গত পরশু সকালে কলেজে গিয়েই শুনলাম সেকন্ড ইয়ারের একটা ছেলে কলেজের ১৫ তলার ছাত থেকে লাফিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। একজন শিক্ষক দেখে ফেলায় ছেলেটি প্রাণে বেঁচে যায়। ছেলেটির আত্মহননের চেষ্টার কারণ পড়াশোনার তীব্র চাপ, বায়োকেমিস্ট্রির একগাদা পেন্ডিং আইটেম(মেডিকেল কলেজের ক্লাস-টেস্ট তথা টিউটোরিয়াল)। মনটা ভারী হয়ে গেল। আইটেম নেয়ার ফাঁকে এ নিয়ে ছাত্রদের সাথে দু-একটা কথা বললাম। স্কুল থেকেই চলছে এই অসুস্থ মধ্
"ও ভাই, দেখসেন নি? মালটা কি জোস না? গাড়িটা থামান না এরে একটু লিফট দেই।"
তুহিন ভাইয়ের বিদেশী রমণী দেখলে এরকম কথা মুখ দিয়ে বের না হলে হয়না, এটা এতদিনে সবাই জানে। সকলে তাকাল সেই রমণীর দিকে, সন্ধ্যায় জগিং এর জন্য বের হয়েছে, এতক্ষণ দৌড়ে ক্লান্ত হয়ে বাসার দিকে হেঁটে যাচ্ছে। তুহিন ভাই রসিক মানুষ।
"অই দ্যাখেন তো প্যান্ট পড়ছে নি?"
- ও ভাই কি কন? সামনে নাকি আপনার বিয়া?
আমাদের এতদঞ্চলের অর্থাৎ ভারত উপমহাদেশের সংস্কৃতিতে অতিরঞ্জন একটি প্রচলিত প্রথা বটে। এই যেমন কাউকে আশীর্বাদ করতে বলা, 'হাজার বছর পরমায়ু হোক' বা 'শত পুত্রের জননী হও' ইত্যাদি। যদিও জানি বাস্তবে তা সম্ভব নয়। তবুও তো বলা হয়, না কি?
বি.দ্রঃ এই পোস্ট শুধুমাত্র মারাত্মকভাবে কনফিউজডদের জন্য প্রযোজ্য।
==========
পেপারে প্রায় একটা বিজ্ঞাপণ দেখি।
" অস্ট্রেলিয়া যেতে চান? এক পা এখানে রাখুন, পরের পা মেলবোর্নে "
হাসি... কিন্তু আবার এইটাও ভাবি, নিশ্চয় বাজারে অমন ডিমান্ড আছে বলেই এই ধরণের বিজ্ঞাপণ প্রকাশিত হয়।
ভূমিকা
মহামতি জাতকের মতই ইতিহাসের নানা বাঁকে উদিত হয়েছেন মহামতি ম্যাগ্রোগিয়া। ইতিহাসের প্রেমিক মহামতি ত্রাক তাঁর সেই সব কীর্তি লিখে রেখেছেন ছাগচর্মে। সেই ছাগচর্মেগ্রন্থিত ইতিহাসের অসমাপ্ত চুম্বকাংশ এখানে।
জেনেসিস
গরমের দিনের সকালটা বিচ্ছিরি, নোংরা, ছয়দিনের ঘামে ভেজা গামছার মতো। মোটর সাইকেলের ভটভট, ফেরিওয়ালার চেঁচামেচি, চায়ের স্টলে মমতাজের গান, রিকশাওয়ালার ঝগড়া, রেডিওতে সরকারের গুণকীর্তন, সবকিছু মিলে মিশে বিকট এক বোম্বেটে মাছি হয়ে কানের কাছে অবিরত ভনভন করে। সেই সাথে বাকী দিনটির কথা ভাবতে গেলে বুকের ভেতরে হাজারো গরিলার প্রলয় নাচন শুরু হয়ে যায়। দিন বাড়ার সাথে সাথে বাড়তেই থাকে গরিলাদের নর্তন কুন্দন। রাতে ফ্যান
অনেক দিন ধরে পথ চলতে গিয়ে সুমনকে খুঁজছি।
২০০৯ সালে যখন প্রথম দেখা হয়, তার বয়স ৬ বছর। বাচ্চা বয়সে একটা ছেলে রিকশা চালাচ্ছে –এ বাস্তবতায় বিমর্ষ হয়েছিলাম। জিজ্ঞেস করেছলাম, “তুমি ছোটো মানুষ, তুমি টানতে পারবা?”
"চলেন, নিয়া যামু।"