একটা গল্প লিখব বলে বসে আছি। অনেক দিন ধরে!
----------------------------------------------------------------
ছোটবেলায় প্রথম যে বইটি পড়ে দুনিয়ায় টিঁকে থাকার রীতি-নীতি সম্পর্কে জানতে পারি সেটি ছিল ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর-এর করা ঈশপ-এর গল্পের অনুবাদ - ‘কথামালা’। আমার বাবার আমাকে প্রথম উপহার যা আমার মনে পড়ে। বইটি হারিয়ে গেছে। গল্পগুলি রয়ে গেছে মনের ভিতর। যত বড় হয়েছি, গল্পগুলি তত বেশী করে অনুভব করেছি। আবার কখনো কখনো সেগুলি থেকে অন্য রকমের মজা পেয়েছি। সম্প্রতি ইচ্ছে হচ্ছিল গল্পগুলি ফিরে পড়ার। ভাবলাম, আপনাদের-ও সঙ্গী করে নি-ই। ইংরেজী পাঠের অনুসারী বঙ্গানুবাদ করেছি, তবে আক্ষরিক নয়। সাথে ফাউ হিসেবে থাকছে আমার দু-এক কথা।
[গল্পসূত্রঃ স্থানীয় গ্রন্থাগার থেকে পাওয়া R. Worthington (DUKE Classics)-এর বই এবং আন্তর্জাল-এ লভ্য http://www.aesop-fable.com -এ ইংরেজী অনুবাদের ঈশপের গল্পগুলি।
গল্পক্রমঃ R. Worthington-এর বইয়ে যেমন আছে]
----------------------------------------------------------------
উম্মাতাল কৈশোর থেকে বুনো তারুণ্যের পথে এগোনোর সময় মেঘপিয়নের সাথে সখ্য গাঢ় থেকে গাঢ়তর হতে থাকে প্রতি পশলায়, কুমারী আদ্র ভূমি থেকে প্রথম মিলনের চমকময় তৃপ্ত আদ্রতা ভাপের রূপ নিয়ে ওঠে জলশরের মৃদু স্পর্শে, যে আক্রমণ অতি প্রতীক্ষিত, অতি মোহময়, আবেদন জাগানিয়া।
আজ সাতাশে অগাষ্ট আমাদের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রয়ান দিবস।