সচলায়তনে কিছুদিন আগের একটা লিখা পড়লাম "স্মার্টফোন কি আসলেই দরকার"। বেশ চমত্কার একটা লিখা কারণ লেখক নিজের তার নিজের দিকগুলো বিবেচনায় এনে খুব কাঠামোগতভাবে লিখাটি লিখেছেন। তবে উপসংহারে এসে আমার মনে হলো যারা স্মার্টফোন এখনো ব্যবহার করেন নি তাদের মনে হতে পারে এই জিনিসটা তো একদমই বেকাজের। তাই আমি নতুনদের কথা বিবেচনায় রেখে আমার নিজের দৃষ্টিকোণ থ
[ লেখাটি কাগজে-কলমে লিখেছিলাম ফেব্রুয়ারির পয়লা দিনেই, কিন্তু পেশাগত ব্যাস্ততা আর অন্তর্জালিক সংযোগের সাময়িক দুষ্প্রাপ্যতায় হাতে-কীবোর্ডে উপস্থাপন করা হয়ে ওঠেনি। আর বোধহয় দেরি করা যায়না, কারন (চারদিন আগেই চলে যাওয়া) জন্মদিনের শুভেচ্ছা বেশি বাসি করা ঠিক না। সময়-সংক্রান্ত এই অনাকাঙ্ক্ষিত গোলযোগ আশা করি পাঠকেরা ক্ষমা করবেন। ]
এক মনে সবুজ দেখতে দেখতে হঠাৎ বিষম খান কামাল সাহেব। সাইড উইন্ডোতে ভেসে উঠে এক পঞ্চাশোর্ধ মহিলার প্রতিচ্ছবি, মস্ত এক বস্তা মাথায় করে কই যেন চলেছেন, ঝুঁকে ঝুঁকে, ধুকে ধুকে। কামাল সাহেবের দ্রুতগতির প্রাইভেট কার মাত্র এক ঝলক বন্দী করতে পেরেছিল এই আপাদমস্তক করুন দৃশ্যটির, পঞ্চাশোর্ধা দৃশ্যপট থেকে তিরোহিত হন নিমিষেই, কিন্তু রেখে যান এক দীর্ঘস্থায়ী ধারাপাত, কামাল সাহেবের কোমল অন্তঃকরণে। অচেনা-অজানা ঐ মধ
কার কপালে যে কি লেখা আছে তা কেউ বলতে পারে না, বুঝলে বাবা। দেখি হাতটা একটু টান টান করে ধরো তো। হুঁ! বিয়েটা সমস্যা করবে তোমার। তা তোমার তো বিয়ে হয়েছে। এই বলে ধব ধবে ফর্সা প্রভাস জ্যোতিষী চোখ ছোট করে, ভ্রূ-যুগল আকাশে তুলে চীনেম্যান সুলভ এক হাসিতে মুখ ভরিয়ে ফ্রিজ হয়ে গেলেন।
নবেন্দু মাথা নেড়ে সায় দিয়ে অপেক্ষা করতে লাগল পরবর্তী ব্যাখ্যার জন্য। লোকটা ঠিক ধরেছে তো!
ইয়ার ফাইনালের ক'দিন আগে একদম টিপিক্যাল বাংলা সিনেমা কায়দায় টেলিগ্রাম এলো, ফাদার ইল, কাম শার্প। নিচের ঠিকানাটা উত্তরের এক জায়গার। খোঁজ নিয়ে জানা গেলো কদিন আগে বাবা বদলি হয়ে ওখানে গেছেন আর গিয়েই অফিসের বদলে হাসপাতালে। সেই ধ্যাদ্ধেড়ে গোবিন্দপুরে চব্বিশ ঘণ্টায় বাস যায় একখানা, তাও কেবল রাতের। উপায় নেই বলে বিরস মুখে তাতেই চাপতে হল। টিকেটে লেখা আছে আরামদায়ক সুপার সেলুন কোচ। একটু পরেই দেখি সুপার সেলুন কোচ
"One small fact: you are going to die. Despite every effort, no one lives forever. Sorry to be such a spoiler.
My advice is when the time comes, don't panic. It doesn't seem to help!"