“We’ve got a lot of problems in the world; we shouldn’t just arbitrarily lock away certain tools such as genetic engineering. We just have to be mindful of how we use those tools.”
NORM ELLSTRAND
PROFESSOR OF GENETICS
UNIVERSITY OF CALIFORNIA, RIVERSIDE
'আই'ম অ্যান অর্ডিনারি ম্যান' - বাক্যটাকে বাংলা করলে 'আমি একজন সাধারণ মানুষ' বোঝায়। কিন্তু আমি বাংলার বদলে ইংরেজিতে অর্ডিনারি শব্দটা বেছে নিতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেছি কেননা বাংলায় সাধারণ মানুষ বলতে যা বোঝায় তাতে ঠিক অর্ডিনারি শব্দটার অনুবাদ হয় না। বরং আমি একজন যেনতেন মানুষ বললেই অধিক অর্থবহ হয়। কিন্তু যেনতেন মানুষের চেয়ে অর্ডিনারি শব্দটা অলংকারসমৃদ্ধ মনে হয়। তাই 'আই'ম এন অর্ডিনারি ম্যান' বাক্যটাই বে
ধর্মীয় মৌলবাদি সংগঠন হেফাজতে ইসলাম প্রায় এক বছর পরে আবারো তাদের কর্মকান্ড জোরেশোরে শুরু করেছে। বিগত দুই সপ্তাহান্তে তারা বিভিন্ন সমাবেশে উস্কানীমূলক বক্তব্য প্রচার করছে। গতকাল তারা এমনকি নাস্তিকদের কতলের ফতোয়া দিয়েছে। হঠাৎ করে হেফাজতের এরকম গর্ত থেকে বের হয়ে আসার কারণ কী? এখানে সরকারের পক্ষ থেকে কোন নিশ্চয়তা বা সমঝোতার প্রসঙ্গ আছে কি? বা কিছুদিন আগে দুই কিশোর ব্লগারকে জেলে পোরার সাথেই বা এসবের কোন সংযোগ আছে?
এ এক অদ্ভুত আদালত। শুধু সত্য উদঘাটনই এখানে একমাত্র লক্ষ্য নয়। আসলে সত্যের সংজ্ঞাটাই গেছে বদলে কারণ প্লুরালিজমের এই যুগে একটা মাত্র সত্যের পিছু ধাওয়া করাটা একটু কষ্টসাপেক্ষই। চীনের বড় একটা কারখানার অ্যাসেম্বলি লাইনে যখন লাখে লাখে হুবহু একই রকম দেখতে টেলিভিশন সেট তৈরি হয়, তখন সেখান থেকে কোনটা অরিজিনাল আলাদা করাটা অসম্ভব। আসল-নকলের সম্পর্কটাই এখানে অনেকটা ঝাপসা। বলা যেতে পারে, এই কয়েক লাখ টেলিভিশন সে
নদীর একেবারে ধারেই গাছটা। পাড় থেকে জলের উপরে ঝুলে থাকা শিকড় কাঁপে ঢেউ লেগে লেগে। মাঝে মাঝে জলের জোর ঝাপটা এসে ভিজিয়ে দেয় ওদের। ঝাপটা শেষ হলে ফোঁটা ফোঁটা মুক্তোর মতন জলবিন্দু ঝরতে থাকে। স্নান-অবশেষ জলকণা। অনেক উপরে রোদ্দুরে কাঁপে ওর নতুন পাতারা। নরম সবুজ রঙ তাদের। ওরা জন্মেছে এই বসন্তদিনে।
যেখানে ক্লান্ত, আহত ঈশ্বর বসে আছে নতমুখে-
সাদা পাখি হয়ে উড়ে এসে ঈশ্বরী
ডানার হাওয়ায় জুড়িয়ে দেয় সব তাপ-
"ও বুড়া, তুমি যাবা কোনমুড়া?" ওস্তাদে মজা করে।
বুইড়া কোন কথা কয় না। মাথায় চাদর টাইনা, দুই হাতে হাঁটু প্যাচাইয়া টেরেনের তালে দুলে। তখন থিকা ওস্তাদে হালার লগে কথা কওয়ার চেষ্টা করতাছে। কিন্তু বুইড়া তাকায়ো না একবার। হালার সমস্যা কী?
বিদায় গাব্রিয়েল
আটসকালে ওয়ার্ডে ঢুকেই বিরক্তিতে মুখ কুঁচকে গেল অমানুষের। রোগীদের তুতো স্বজনবৃন্দ গিজগিজ করছে পুরো রুম জুড়ে। প্রতিদিনের মত ষাঁড়সুলভ মিনিটখানেক চ্যাঁচানোর পর একটু ফাঁকা হল রুমটা। স্টেথোটাকে হাতে নিয়ে প্রথমেই পাঁচ নম্বর বেডের দিকে এগুলো সে। ইস্কেমিক স্ট্রোকের রোগী, একটা পা প্যারালাইজড। কয়েক ডিগ্রি বেশি বিরক্তি নিয়ে তাকিয়ে আছে রোগীর স্বামী। কিছুই জিজ্ঞেস করার প্রয়োজন হল না, ভদ্রলোক নিজেই জানালো গতকাল
গত কয়েকদিন ধরে রিভিউ পেপার কীভাবে লিখতে হয় তা নিয়ে ভাল প্যাড়ায় আছি। অনেক নিয়ম কানুনের ডামাডোল পিটিয়ে যখন লেখা শেষ হয়, নিজেই নিজের রিভিউ দেখে বলে উঠি, "ক্যামনে কি?"। যাই হোক রিভিউ নামে এই অখাদ্য জমা দিয়ে হাতে খালি সময় নিয়ে ব্লগ ফেবুতে নিয়মিত হওয়া শুরু করলাম কিছুদিন আগে। গত ৪ মাসের স্বভাববশতঃ শুরুতেই একটু অনুপ্রেরণা তথা বিখ্যাত "motivation of study" মার্কা ছোট একটি প্যারা দিতে মন আনচান করে উঠছে।