এই বিষয়ে আমার লেখার কথা না। অন্ততঃ এখনো সময় হয়নি বলে মনে করি। কারণ পিতা হিসেবে আমি নবীন। মাত্র শিক্ষানবিশকাল পার করছি। তার উপর অযোগ্যতার নজির আমারো যথেষ্ট। তবু এই দেশে ফেল করা ছাত্র যেমন গাইড বই লেখে, তেমনি আমিও একখান লেখা তৈরী করে ফেললাম। লিখতে বাধ্য হয়েছি চারপাশের কিছু প্রবীনদের সন্তান মানুষকরণ প্রকল্পের বেহাল দশা দেখে। লিখতে যাচ্ছিলাম ক্ষোভ নিয়ে কিন্তু পরে ভাবলাম ক্ষোভকে দর্শনে পরিণত করি। (আহ!
“রাজনীতিবিদদের জন্য জটিল করে যাব রাজনীতি” বলে ছিলেন মেজর জিয়া। কিন্তু তা পূর্ন বাস্তবে পরিণত করে দেখিয়েছে এরশাদ। “মুক্তিযোদ্ধারা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান”। নীচে লেখা ছিল হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদ। এই ধরণের ব্যানারে সাজানো ছিল রাজধানী ঢাকার পথ-ঘাট। ঠিক একই সময়ে অনেক সময় এরশাদের ব্যানারের নীচেই ঝুলত; মেজর ফারুক- রশিদের ফ্রিডম পার্টির বক্তব্য; “ শেখ মুজিবকে হত্যা করে দেশ স্বাধীন করেছি ১৫ই আগস্ট ১৯৭৫।
বছর দশেক আগের কথা। তখন নিজে সিস্টেম এডমিনিস্ট্রেটর ছিলাম। বিভিন্ন জায়গায় লিনাক্স, নেটওয়ার্কিংয়ের প্রশিক্ষণ দিয়ে বেড়াতাম, বেশিরভাগই পয়সা ছাড়া। এর দেওয়া ভেন্যু, তার খাওয়া এভাবেই চলছিলো। সে রকমই এক কাজে বিনা পয়সায় সরকারি একটি ভেন্যুর আশায় এক সরকারি আমলার কাছে গিয়েছিলাম। সদ্য চাকুরিতে যোগ দেওয়া নবীন সেই সরকারি কর্মকর্তা আমাকে বসিয়ে রেখে খবরের কাগজ পড়ে, চা খেয়ে, ঢেকুর তুলে, বাসায় বৌয়ের সাথে কথা বলে বির
জামাতি বুদ্ধিজীবি ফরহাদ মজহার সম্প্রতি এক টকশোতে মিডিয়ার ওপর এক হাত নিয়েছেন। এক হাত নেবার পর সেটা আবার পরে রেটোরিক ইত্যাদির চাপানউতোর দেবারও চেষ্টা করেছেন। স্বাভাবিকভাবেই ফরহাদ মজহারের বক্তব্যের প্রতিবাদ হয়েছে এবং এখনও হচ্ছে। বিপরীতে ফরহাদ মজহারকে সমর্থন দেবার জন্য জামাত/বিএনপিপন্থী বুদ্ধিজীবিরা একাট্টা হয়েছেন। সাথে আছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক এক উপদেষ্টা। চলুন দেখা যাক কারা কোন পক্ষে কাজ করছেন।
পড়ছিলাম বিডিনিউজে "ফেইসবুকে হয়রানি: ‘অসহায়’ নিয়ন্ত্রক সংস্থা" শিরোনামে প্রতিবেদন। সেখানে কেন ফেইসবুক নিয়ন্ত্রনে অসহায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা সেই বিষয়ে একজন সাইবার ক্রাইম "বিশেষজ্ঞের" কাছে প্রতিবেদক জানতে চেয়েছেন কিছু বিষয়। এই বিশেষজ্ঞ কাজ করছেন বিটিআরসিতে। সে প্রতিবেদন সাইবার ক্রাইম নিয়ন্ত্রকদের কার্যক্রমের একটা সার অংশ উঠে এসেছে।
পৌষ বা পৌষের কাছাকাছি কোনো সকাল। গ্রাম-বাংলার বধূরা বটি আর কাঁচা হলুদের ডাঁই নিয়ে বসে। সকালভর চলে হলুদ চেরার কাজ। হলুদ চিরতে হয়, চিরলে শুকায় তাড়াতাড়ি। না শুকালে গুঁড়ো হবে কী করে?
----------------------------------------------------------------
ঈশপের নীতিগল্পগুলি, যত দিন যাচ্ছে, জীবনের চলার পথে আরো বেশী করে অনুভব করছি।
সম্প্রতি ইচ্ছে হ’ল সে’গুলি ফিরে পড়ার, ধরে রাখার - নিজের মত করে।
অনুবাদ ইংরেজী পাঠের অনুসারী, আক্ষরিক নয়। সাথে আমার দু-এক কথা।
[গল্পসূত্রঃ R. Worthington (DUKE Classics)-এর বই এবং আন্তর্জাল-এ লভ্য http://www.aesop-fable.com -এ ইংরেজী অনুবাদের ঈশপের গল্পগুলি।
গল্পক্রমঃ R. Worthington-এর বইয়ে যেমন আছে]
----------------------------------------------------------------