছে তিনরকম। নবাব খেয়ে কেমন তৃপ্তির ঢেকুর তুলবেন ভেবেই নূরে জান্নাতের খুশীতে দাঁত বের হয়ে যাচ্ছে।
আমেরিকার গণতন্ত্রের একটা দারুণ দিক হলো মধ্যবর্তী নির্বাচন ("মিডটার্ম ইলেকশন")।