বনভোজনের রফা করতে করতে শেষ পর্যন্ত লিস্টিটা যা দাঁড়াল তা হচ্ছে এই-
খিচুড়ি ( প্যালা রাজহাঁসের ডিম আনবে বলিয়াছে)
আলু ভাজা ( ক্যাবলা ভাজিবে)
পোনা মাছের কালিয়া ( প্যালা রাঁধিবে)
আমের আঁচার ( হাবুল দিদিমার ঘর হতে হাত সাফাই করবে)
রসগোল্লা, লেডিকিনি ( ধারে ম্যানেজ করিতে হইবে)
লিস্টি শুনে আমি হাঁড়িমুখ করে বললাম, ওর সাথে আরেকটা আইটেম জুড়ে দে – টেনিদা খাবে !
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতাসংগঠক বেলাল মোহাম্মদ চলে গেলেন! একাত্তরে আমাদের মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের নয়টি মাস এই বেতার কেন্দ্রটি বাঙালির স্বপ্নের বাতিঘর হিশেবে উদ্দীপনার দীপ্ত মশালটি প্রজ্জ্বলিত রেখেছিলো। আক্রান্ত ও অবরুদ্ধ বাঙালি কী বিপুল আগ্রহ নিয়ে এই বেতার কেন্দ্রের অনুষ্ঠান শুনেছে!
মোহনগঞ্জ (নেত্রকোনা)-ঢাকা আন্তনগর 'হাওর এক্সপ্রেস' ট্রেন উদ্বোধন হয় গত ৩০ তারিখে। উদ্বোধনের পর থেকে এখন পর্যন্ত কিছু খণ্ডচিত্র।
১. উদ্বোধনের আগের দিন গেলাম ২ তারিখের টিকিট কাটতে। বলা হলো, টিকিট আছে কিন্তু মন্ত্রী এসে উদ্বোধন না করা পর্যন্ত টিকিট দেয়া হবে না। জিজ্ঞাসা করলাম, কেন, উদ্বোধন না হওয়ার কোনো শঙ্কা আছে কিনা! বলা হলো, শঙ্কা নাই, কিন্তু আমরা দিব না এখন।
পার্সিফোনি ছিল এক ফুটফুটে সুন্দরী মেয়ে। সে ছিল শস্যের দেবী দিমিত্রার মেয়ে। দিমিত্রা(Demeter) ছিলেন করুণাময়ী দেবী,তাঁরই করুণায় পৃথিবীর মাঠে মাঠে শস্য ফলতো, গাছে গাছে ফুল ফুটতো আর ফল ধরতো। পৃথিবীর মানুষেরা তাঁকে ভক্তিভরে পূজা দিতো, নৈবেদ্য দিতো।
আমাদের গ্রামে হেলাল চোরা খুব জনপ্রিয় ছিল মাইর খাওয়ার জন্য। যখন-তখন যে কারো তাকে লাত্থিগুঁতা দেবার অধিকার ছিল বলে তার নামে থানায় যেমন কোনো মামলা ছিল না তেমনি তাকে নিয়ে কোনো বিচার সালিশও হতো না কোনোদিন। কারো ইচ্ছা হলে তার উঠানে গিয়ে ডাক দিলেই হতো- এই হারামজাদা বাইরে আয় তোরে পিটাব এখন...
[justify]ওহোহ-হোওওওওও! বাড়ী’র কাছ থেকে হালিম ভাইয়ের চিৎকার ভেসে আসে, সাথে একটা ছয়-ব্যাটারি’র টর্চ তিনবার জ্বলে আবার নিভে যায়। আমরা (আমার বন্ধু নরজুল দ্রষ্টব্য) সবাই বসে আছি স্কুল ঘরের বারান্দায়, সেখান থেকে সমস্বরে আমরা-ও চিৎকার দেই- ওহোহ-হোওওওও!
শেষ ট্রেকিং এ গিয়েছিলাম বছর দুয়েক আগে, সান্দাকফু, নেপাল-ইন্ডিয়ার বর্ডারে, পশ্চিম বঙ্গের সর্বোচ্চ চূড়া। সচলে লেখাও দিয়েছিলাম দু পর্ব। কিন্তু আলসেমি আর মেরুদন্ডের স্পন্ডালাইসিস রোগে আর লেখা হয়ে উঠেনি। এর পর বেশ কবারই হিমালয়ে যাওয়া হয়েছে কিন্তু ট্রেকিং করে নয়, পরিবার নিয়ে সাইট সিয়িং ধরনের। নিরাপদ দুরত্বে দাঁড়িয়ে পর্বতের দিকে তাকিয়ে আহা উহু করা। তাই অনেকদিন ধরেই প্ল্যান করছিলাম আরেকটি ট্রেকিংয়ের। ইচ্ছ