মাথার মধ্যে বেঁচে আছে
লতার ঘ্রাণ নদীর স্রোত
এখনো বনফুল
আমাকে চিনতে পারছো
আমি সেই বনচারি
উৎসের কাছে মানুষ ফেরে
আমি শুধু বলতে এসেছি
এই বনবিথিবাহারে গোলাপে কাঁটার কৃষ্টি
বেঁধে যদি বুকে আর দুফোটা অশ্রু
সেই তো পরম প্রাপ্তি
মুখটা ময়লা না মেঘলা
ঠিক মতো বুঝিয়ে না বললে
কী করে বুঝব- বলো হে সবুজ পাতা
মুখটা ময়লা না মেঘলা ?
২৬.০৭.২০১৩
মেডুসা- গ্রীক মিথলজির এক আকর্ষণ। গ্রীক মিথলজির কোনো আলোচনাই মেডুসা ছাড়া শেষ করা সম্ভব নয়। টাইফোয়িয়াসের কথা মনে আছে? যার সাথে দেবতাদের বিশাল এক যুদ্ধ হয়েছিলো? সেই বিশাল দানব টাইফোয়িয়াস বিয়ে করেছিলেন অর্ধেক সাপ, অর্ধেক মানবী এচিডনে-কে। তাদের তিন মেয়ে ছিলো, যারা গর্গন নামে পরিচিত ছিলেন, এদের মধ্যে একজন ছিলেন মরণশীল, তিনিই হচ্ছেন মেডুসা। কেউ কেউ বলে থাকেন, মেডুসা প্রথমে গর্গন ছিলেন না, তিনি খুব সুন্দরী ছিলেন, তার বাবা মা ছিলেন ফোরকিস এবং কিটো।
লেখা শুরু করি অভিযোগ জানিয়ে। আমি দুর্ধর্ষ একজন লেখক। বিদ্যুৎ গতিতে আমি লিখে যাই। দিনে মিনিমাম কয়েকশত গদ্য, পদ্য। সচলায়তনে আমার মোট দুই লাখ ছেচল্লিশটা লেখা ছিল। হঠাৎ একদিন ঘুম থেকে উঠে দেখি দুইলাখ লেখা গুম! ছিল দুইলাখ ছেচল্লিশটা লেখা, এখন গুনে দেখি আছে মাত্র ছেচল্লিশটা। বাকি দুইলাখ লেখা (যার বেশিরভাগই প্রেমের পদ্য ছিল অবশ্য) রাতের বেলা ট্রাকে করে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেয়া হয়েছে । অথবা হয়তো ইলেকট্রিক চুল্লিতে পুড়িয়ে ছাই বানিয়ে সেই ছাই দিয়ে সচলের মডুরা দাঁত মেজে ফেলেছে । যাই হোক, অভিযোগ করা শেষ। আমার দুই লাখ লেখার গায়েবানা জানাজা করে এবারে টিউটোরিয়াল শুরু।