অণু দা,
আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতার শেষ নাই আমার, কারণ বেসিক্যালি আপনার পোস্ট পড়েই প্রকৃতির প্রেমে পড়ে গিয়েছিলাম। এখনো যখন সকাল বেলা কফি নিয়ে বের হই ক্লাস করব বলে, ক্লাসের কথা ভুলে গিয়ে খরগোশের দিকে তাকিয়ে থাকি, আপনার কথা মনে হয়। আপনার পোস্ট না পড়লে ওদের কে নিয়ে এত্ত এত্ত চিন্তা করতাম না।
খুব ভাল থাকুন আপনি। অনেক অনেক পোস্ট দিয়ে যান।
নিশিতা
কাম্পোফনতানা(campofontana)এক পাহাড়ি জনপদ যেখানে একাধিক গুচ্ছগ্রাম(contrada)মিলিয়ে সর্বমোট ১১২ জন মানুষের বসবাস। পাহাড়ের ঢালে ৫/৬টি পরিবার নিয়ে গড়ে উঠে এক গুচ্ছগ্রাম। জীবিকার তাগিদে এই পরিবারগুলি বংশ পরস্পরায় করে আসছে পশুপালন আর কৃষিকাজ। আদিম এই পেশায় নেই কোনও ধরাবাঁধা ঘণ্টাসূচী, শহুরে মানুষদের মতন উইকএন্ডের সকালে লেপমুড়ি দিয়ে বিছানায় একটু আড়মোড়া দেয়ার অবকাশ নেই কাম্পোফনতানাবাসির। দুধ ধোয়াতে উঠতে হবে বছরের প্রতিটি দিন ভোরের আলো না ফুটতেই।
লাল চুলের একজন জার্মান ছাত্রী তার বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাফেটেরিয়া তে ঢুকল হন্তদন্ত হয়ে। কাউন্টার থেকে মেন্যু পছন্দ করে বিল চুকিয়ে গিয়ে একটি টেবিলে বসল সে। খাওয়া শুরু করতে গিয়ে তার খেয়াল হল যে সে কাটা চামচ আনতে ভুলে গিয়েছে। অগত্যা তাকে উঠতে হল কাটা চামচ নেয়ার জন্য। “আমার কাটা চামচ টা প্লিজ”-কাউন্টারে গিয়ে হাসি মুখে বলল সে। কাউন্টারে থাকা লোকটিও তাকে হাসি ফিরিয়ে দিয়ে কাটা চামচ দিয়ে দিল।
১।
ইচ্ছে হয় অন্ধ হই
সম্মোহনের সিঁড়ি পার হতে হয়
ইচ্ছে হয় বৃষ্টিস্নান
জ্বলন্ত দুপুর ডাকে সকল সময়
২।
হাত তুলে দেই হাতে
অদল বদল করি হাতের রেখা
হাত তুলে নিই হাতে
আমার সকল ভুল
তোমার ভুলের চোখে দেখা
৩।
এত দেখে শিখিনি জীবনের রঙ
কীভাবে বৃষ্টি নামে-মেঘের স্বনন
এত এত ঝড় গেল-ঝরা পাতা আসে
ঘুম ভেঙে পা রাখি
সকালের ঘাসে
৪।
উড়বার দিন
দিকভ্রান্ত
আকাশ অসীম
৫।
Your friend is your needs answered.
He is your field which you sow with love and reap with thanksgiving.
And he is your board and your fireside.
For you come to him with your hunger, and you seek him for peace.
-- Kahlil Gibran, The Prophet
[justify]জগন্নাথপুরে আমাদের স্কুলের ঠিক পাশেই ছিলো একটা দিঘি। সেই দিঘির পারে সারবাধা আম গাছ। স্কুলের আশেপাশের বাড়িতেও বিস্তর আম গাছ। আমের বোল থেকে ছোট ছোট আম বের হতে শুরু করলেই আমাদের অভিযান শুরু হতো। সেকালে মানুষ অনেক সহনশীল ছিলো, তাই গাছের উপর ইচ্ছামতো নির্যাতন চালাতাম আমরা। এখানে আমরা বলাটা হয়তো ঠিক হচ্ছে না। বেটে গাব্দা গোব্দা আমার পক্ষে গাছে চড়া কিংবা ঢিল ছোড়ে আম পাড়া হয়ে উঠতো না কখনই।
এইচ.এস.সি পরীক্ষার ফলাফল নিয়ে বেশ হা-হুতাশ চলছে চারদিকে। এরমধ্যে এবার রাজনৈতিক লাভ-ক্ষতির হিসেবও ঢুকে পড়েছে। অভিভাবক হতাশ, শিক্ষক হতাশ, শিক্ষার্থী বিমূঢ়। কিন্তু এটাকে ফলাফল বিপর্যয় কেন বলবো তা এখনও আমি বুঝে উঠতে পারিনি। অর্ধ লক্ষাধিক জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সর্বোচ্চ মেধাবীদের নিয়ে আমরা কী করবো যখন তার এক দশমাংশও প্রত্যাশামত উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারবে না ?