তানভীর ইসলাম
এম এম আর জালাল
স্থপতি লুই আই কান বলেছিলেন- "A room is not a room without natural light"- প্রাকৃতিক আলো ছাড়া কোন ঘরকে ‘ঘর’ বলা যায় না। ১৯৬১ সালে “Law and Rule in Architecture” শীর্ষক বক্তৃতায় তিনি ব্যাখা দিয়েছিলেন-
শুনেছি আমার জন্মের সময় পৃথিবীতে এক দেশ ছিল, যাকে ডাকা হত যুগোশ্লাভিয়া নামে, অনেকে আবার বলত ইয়ুগোশ্লাভিয়া। সেখানে স্লাভ জাতিগোষ্ঠীর মানুষেরা থাকত বলেই জানতাম, বছর কয় পরেই শুনি সেই দেশ ভেঙ্গে বেশ কটা আলাদা আলাদা রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে, চলেছে সেখানে রক্তক্ষয়ী লড়াই, গণহত্যা, যুদ্ধের নৃশংসতা। সাবেক যুগোস্লাভিয়াসহ আরও কিছু ভূখণ্ড নিয়ে বলকান পর্বতমালা থেকে শুরু করে দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের বেশ কিছু
সেই অনেক কাল আগে তাতারারাবুগা যখন তারেক অণুর মতো যত্রতত্র ঘুরেটুরে বেড়াতো, সেই আমলে বা তার হাজার বছর পরে একদিন আমি আর মুম ভাই গারো পাহাড়ের পাদদেশে হাজির হয়েছিলাম। পেয়েছিলাম জীবনের জন্য দারুণ উপকারী অমোঘ এক বানী। জেনেছিলাম লালন সাঁই আসলে বিমান বাহিনীর, আর হাছন রাজা নৌবাহিনীর! বলেছিলেন এক স্বনামখ্যাত কবি।
কস্কী মমিন!
১।
১৯২১ সাল, পদার্থবিজ্ঞানের ইতিহাসে একটি বিশেষ বছর; কারন এবারেই পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যাক্তির নাম আলবার্ট আইনস্টাইন। আবার বঙ্গভঙ্গ এবং তা রদের পরে সুপার গ্লু দিয়ে জোড়া লাগানো বাংলার রাজধানী ঢাকায় ঠিক এ বছরই শুরু হয় একটি ইতিহাসের যাত্রা, যার নাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। সেই শুরুর সময়কার বিভাগগুলোর একটি হল পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ। কিন্তু আইনস্টাইন-ম্যাক্সপ্ল্যাঙ্ক-বোর প্রমুখের মত ডাকসাইটে পদার্থবিজ্ঞানীদের স্বর্নযুগে অজ-পাঁড়াগায়ের সে নবীন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যে বৈপ্লবিক কোন চিন্তা বা অনুমিতির (hypothesis) জন্ম হতে পারে সেটা বোধহয় কেউই ভাবেনি। আর এ অভাবনীয় কাজটিই ১৯২৪ সালে করে বসেন সত্যেন্দ্রনাথ বসু।
[justify]তারপর, কোনো এক সন্ধ্যায় আমরাও ভীড় করি বিমানবন্দরের বহির্গমন টার্মিনালে, পাড়ি দিই অচেনা-অজানা গন্তব্যে। অনেক অনেক দিন পরের আরেক সন্ধ্যায়, কোনো এক ভিনদেশি জানতে চায়, কোন দেশ থেকে এসেছ? আকর্ণবিস্তৃত হাসি হেসে উত্তর দিই- বাংলাদেশ। দ্বিগুণ পরিমাণে ভ্রুকুঞ্চণ করে ভিনদেশী আবারো প্রশ্ন করেন, সেটা আবার কোথায়?
[justify]সুখী মানুষেরই বুঝি নানা রকম শখের কাজ থাকে। আর অসুখীদের থাকে অপূর্ণ শখ। যখন বয়সে আরেকটু ছোট ছিলাম, শখ নিয়ে মাথা ঘামাইনি কখনো। আমার শখের কাজ কি তা এখনো নিশ্চিত নই। তাই বলে অবসরে চুপচাপ বসে থাকি তা কিন্তু না। বরং যখন যা ইচ্ছে তাই করি। যা ইচ্ছে তাই করাটাকে কি শখ বলা যায় কিনা সেটাও ভাবনার বিষয়!
ডেমোক্রেট প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন। আমেরিকার ইতিহাসে অন্যতম সফল প্রেসিডেন্ট। ক্লিনটন এ্যডমিনিস্ট্রেশনের সময় আমেরিকা অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছিল। আমেরিকার ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ সময় ধরে একটানা অর্থনৈতিক উন্নয়ন, ২২ মিলিয়ন নতুন কর্মসংস্থান যা কিনা কোন একক রাষ্ট্রপতির আমলে সর্বোচ্চ, সর্ব কালের সর্বোচ্চ বাড়ী বিক্রয় হার, আমেরিকার ইতিহাসের সর্বনিম্ন বেকারত্বের হার, শিক্ষা ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব উন্নতি সহ আরো ডজন ডজন সাফল্য গাঁথা ছিল ক্লিনটন এ্যডমিনিস্ট্রেশনের। কিন্তু তারপরও ক্লিনটনের পর কোন ডেমোক্রেট প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়ে আসতে পারেনি। ক্লিনটনের স্থলাভিষিক্ত হলেন রিপাবলিকান জর্জ বুশ (জুনিয়র)/ এই জুনিয়র বুশের আট বছরে আমেরিকা কোথা থেকে কোথায় গেছে তা নিয়ে নতুন করে কিছু বলতে চাই না। কিন্তু আমার সবচাইতে অবাক লাগত এই ভেবে যে কিভাবে আমেরিকার মানুষ ক্লিনটনের উত্তরসূরি হিসাবে বুশ কে নির্বাচিত করল?
গত ২৩ জুলাই মঙ্গলবারে মার্কিন রাষ্ট্রদুত ড্যান মজিনার বাসায় ইফতার পার্টি ছিল। সেখানে এক টেবিলে বসেছিলেন সৈয়দ আশরাফ, এইচ এম এরশাদ, ক্যাপ্টেন এবি তাজুল ইসলাম, মওদুদ আহমদ। পাশের টেবিলের কোনোটিতে ছিলেন মোহাম্মদ নাসিম, মঈন খান, অধ্যাপক আবদুল মান্নান, আনোয়ার হোসেন মঞ্জু। সুশীল সমাজ, সিনিয়র সাংবাদিকরাও উপস্থিত ছিলেন।