১।
৫৭ ধারা নিয়ে বেশ ভয়েই আছি- আজকের লেখায় আবার নিচুমানের এক বিজ্ঞানীর বেশরিয়তী কাজকারবারের গল্প শোনাব কিনা। অনুভূতি জিনিসটা বড়ই অনুভূতিপ্রবণ। মুশকিল হল, কেউ সেটাকে জিন্সের প্যান্ট আর আনডারওয়ার দিয়ে চেপেচুপে কলার মত প্যাকেট করে রাখে। (সুপারম্যান কিংবা ব্যাটম্যানের অতিমানবিক অনুভূতি সামাল দিতে তো প্যান্টের উপরেও এক্সট্রা প্রোটেকশন লাগে।) কেউ আবার সেটাকে দাঁড়া করিয়ে জিপার খুলে আদম স্টাইলে বাগিয়ে ধরে ঘুরে বেড়ায়। এমন দণ্ডায়মান অনুভূতি দেখলে লজ্জাও পাই, ভয়ও পাই। ভাবছি, নীলস বোরের গল্প না জানি কার কোন অনুভূতিতে টোকা দিয়ে বসে। কিন্তু আমাকে যে বলতেই হবে। এক কাজ করি বিজ্ঞানকে দুটো গাল দিয়ে শুরু করি, পরে সাক্ষী দিতে কাজে লাগবে।
১.
অফিসের কাজগুলো গুছিয়ে দুপুরে ইন্টারনেটে ক্লিক করতেই বিরক্ত লাগলো। হোমপেজ এরর। আবারো গেছে নাকি? দুদিন পরপর এ এক হ্যাপা। কখনো ফাইবার কেটে যায়, কখনো আইএসপির ইউপিএস জ্বলে গেছে, কখনো সার্ভার ডাউন। আইটিতে ফোন করলাম। আইটির ছেলেটা এসে দেখে বললো, আপনার হোমপেজ সমস্যা। হোমপেজে ফেসবুক ছিল। ফেসবুক নাকি কোথাও খুলছে না। ওটা বদলে হোমপেজ গুগল করে দিল। এবার খুলছে। আমি তেমন রেগুলার ফেসবুকার নই। তাই পাত্তা দিলাম না ব্যাপারটাকে।
[justify]
১) অলিখিত তবে প্রচলিত নিয়মের কারণে অথবা বলতে পারি, প্রকৃতির একটা খেলা হিসেবেই দীর্ঘদিন ধরে বেকার থাকা বন্ধুদের এড়িয়ে চলতে হয়। আমার বাসা থেকে পায়ে হাঁটা দূরত্বে আমার যে বেকার বন্ধুটি থাকে তাকে আমি ঐ নিয়মের বেড়াজালে আটকে পড়ে স্বভাবত এড়িয়ে চলি। আজ দুপুরে যখন বাসা থেকে বের হলাম ঠিক তখন হতচ্ছাড়া কোথা থেকে এসে হাজির হয়ে ধুম করে পিঠে ঘুষি বসিয়ে দিল। পিঠে ব্যথা উপশম করতে করতে কী খবর, আমি একটু