>বাবা! তুমি আবার ঐ পাঁজী গুলোর সাথে পাল্লা দিয়ে গাড়ি চালাচ্ছ!<
বিপদ আর কাকে বলে! আঁচলকে নিয়ে গিয়েছিলাম গান শেখাতে। সেখান থেকে ফিরছি। ভেবেছিলাম ছুটির দিনে রাস্তা এত ব্যাস্ত থাকবে না। কিন্তু পথে নেমে দেখি; কাজের দিনের চেয়ে ভীড় কম না। প্রতি দিকের তিনটি করে গাড়ি চলার লাইন। তারপরেও গাড়ি গুলো পথ পাচ্ছে না। কর্পোরেট জীবনে ছুটি বলে কোন কথা নেই। সবাই ছুটছে। কীসের পেছনে?
এই লেখাটি মূলত: সুন্দরবনের তেল নি:সরণ নিয়ে আমার এক তরুণ রিমোট সেনসিং গবেষক বন্ধুর সীমিত সম্পদ ব্যবহার করে প্রায় নিস্ফল ধাক্কাধাক্কির বর্ণনা। আমরা দেখতে চাই যারা আমাদের চেয়ে ভাল মানের স্যাটেলাইট ডেটা নিয়ে কাজ করেন তাদের এ ব্যাপারে উৎসাহী করে তোলা যায় কিনা।
প্রাণ (জীবন) একবার দেহ থেকে বেরিয়ে যায় তাকে পৃথিবীর কোন চেষ্টায় ফেরানো যায় না। তাই মৃতের মাঝে কোন সম্ভবনা থাকে না, মৃত্যু মানে সবকিছুর পরি-সমাপ্তি চিরতরে। অপরদিকে জীবন মানের প্রাণচাঞ্চল্যতা আর তাই জীবিতরা কর্মশীল, চিন্তাশীল। চিন্তা আর কর্ম যেখানে এক হয়ে কাজ করে মানুষ তথা উন্নয়নের সকল সম্ভাবনা সেখানেই থাকে।
প্রায় পাঁচ বছর পর ডিসেম্বর মাসটা ঢাকা শহরে কাটাচ্ছি। ৩০ বছরের জীবনের ২৫টা বছরই কেটেছে ঢাকায়। গত পাঁচ বছরের প্রবাস জীবনে এক-দু’বার যা দেশে আসা হয়েছে তা হয় বছরের মাঝামাঝি, অথবা যীশুখ্রীষ্টের জন্মদিনের পরে। বিজয় দিবসে নগরীর সাজ সাজ রবের ব্যাপারটাই প্রায় ভুলতে বসেছিলাম। এবার তাই সদ্য কেনা স্মার্টফোন হাতে বেশ তৈরি হয়েই বেড়িয়েছি প্রতিদিন, স্মৃতির খাতা ঝালাই করব বলে। কত কিছু যে পাল্টেছে, কত কিছু আবার ঠিক
আগের দিন প্লেন থেকে নেমেই একটা ছবি তুলে ব্লগ পোস্ট করেছিলাম, লেখাটা তাই হয়ে গিয়েছিল ছোট। আজকেরটা কতটুকু হবে বলতে পারছি না, রাশিয়ান সময় সকাল নয়টা বাজছে প্রায়।
ছুটি দীর্ঘদিনের হলেও কাজ সাথে করে কিছু সবসময় আনা হয়। এর মধ্যে ল্যাপটপ নিয়ে আসা হয়নি, কাজ যাতে কম করা হয়। পেনড্রাইভে সব ফাইল অবশ্য নিয়ে রেখেছিলাম, যা বর্তমানে ল্যাপটপের সাথে দুই ফুট বাই এক ফুট এক ড্রয়ারে অবস্থান করছে।
সুলতানা রহমান জানতে চেষ্টা করেন নি, কোন নদীতে, যেখানে জোয়ার ভাটা খেলে, সেখানে তেল পড়লে সেই তেল কীভাবে ছড়ানোর কথা! নদীতে ছড়িয়ে পড়া তেল কোনো নির্বোধ পরিবেশ সাংবাদিকের লাইভ ক্যামেরায় সাক্ষাৎকার দেয়ার জন্য বসে থাকে না। তেল ছড়ানোর তিনদিনের মাথায় বনের সব গাছ মরে গিয়ে প্রমাণ করার কথা নয় তারা মরে যাচ্ছে। তিনটির বদলে তিনলক্ষ লাল কাঁকড়া সাংবাদিকের ক্যামেরার সামনে এসে মরে থাকাটাও তেল ছড়িয়ে পড়ার প্রভাব নয়। পরিবেশ সম্পর্কে কাণ্ডজ্ঞানহীন কোনো নির্বোধের চোখে ধরা দেয়ার মত করে পরিবেশের পরিবর্তন হয় না।
"হুয়াই ইউ আর হিয়ার?"
ভাঙ্গা ভাঙ্গা ইংলিশে রুশ রমণীর জিজ্ঞাসা। কাউন্টারের এক পাশে দাঁড়ানো আমি তার বয়স বোঝার চেষ্টা করি। রুশ নারীদের বয়স বোঝা অধিকাংশ ক্ষেত্রে কঠিন, ভারী সাজসজ্জা আর পোশাকের ভিড়ে।
বিষয়টা এমন নয় যে, রাশিয়ান মেয়েরা দেখতে অসুন্দর। বিষয়টা হলো, তাহারা সর্বদা পরিপাটি (মেকাপ) থাকতে পছন্দ করে। ভিখারীর পোশাকও আমার পোশাকের চেয়ে দামী।
ইদানিং তেল-পানি-রং নিয়ে মেতে আছি বেশ কয়দিন। অনেক হাবি-জাবি শেষে ভাবলাম কিছু পাগলামী না হয় ব্লগে তুলেই রাখি। আগের পর্ব ছিলো ত্যালগাফি নিয়ে, এবারের পর্ব পানি নিয়ে ... ও দরিয়ার পানি, তোর মতলব জানি; পানিরে পানি, জানি রে জানি ...
[justify]পেশাজীবিদের নেটওয়ার্ক লিঙ্কডইনে যখন অ্যাকাউন্ট খুলেছিলাম তখন কানেক্ট করার জন্য যাদের নাম সাজেশনে আসতো তাদের প্রায় প্রত্যেককে অ্যাড রিকোয়েস্ট পাঠাতাম বা কেউ অ্যাড রিকোয়েস্ট পাঠালে সেটা সাথে সাথে অ্যাকসেপ্ট করতাম। এভাবে কিছু দিনের মধ্যে দেখা গেলো আমি বহু লোকের সাথে কানেক্টেড। একদিন কারা কারা আমার সাথে কানেক্টেড আছেন এটা দেখতে গিয়ে দেখি বেশিরভাগ জনকে আমি চিনিনা। তাদের সাথে আমার কানেক্শন দুই